Wednesday, May 14, 2014
বিদেশে মেধা তালিকায় কারা সব চেয়ে বেশি এগিয়ে আছে কারা জানেন? যা ধারনা করেছেন তাই, বাঙ্গালিরাই সব চেয়ে বেশি ট্যালেন্টটেড ৷সেটা চুরির দিগথেকে হোক আর অন্য যে কোন দিক থেকে হোক ৷ এখানে এসে আমি সেটা বুঝতে পেরেছি ৷ না,আমার কথা বলছিনা ৷আমি যেখানে থাকি ওখানে অনেক বাঙ্গালিরা থাকে ৷তাদের কথায়ই বলছি ৷একটা জিনিস খুব খারাপ লাগে ৷ এখানের কেউ কোনো বাঙ্গালিকে দেশ কোথায় শুনলে বলে "ইন্ডিয়া " যদিও তার বারি বাংলাদেশও হয় ৷ বাংলাদেশিরা নিজের দেশের নাম বলতে পারেনা ৷ এর দুইটা কারন আছে> 1;উন্নত দেশের লোক বাংলাদেশ কোথায় এটা জানেনা ৷(আমার কাছে শুনলে বাংলাদেশ বলি ৷যখন চিন্তে পারেনা তখন বলতেই হয় ইন্ডিয়া) 2;বাংলাদেশ থেকে এসেছে একথা বলতে অনেকে লজ্জা পায় ৷ যে দেশের মানুষ মেধাবী সেই বাংলাদেশের এই অবস্থা কেন? কারন আর কিছু নয়,কারন হল আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার ৷ ভাবছেন শিক্ষাব্যবস্থার আবার দোষ কি? যে দেশে শিক্ষার নামে ধর্ম গ্রহন্থ পরানো হয় সে দেশের তো এমন অবস্থা হবেই ৷ মুমিনরা যতই বলে থাকুক কোরান সকল জ্ঞানের আধার,সেই মুমিনদের বলছি ঐ বালের জ্ঞান নিয়ে কি করে সরবত বানাতে হয় তাও জানা যায়না ৷ যে সময়টা প্রকৃত জ্ঞান অর্জনের সময়,সেই সময় টা প্রকৃত জ্ঞান আহারন না করে আমাদের দেশের অনেক ছেলে মেয়ে শিক্ষার নামে একটা ছোট্রবই(কুরান) নিয়েপরে থাকে ৷দোষটা তাদেরও অবশ্য না দোষ হল তাদের বাবার ৷আবার অনেকে বলে "ওই লোকটা হাফেজ,কুরান একেবারা কন্ঠস্ত " ৷আহা!কি মর্যাদা ৷ এমনিতে এই বইতে শেখার কিছু নেই তার উপর কন্ঠস্থ ৷শুধুই তোতা পাখির মুখুস্থ এর কিছুই বোঝেনা ৷(বুঝলে হাফেজরাই কুরান শরিফ আগে পুরাতো) ৷ যে বইএর জ্ঞান হল: কি করে ঘাটি করতে হবে এবং মতের পার্থক্য হলেই কি করে তাদের পথ আটকি কতল করতে হবে ৷ সে বইয়ের জ্ঞান নিয়ে মানুষ জঙ্গি হবে না তো কি ইঞ্জিনিয়ার হবে? এজন্য যে দেশে মাদ্রাসা বেশি সেদেশে জঙ্গি বেশি ৷ তো এই বাস্তব জ্ঞানহিন একটা বই পরে তারা উন্নতির কাজ কি করে করবে? তাই এই বাংলাদেশের মাদ্রাসার ছেলে মেয়েরা কিছু না জেনে বেকার বসে থাকে, না হলে সেই সেই পরের প্রজন্মদের আবার কুরান পরায় না হলে মসজিদের ইমান গিরি ৷বাস্তব কাজ কিছুই তারা করেতে পারেনা৷ এমন অবস্থাব কাজ করে একটা জাতি খুব কষ্টে টিকে থাকতে পারে কিন্তু উন্নতি করতে পারেনা ৷৷যা ঘটে আমাদের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৷একটা ইসলামীস্ট পরিবারের