Wednesday, April 30, 2014
আমাদের গ্রামের বারির এলাকায় একটা পাগোল ছিল ৷তার নাম ছিল হরিদাস পাগোল ৷মানুষ তাকে কোন যুক্তিতে যে পাগল বলতো সেটা বর হয়ে আর আমি খুজে পাইনি ৷তবে ছোটবলায় তাকে পাগল পাগল বলে কতবার যে তাকে ক্ষেপিয়েছি তার কোন ইয়েত্তা নেই ৷মানুষটার একটাই পাগলের দোষ আছে সেটা হল> প্রায় গার্লস ইস্কুলে ঢুকে পরতো, আর কোন মেয়ে দেখলেই দুই হাত উচুকরে তাকে জরিয়ে ধরতে যেত ৷এজন্য মেয়েরা তাকে ভয় করে চলতো ৷ এখনো মনে আছে আমার বারির পাশের আপু একদিন আমাকে নিয়ে রাস্তা দিয়ে বাজারের দিকে যাচ্ছিল ৷হঠাৎ করে পাস্তার পাশ থেকে মাথা তুললো আমাদের সেই হরি পাগলু ৷তাই দেখে সেই আপু আমাকে থুয়ে যে দৌর দিয়েছিল সেটা মনে পরলে এখনো হাসি পায় ৷এদিকে আমার সামনে পাগল ওদিকে আপু দিয়েছে দৌর ৷ভয়তে আমার কান্না চলে আসলো ৷তখন হরি পাগলা বল্ল খোকা কাদছো কেন্যে? ঐ দেখ হাগু আমি হাগু করছিলাম তোমাকে মারছি তো না! তো যা হোক কয়েক বছর পর আমি বর হলে তখন দেখি সে পাগল মোটা মোটি ভদ্র ৷খুজে পাইনা তাকে পাগল বলা হয় কেন! মনে হয় তার ব্রেন পরে ঠিক হয়ে গেছিল ৷ তো আমার এখানে আসার আগে একদিন সন্ধায়(তখনো বিয়ে করেনি ,বারি থাকতাম) বাজারে বসে বসে চা,এটা সেটা খাচ্ছি> হঠাৎ দেখি সেই পাগলু হাজির, বসলো তো বসলো আমার একে বারা সামনের বেন্সে ৷ বসেই হাতে রাখা সিগারেট কয়েকটান দিলো ৷ দিয়েই আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে থাকলো যে আমার অসস্তি লাগছিলো ৷ তাই আমি বল্লাম: কি ব্যপার কাকু? কিছু খাবেন? কাকু(পাগোল) কোন কথা বলে না সে ভাবেই তাকিয়ে ৷ আমাকে আগের কথাটা আবার রিপেট করতে হল ৷ এবার কাকু এভাবে তাকিয়ে থেকে বল্লো: তোর নাম কি রে? আমার বন্ধুরা পাশে ছিল, ওরা মজা নেওয়ার জন্য ওদের ভিতর থেকে এক বন্ধু বল্ল:ওর নাম, হরি, কেন আপনি চেনেন না? সঙ্গে সঙ্গে কি যে হল পাগলা সিগারেট চেলে ফেলে দিল, তার পর হাত জর করে আমাকে প্রনাম করে বল্ল :ঠাকুর তুমিকি সেই হরি? আমি তো বিব্রত ৷কি বল্লবো খুজে পাচ্ছিনা ৷ সেই বন্ধু :হ্যা ওইতিই তাই৷ পাগলু:দেন ঠাকুর আমাকে একটা বিয়ে করিয়ে দেন, (এই বলে আমার হাত চেপে ধরলো) আমি:কাকু কি করছেন ছারেন! আমি কোন দেবতা না! আমার নামও হরিনা, এটা আপনার নাম! আমার নাম অনিক ! পাগলু:তাই নাকি তাহলে আমার নাম কি হরি, তবে আমি তো দেবতা নই ৷ আমি:দেবতা বলে কিছু নেই! পাগলু করুন কন্ঠে বল্ল :কত খুজেছি তাকে পাইনাই,তাহলে সত্যই কি নেই? আমি:হ্যা, নেই! পাগলু:তাই বলি, এত ডাকলাম তা উত্তর দেল না কেন?যে নেই সে উত্তর দেবে কেন! পাশের এক বন্ধু:এ সব, মিছে কথা বলছে কাকু, ভগবান আছে না হলে এসব সৃষ্টি করলো কে? তার পর পাগলু কাকু আমার সেই বন্ধুকে এমন জোরে তারা দিল যে, আমরা নাস্তিকরা যদি এমন তারা আস্তিকদের দিতাম তাহলে আস্তিকরা অন্তত্য বেপারটা ভেবে দেখতো যে সত্যই ঈশ্বর আছে কি না !