সন্তান লাইফকি সেটা কখনো উপভোগ করতে পারেনা ৷আর উপভোগ করতে পারেনা বলে নিজের জির্নতাকে সব চেয়ে ভালব্যবস্তা মনে করে ৷ তাই বলা যায় যে দেশে মাদ্রাসা আছে বা যেখানে বাস্তব শিক্ষার নামে ধর্মিও শিক্ষা গাদানো হয় সে দেশর মানুষ কখনো উন্নত হতে পারেনা ৷তেলের টাকায় বার্জিক উন্নতি দেখালেও তারা পরে থাকে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় (আরব)৷দেখতেন এদের যদি তেল না থাকতো তবে এরাই হত বিশ্বের সবচেয়ে দারিদ্রদেশের নাগরিক ৷তখন ইসলাম পোদ দিয়ে ঢুকতো আর মাথা দিয়ে বের হত ৷ কানাডায় এখনো একটাও মাদ্রাসা নজরে আসেনি ৷একারনেই মনে হয় এরা তত একটা মেধাবি না হয়েও এরা উন্নত জাতির পরিচয় দিয়েছে ৷কারন ছোটকাল থেকে এরা যে টুকু অর্জন করে তা হল প্রকৃত শিক্ষা (এদের প্রাইমারি বই দেখলাম তাই বলছি) ৷ আর আমার বারি ওলার ছেলে 11 বছর বয়স সে ইন্টারনেটে ব্লাগ পরে ৷এটা নাকি তাদের স্কুলের রুটিন ৷ ৷আর আমাদের দেশের মাদ্রাসায় পরা মাদ্রাসার ছাত্ররা (এদের সাইজদেখলে মনে হয় কোলে উঠে আদর দাবি করি ৷এদিকে এখনো হাই স্কুল ছারেনি)এটাই জানেনা যে ব্লাগ দ্বারা ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় না ইন্টারনেট দ্বারা ব্লাগ ব্যবহার হয় ! এরাই আবার বলে কুরানই সব বিজ্ঞান তত্বের উৎস ৷ তাই যদি হবে তবে সব কিছু তৈরী ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা করবে কেন? তোরা হাফেজ, কুরান মুখস্থ! পারিস যগি তোরা কিছু বিজ্ঞান তত্ব দে,দেখি পারিস কিনা! আবার এরা কিছু না জেনেই ব্লাগারদের ফাঁসি দাবি করে ৷আবার চাদে মাঝে মাঝে এক ধর্ষকে (সাইদি)দেখে ৷ একথা শুনলেই অনেক কানাডিয়ান প্রাইমারির ছেলে মেয়ে হাসা হাসি করবে ৷ তাহলে বুঝুন একটা মেধাবি বাঙ্গালি জাতি কি করে ধ্বংস হচ্ছে ৷
Monday, May 12, 2014
আজ রাতে আমার এমন এক অভিজ্ঞতা হয়েছে ৷যার সম্মুখীন আমি আগে কোন দিন হয়নি ৷ আমায় কাল রাতে বোবায় ধরে ছিল ৷ বোবায় ধরাকি জানেন নিশ্চয় ? না জানলে সমস্যা নেই এক্সপেরিমেন্ট ব্যাখা করছি : একেতে আমি আমার কাকুর জন্য চিন্তায় ছিলাম ৷তার পর ঘুম না আসলেও সবাই যেটা করে আমিও সেটা করলাম ৷আমি ঘুমাতে গেলাম ৷তবে বিভিন্ন কাহিনী কল্পনার কারনে ঘুম আসছিলোনা ৷তাই কিছু সময় পর পর এপাশ ও পাশ করছিলাম ঘুম আনার জন্য ৷অন্য দিন হলে ফেসবুক ব্যবহার করতাম তবে কালকে ফেসবুক ব্যবহার করার মুডছিল না তাই চুপ চাপ শুয়ে থাকলাম ৷ঘুমিয়ে গেছিকিনা এটাই চেক করতে যেয়ে বারবার যাচ্ছিলো ঘুম ভেঙ্গে ৷আর মনে হচ্ছিলো আর ঘুম হবে না ৷আমার রুমের লাইট জ্বালিয়ে রেখে আমি ঘুমাই ৷এক সময় চোখুলে দেখলাম আমি সবই দেখতে পাচ্ছি কিন্তু হাত পা নারাতে পাচ্ছিনা ৷তার পর কতখন যে এমন অবস্থায় ছিলাম জানিনা তবে সকালে ঘুম ভাঙ্গলো এলার্মের শব্দে৷ কোন কুসংস্কার আচ্ছান্ন ব্যক্তির এমন ঘটলে সে নির্দিধায় বলতো তাকে ভুতে ছুপে ধরেছিলো ৷আপনি তাকেই যতই বিজ্ঞানিক ব্যাখা দেন না কেন সে বলবেই বলবে,তাকে কেউ একজন ছুপেছে ৷কারন মানুষ নিজের চোখকে অবিশ্বাস করতে পারেনা ৷তো আমিতো আর তেমন নই ৷আমি বিজ্ঞানীক ব্যাখা বিশ্বাস করি ৷কারন একটা মানুষ অনেক সময় ভুল দেখতেই পারে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সাপ্লাই কমে গেলে ৷তো সকালে বিজ্ঞান ব্যখাটা পাওয়ার জন্য আমাদের গুগোল বাবাজির সরনাপন্য হোলাম ৷ দেখলাম অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যখার সাথে অনেক কবিরাজি ব্যাখাও আইছে ৷তবে ওদিকে আমি যাচ্ছিনা ৷ আসল ব্যাখাটাই করি ৷ আমাদের ঘুমের দুইটা পর্যায় আছে ৷ সাধারন ভাবে বলতে পারি একটা গভির ঘুম পর্যায় ৷ও আরেকটা সাধারন ঘুম পর্যায় ৷একটা মানুষ ঘুমিয়ে পরলে প্রথমে সাধরন ঘুম অবস্থায় যায় ৷তার পর তার ঘুম গভির হতে থাকে ৷ঘুমিয়ে পরার দুই ঘন্টা পর একটা মানুষ সাধারন ঘুম থেকে ডিভ ঘুমে যায় ৷এবং ডিভ ঘুমের স্থায়িত্ব পাঁচ মিনিট থেকে দশ মিনিট হয় ৷এই সময় মানুষ স্বপন দেখে ৷আর তার চোখ বন্ধ অবস্থায় নরে ৷কারন মানুষ সারাদিন যা কিছু শেখে এই সময়ই মস্তিষ্কের নিউরনে নতুন সাইন্যাপ্স তৈরী মাধ্যমে সে গুলো মাথায় জমা হয় ৷একারনে সেই সময়ই শুধু মাত্র মানুষ স্বপন দেখে ৷একজন মানুষ ছয় ঘণ্টা ঘুমালে সে এই ডিপ ঘুমে তিনবার যায় ৷আর তিনবারই তার মাথায় তথ্য সেভ হয় ও সে স্বপন দেখে ৷তবে একটা মানুষ আট ঘন্টার উপরে ঘুমালে তার আর ঘুম ডিপে যায়না তবে সে স্বপন দেখতেই থাকে জেগে ওঠার আগ পর্যন্ত ৷এ সময় কিন্তু কোন সেভিং প্রক্রিয়া চলেনা ৷ এবার বলছি কি ভাবে বোবায় ধরার অনুভুতি হয় ৷ধরেন আপনি ঘুমাচ্ছেন কিন্তু আপনি জানতেন না যে আপনি ঘুমিয়ে পরেছেন এবং ডিব অবস্থায়ই আছেন ৷এখন ধরেন আপনি ঘুমের ডিব অংশে চলে গেছেন ,এমন সময় আপনি ঘুমিয়ে আছেন কি না চেক করত চাইলেন ৷তার জন্য মস্তিস্কের একটা অংশ সংক্রিয় হয়ে আপনার চোখ খোলাবে ৷কিন্তু আপনার মস্তিষ্কের যে সব অংশ হাত পার নরা চরা নিয়ন্ত্রণ করে সে গুলো সংক্রিয় থাকেনা ৷তাই ঐ সময় আপনি দেখবেন আপনি সব কিছু দেখতে পাচ্ছেন কিন্তু হাত পা এমনকি মাথাও নারাতে পারচ্ছেন না ৷ এই