আমাদের গ্রামের বারির এলাকায় একটা পাগোল ছিল ৷তার নাম ছিল হরিদাস পাগোল ৷মানুষ তাকে কোন যুক্তিতে যে পাগল বলতো সেটা বর হয়ে আর আমি খুজে পাইনি ৷তবে ছোটবলায় তাকে পাগল পাগল বলে কতবার যে তাকে ক্ষেপিয়েছি তার কোন ইয়েত্তা নেই ৷মানুষটার একটাই পাগলের দোষ আছে সেটা হল> প্রায় গার্লস ইস্কুলে ঢুকে পরতো, আর কোন মেয়ে দেখলেই দুই হাত উচুকরে তাকে জরিয়ে ধরতে যেত ৷এজন্য মেয়েরা তাকে ভয় করে চলতো ৷ এখনো মনে আছে আমার বারির পাশের আপু একদিন আমাকে নিয়ে রাস্তা দিয়ে বাজারের দিকে যাচ্ছিল ৷হঠাৎ করে পাস্তার পাশ থেকে মাথা তুললো আমাদের সেই হরি পাগলু ৷তাই দেখে সেই আপু আমাকে থুয়ে যে দৌর দিয়েছিল সেটা মনে পরলে এখনো হাসি পায় ৷এদিকে আমার সামনে পাগল ওদিকে আপু দিয়েছে দৌর ৷ভয়তে আমার কান্না চলে আসলো ৷তখন হরি পাগলা বল্ল খোকা কাদছো কেন্যে? ঐ দেখ হাগু আমি হাগু করছিলাম তোমাকে মারছি তো না! তো যা হোক কয়েক বছর পর আমি বর হলে তখন দেখি সে পাগল মোটা মোটি ভদ্র ৷খুজে পাইনা তাকে পাগল বলা হয় কেন! মনে হয় তার ব্রেন পরে ঠিক হয়ে গেছিল ৷ তো আমার এখানে আসার আগে একদিন সন্ধায়(তখনো বিয়ে করেনি ,বারি থাকতাম) বাজারে বসে বসে চা,এটা সেটা খাচ্ছি> হঠাৎ দেখি সেই পাগলু হাজির, বসলো তো বসলো আমার একে বারা সামনের বেন্সে ৷ বসেই হাতে রাখা সিগারেট কয়েকটান দিলো ৷ দিয়েই আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে থাকলো যে আমার অসস্তি লাগছিলো ৷ তাই আমি বল্লাম: কি ব্যপার কাকু? কিছু খাবেন? কাকু(পাগোল) কোন কথা বলে না সে ভাবেই তাকিয়ে ৷ আমাকে আগের কথাটা আবার রিপেট করতে হল ৷ এবার কাকু এভাবে তাকিয়ে থেকে বল্লো: তোর নাম কি রে? আমার বন্ধুরা পাশে ছিল, ওরা মজা নেওয়ার জন্য ওদের ভিতর থেকে এক বন্ধু বল্ল:ওর নাম, হরি, কেন আপনি চেনেন না? সঙ্গে সঙ্গে কি যে হল পাগলা সিগারেট চেলে ফেলে দিল, তার পর হাত জর করে আমাকে প্রনাম করে বল্ল :ঠাকুর তুমিকি সেই হরি? আমি তো বিব্রত ৷কি বল্লবো খুজে পাচ্ছিনা ৷ সেই বন্ধু :হ্যা ওইতিই তাই৷ পাগলু:দেন ঠাকুর আমাকে একটা বিয়ে করিয়ে দেন, (এই বলে আমার হাত চেপে ধরলো) আমি:কাকু কি করছেন ছারেন! আমি কোন দেবতা না! আমার নামও হরিনা, এটা আপনার নাম! আমার নাম অনিক ! পাগলু:তাই নাকি তাহলে আমার নাম কি হরি, তবে আমি তো দেবতা নই ৷ আমি:দেবতা বলে কিছু নেই! পাগলু করুন কন্ঠে বল্ল :কত খুজেছি তাকে পাইনাই,তাহলে সত্যই কি নেই? আমি:হ্যা, নেই! পাগলু:তাই বলি, এত ডাকলাম তা উত্তর দেল না কেন?যে নেই সে উত্তর দেবে কেন! পাশের এক বন্ধু:এ সব, মিছে কথা বলছে কাকু, ভগবান আছে না হলে এসব সৃষ্টি করলো কে? তার পর পাগলু কাকু আমার সেই বন্ধুকে এমন জোরে তারা দিল যে, আমরা নাস্তিকরা যদি এমন তারা আস্তিকদের দিতাম তাহলে আস্তিকরা অন্তত্য বেপারটা ভেবে দেখতো যে সত্যই ঈশ্বর আছে কি না !
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
Subscribe to:
Posts (Atom)