অবস্থাকে বোবায় ধরা বলে ৷তাহলে দেখছি কোন মানুষের ঘুম যদি ঘুমের গভির পর্যায় চলাকালে ভেঙ্গে যায় তবে সে বোবায় ধরার অনুভুতি পাবে ৷ অনেকে বোবায় ধরার অভিজ্ঞতা বলার সময় বলে যে সে এক প্রকার প্রানি দেখতে পেয়েছে যেটা তার গায়ের পর বসে ছিল ৷ এর ব্যাখা হল একটা মানুষ যখন বোবায় ধরা অবস্থায় চলে যাবে তখন সে মনে করবে সে জাগ্রত (কিন্তু জাগ্রত নয়) কিন্তু যখন দেখবে সে হাতপা নারাতে পাচ্ছেনা তখন মনে করবে কেউ তাকে ধরে রেখেছে ৷আর ঘুমান্ত অবস্থায় কি হয়?কোন ব্যক্তি যেটাই কল্পনা করে সেটাই সামনে আসে ৷বোবায় ধরা টাইমে চোখ খোলা রাখলে প্রকৃতিক ভাবে কিন্তু সে ঘুমাচ্ছে ৷আর এই টাইমে যেহেতু স্বপন দেখার সময় তাই তার এই ঘুমন্ত অবস্থায় সে যে স্থান তার চোখে দেখতে পায় সেখানে বাস্তব জিনিসের সাথে সে কিছু অবস্তব কেরেক্টার দেখতে পায় তার কল্পনার মিলরেখে ৷ এবার বুঝুন কালকে আমি এই অবস্থায় ছিলাম কিনা! যেটা আমি প্রথমে ব্যাখা করেছি ৷
Saturday, May 10, 2014
শুনেছি সবার নাকি শৈশব কাল বেশ ভালই কাটে ৷কিন্তু আমার একটা দূ:খ সারা জীবন থেকেই যাবে ৷কারন আমার শৈশবের আনন্দটা উপভোগ করতে পারেনি ৷ভাবছেন, "কারন কি?" মা ছিল না ৷(না মা মারা যায় নি, বাবার সাথে গ্যাঞ্জাম করে আমার তিন বছর বয়সেই আমাকে বাবার কাছে রেখে স্থান নিয়ে ছিল আমার মামার বারি ৷মা সেসময়ের হিসাবে ভালই শিক্ষিতা ছিল ৷সো একটা জব করতো তাই আমার বাবার প্রয়োজন তার আর অনুভব হয়নি৷)শুধু মাত্র বাবা ও তার ছোট ভাই থাকতো সে সময় বারিতে ৷বাবা ব্যস্ত মানুষ, বারিতে প্রায় সময় থাকতেন না ৷তাই আমাকে দেখে রাখার ভার পরে কাকার উপর ৷কাকা পরাশুনা করতো আর আমাকে দেখাশোনা করতো ৷কাকা পরাশোনা করার ফলে আমাকে দেখে রাখার তত একটা সময় পেত না ৷কাকা বারির মেইন গেট বন্ধ করে রাখতো সারা দিন যাতে করে বারির বাইরে যেয়ে আমি বিপদে না পরতে পারি ৷ আর এ জন্যই শৈশব জীবনে আমি কারও সাথে মিশতে পারেনি, কেউ আমার সঙ্গী ছিল না ৷ জীবন কাটতো একাকিত্বে ৷কি আর করবো একা একা কি আর খেলা করা যায় ? তাই একা একা খেলার ছলে সেসময় নিজের অজান্তেই অনেক বৈজ্ঞানিক কাজ করতাম ৷যেমন: বোতলের ভিতর পিপরা পুরে দেখতাম কত সময় জীবিত থাকে ৷ আমার কাকা ডাক্তারি পরলেও বিভিন্ন যন্ত্র পাতিতে সখ ছিল তার প্রচুর ৷না না রকম যন্ত্র পাতি সংগ্রহ করতো এবং আমার নাগালের বাইরে রাখতো ৷তার পরও কাকার দেখে দেখে সেগুলো খোলা শিখলাম ৷কাকা যখন বারি থাকতো না তখন ঐ ডিভাইস গুলো খুলে লাগানোর চেস্টা চালাতাম ৷কিন্তু লাগাতে পারতাম না ৷সো কাকা এসে তার কাজ করতো, আমাকে পিটানি দিত ৷এমন পিটানি অনেক খেয়েছি ৷ তো এই ছিল আমার খেলা ৷ তো যখন বর হলাম তখন আর গেট কাকা আটকিয়ে রাখতো না৷ তার পরও আমি আর বাইরে যেতাম না ৷আগে থেকে বাইরে না বেরোনোর ফলে পারার ছেলেদের আমি চিন্তাম না ৷যার ফলে ওদের ভিতর আমি অসস্থি বোধ করতাম ৷ওরাও আমাকে তত একটা গ্রহন করতো না ৷ যার ফলে আর বাইরে যেতে ইচ্ছা হত না ৷ এই কারনেই আমি পরিনত হলাম ঘরকুনোই এবং অসামাজিকে ৷ তবে উপকার কিন্তু প্রচুর পরিমানে হয়েছে ৷ঐ আবদ্ধ জীবনের জন্য আজ আমি প্রযুক্তি পাগোল এবং এই অবস্থায় আসতে পেরেছি৷কারন ঘরকুনো জীবন যাপন করার সময় আমি প্রচুর পরিমানে বই পরতাম যার ফলে অনেক আগেই বুঝেছিলাম ঈশ্বর একটা ভাওতা বিষয় ৷আর শুধু এটা না ঐ সময় থেকে আমি কাকার জিনিস পত্র চুরি করে বিভিন্ন বিজ্ঞান প্রযেক্ট বানাতাম ৷যার ফলে স্কুলে আমার নাম ছিল খুদে বিজ্ঞানি হিসাবে ৷ জীবনে আমি যা কিছু শিখেছি সব কাকার কাছ থেকে ৷সাতার থেকে শুরু করে সাইকেল চালানো,যুক্তি দেওয়া সবই ৷ কাকার জন্যই আমি এই পর্যন্ত আসতে পেরেছি ৷ কাল রাতে বারি থেকে কল আসলো ৷ফন করলো আপনাদের ভাবি "হ্যালো! কাকুর হার্ট এ্যাটাক হয়েছে আমারা হসপিটালে নিয়েছি ৷কাকি খুবি কান্না কাটি করছে কারও কথা শুনছে না ৷একটু বোঝাও" আমি কি বোঝাবো একথা শুনেই তো আমার চিৎকার করে কানতে ইচ্ছা হল ৷ এটা লিখতে যেয়েই আমার কান্না আসছিলো ৷জানিনা কাকু এখন কেমন অবস্থায় আছে ? কেউ কল ধরছে না ৷ এক মহা শক্তিকে বলতে ইচ্ছা হচ্ছে আমার বাবা-মাই হল, আমার কাকু তুমি তাকে ভাল করে দেও ৷কিন্তু দু:খের বিষয় এমন কেউ নেউ যাকে বল্লে ভাল করতে পারবে ৷ ভাই মন মেজাজ ভাল না উল্টা পাল্টা কমেন্ট করবেন না ৷
Thursday, May 8, 2014
"আপনার কি ঈশ্বরের ভয় নেই?" আমাকে বললেন এক জৈনিক মহিলা ৷ আমি তাকে সরাসরি বলতেও পারলামনা যে"আপনি কি পাগোল? যে ঈশ্বরের বিশ্বাসই করেনা সে কি করে ঈশ্বরকে ভয় পাবে? " কিন্তু আমি তাকে সেটা না বলে বল্লাম "ঈশ্বরের ভয় পাব কোন দূ:খে " সে আবেগি মহিলা: কেন ভয় পাবেন না? তিনি আপনাকে সৃষ্ঠি করেছেন আর আপনি তাকে ভয় পাবেন না? আমি: ঈশ্বর থাকলে তো আমি ভয় পাবো, তাই না? মহিলা:মানে আপনি বলছেন আপনি নাস্তিক এবং আপনি ঈশ্বরের বিশ্বাস করেন না,রাইট? আমি কনফিউজড হয়ে ভাবলাম "মানুষের লজিক কত দূর্বল হয় ৷এরাই ঈশ্বর বিশ্বাস করবে না তো করবে কারা? আবার ভাবখানা দেখ,মনে হয় বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ৷এমন ভাব করছে যেন বহু কষ্ট করে বুঝতে হয় যে আমি নাস্তিক ৷ " কেন জানিনা ওনার মুখে গোবর মারতে ইচ্ছা করছিল ৷ আমি মুখে বল্লাম: তাইলে এত সময় পর বুঝতে পারছেন আমি কি? মহিলা : প্রথমে মনে করছিলাম আপনি ভাল,এখন দেখছি আমার ধারনা ভুল! যার যেমন লজিক তার তেমন ধারনা শক্তি ৷ আমি:নাস্তিক হলেই কি মানুষ খারাপ হয় নাকি? মহিলা:হ্যা,যারা ঈশ্বরের বিশ্বাস রাখেনা ওদের খারাপ কাজ করতে বাধে না! আমি:এক জন খারাপ কাজ করবে কি না সেটা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির মানবিকতার উপরে ৷ একজন আস্তিক খারাপ কাজ করতেই পারে কারন বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন নিয়ম আছে পাপ মোচনের ৷সো তার পাপ কাজ করতে বাধবেনা ৷কারন সে ভাববে এই পাপ কাজ করেই আমি ঐ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুদ্ধ হব ৷ যেমন: ডাকাতরা ডাকাতি করে এসেই ডাকাতি কালি পুজো দিত ৷পাপ মোচনের জন্য ৷ মহিলা:আপনি বলতে চাচ্ছেন নাস্তিকরা কোন খারাপ কাজ করেনা? আমি:সেটা এখনো বলেনি ৷তবে তুলনা মুলক ভাবে কম করে বলে মনে করি ৷কারন তারা পাপ পূর্ণে বিশ্বাসি নয় ৷তবে তারা যুক্তি বাদি বলে এটা বিশ্বাস করেযে এই খারাপ কাজের জন্য সারা জীবন তাকে অনুসোচনা করতে হবে ৷ সো এটা কিছুটা হলেও তাকে খারাপ কাজ থেকে দুরে রাখে বলে আমি মনে করি ৷ তারপরও মানুষ মাত্রই ভুলশীল এটা মানতেই হবে ৷ মহিলা: তাহলে ডাকাতদের পাপ পূজা করে দূর হয়না ,আপনি বলতে চাচ্ছেন? বুঝুন খেলা যে যেমন চিন্তা ভাবনা করে তার মন সেখানেই পরে থাকে ৷ আমি:হ্যা! মহিলা:আপনি যে এত নিচ এবার বুঝলাম ৷ যাক বাবা, কি বল্লাম তাকে? এত খেপে গেল! তাকে তো আমি কোন খারাপ কথা বলেনি,বা ধ্বর্ষন তো করতে চাইনি তাহলে খচে যাওয়ার কারন কি? উনিও মনে হয় অপরাধ করার পর পূজা টুজা করে মনে করেছিল সব অপরাধ ধুয়ে গেছে ৷যখন আমি বল্লাম এসব ধুয়ে যায় না তখন গেল খেপে ৷ কারন আমি তার পাপ ধুয়ে যেতে দিচ্ছিনা তাই আমি নিচ ৷ (উপরিক্ত কথপোকথন হয় আমার সাথে সমপ্রতি একটি মেয়ের নাম এমা ক্রিস্টল৷ মনে করছেন নাম এমন কেন?আসলে সে এক জন কানাডিয়ান ধার্মিক !অবাক হবেন না, ধর্মিক সব যায়গায় আছে ৷যারা ধর্ম শুধু পালন করে ধর্মের কিছু জানেনা) আমার নিজের ধারনা ৷আপুরা রাগ করবেন না কারন এটা সবার জন্য নয় তবে 70% নারিদের জন্য ৷ (এনারা এমন ভাবে চলে বুঝতে পারবেন না কেমন বুদ্ধিমতী ৷কথা বার্তায় তো পুরুষদের থেকে আরও পারদর্শী ৷এমন স্টাইলে কথা বলে যেন মনে হয় মাথার ভিতর আইন্সটাইনের ঘিলু ৷কিন্তু লজিক দ্বারা পরীক্ষা করবেন, দেখবেন ভারে ভবানী !) তবে এরা যাইহোক এরা যে পুরুষদের থেকে বেশি সহনশীল এটা সত্য ৷যেমন আমার মা ৷উনি লজিকে আমার সাথে পারবে না ৷তবে উনি যা সহ্য করেন তা আমি কোন দিন পারবো না ৷ সো সব নারীকেই সেলুট ৷ তবে শেষ কথা, মথার ব্যবহার একটু করুন ৷পুরুষের মাথার উপর নির্ভরশীলতা ছারুন ৷
"আপনার কি ঈশ্বরের ভয় নেই?" আমাকে বললেন এক জৈনিক মহিলা ৷ আমি তাকে সরাসরি বলতেও পারলামনা যে"আপনি কি পাগোল? যে ঈশ্বরের বিশ্বাসই করেনা সে কি করে ঈশ্বরকে ভয় পাবে? " কিন্তু আমি তাকে সেটা না বলে বল্লাম "ঈশ্বরের ভয় পাব কোন দূ:খে " সে আবেগি মহিলা: কেন ভয় পাবেন না? তিনি আপনাকে সৃষ্ঠি করেছেন আর আপনি তাকে ভয় পাবেন না? আমি: ঈশ্বর থাকলে তো আমি ভয় পাবো, তাই না? মহিলা:মানে আপনি বলছেন আপনি নাস্তিক এবং আপনি ঈশ্বরের বিশ্বাস করেন না,রাইট? আমি কনফিউজড হয়ে ভাবলাম "মানুষের লজিক কত দূর্বল হয় ৷এরাই ঈশ্বর বিশ্বাস করবে না তো করবে কারা? আবার ভাবখানা দেখ,মনে হয় বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ৷এমন ভাব করছে যেন বহু কষ্ট করে বুঝতে হয় যে আমি নাস্তিক ৷ " কেন জানিনা ওনার মুখে গোবর মারতে ইচ্ছা করছিল ৷ আমি মুখে বল্লাম: তাইলে এত সময় পর বুঝতে পারছেন আমি কি? মহিলা : প্রথমে মনে করছিলাম আপনি ভাল,এখন দেখছি আমার ধারনা ভুল! যার যেমন লজিক তার তেমন ধারনা শক্তি ৷ আমি:নাস্তিক হলেই কি মানুষ খারাপ হয় নাকি? মহিলা:হ্যা,যারা ঈশ্বরের বিশ্বাস রাখেনা ওদের খারাপ কাজ করতে বাধে না! আমি:এক জন খারাপ কাজ করবে কি না সেটা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির মানবিকতার উপরে ৷ একজন আস্তিক খারাপ কাজ করতেই পারে কারন বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন নিয়ম আছে পাপ মোচনের ৷সো তার পাপ কাজ করতে বাধবেনা ৷কারন সে ভাববে এই পাপ কাজ করেই আমি ঐ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুদ্ধ হব ৷ যেমন: ডাকাতরা ডাকাতি করে এসেই ডাকাতি কালি পুজো দিত ৷পাপ মোচনের জন্য ৷ মহিলা:আপনি বলতে চাচ্ছেন নাস্তিকরা কোন খারাপ কাজ করেনা? আমি:সেটা এখনো বলেনি ৷তবে তুলনা মুলক ভাবে কম করে বলে মনে করি ৷কারন তারা পাপ পূর্ণে বিশ্বাসি নয় ৷তবে তারা যুক্তি বাদি বলে এটা বিশ্বাস করেযে এই খারাপ কাজের জন্য সারা জীবন তাকে অনুসোচনা করতে হবে ৷ সো এটা কিছুটা হলেও তাকে খারাপ কাজ থেকে দুরে রাখে বলে আমি মনে করি ৷ তারপরও মানুষ মাত্রই ভুলশীল এটা মানতেই হবে ৷ মহিলা: তাহলে ডাকাতদের পাপ পূজা করে দূর হয়না ,আপনি বলতে চাচ্ছেন? বুঝুন খেলা যে যেমন চিন্তা ভাবনা করে তার মন সেখানেই পরে থাকে ৷ আমি:হ্যা! মহিলা:আপনি যে এত নিচ এবার বুঝলাম ৷ যাক বাবা, কি বল্লাম তাকে? এত খেপে গেল! তাকে তো আমি কোন খারাপ কথা বলেনি,বা ধ্বর্ষন তো করতে চাইনি তাহলে খচে যাওয়ার কারন কি? উনিও মনে হয় অপরাধ করার পর পূজা টুজা করে মনে করেছিল সব অপরাধ ধুয়ে গেছে ৷যখন আমি বল্লাম এসব ধুয়ে যায় না তখন গেল খেপে ৷ কারন আমি তার পাপ ধুয়ে যেতে দিচ্ছিনা তাই আমি নিচ ৷ (উপরিক্ত কথপোকথন হয় আমার সাথে সমপ্রতি একটি মেয়ের নাম এমা ক্রিস্টল৷ মনে করছেন নাম এমন কেন?আসলে সে এক জন কানাডিয়ান ধার্মিক !অবাক হবেন না, ধর্মিক সব যায়গায় আছে ৷যারা ধর্ম শুধু পালন করে ধর্মের কিছু জানেনা) আমার নিজের ধারনা ৷আপুরা রাগ করবেন না কারন এটা সবার জন্য নয় তবে 70% নারিদের জন্য ৷ (এনারা এমন ভাবে চলে বুঝতে পারবেন না কেমন বুদ্ধিমতী ৷কথা বার্তায় তো পুরুষদের থেকে আরও পারদর্শী ৷এমন স্টাইলে কথা বলে যেন মনে হয় মাথার ভিতর আইন্সটাইনের ঘিলু ৷কিন্তু লজিক দ্বারা পরীক্ষা করবেন, দেখবেন ভারে ভবানী !) তবে এরা যাইহোক এরা যে পুরুষদের থেকে বেশি সহনশীল এটা সত্য ৷যেমন আমার মা ৷উনি লজিকে আমার সাথে পারবে না ৷তবে উনি যা সহ্য করেন তা আমি কোন দিন পারবো না ৷ সো সব নারীকেই সেলুট ৷ তবে শেষ কথা, মথার ব্যবহার একটু করুন ৷পুরুষের মাথার উপর নির্ভরশীলতা ছারুন ৷
Wednesday, May 7, 2014
ছোট্ট একটা গল্প বলি কারন এটাকে গল্প ছারা অন্যকিছু বলা যায় না: মহাদেব(হিন্দু দেবতা) গিয়েছে বিয়ে করতে ৷পরনে তার একটা বাঘের ছাল ছারা অন্য কিছু নেই ৷মাজায় আবার বেল্টহিসাবে একটা সাপকে সে ব্যবহার করেছে গায়ে বাঘের ছাল ধরে রাখার জন্য ৷তার সাথে গিয়েছে তার শশ্মান সংঙ্গি গাজাখোর পার্টি ৷গায়ে ছাই ভষ্ম মাখা ৷আপনারা তো জানেন হিন্দু বিবাহ অনুসারে বিয়ের সময় কুলা দ্বারা যামাইকে বারিতে বরন করা হয় ৷এখানে কুলার ওপর বিভিন্ন জিনিসের সাথে জ্বলন্ত প্রোদিপ রাখা হয় ৷যথা রিতি মহাদেবকে বরন করা হচ্ছে ৷হঠাৎ করে প্রোদিপের গরম আঁচ মহাদেবের মাজায় বাধা সাপের গায় লাগলো ৷এবং যথারিতি সাপ তার দেহ ছেরেদিল মহাদেবের গা থেকে ৷ফলে যা হওয়ার তা হল মহাদেব গেল সবার সামনে নংটা হয়ে ৷শিব পরে গেল লজ্জায় ৷ এখন যদি বলা হয় শিব যদি ভবিষৎ দেখতে পেত তবে তো সে যতাযথ ব্যবস্থা নিত ৷আর সবচেয়ে বর কথা শিব যদি ঈশ্বর হয়ে থাকে তবে তো তার দেহে পোশাক আটকানোর জন্য কোন সাপের প্রয়োজন না ৷কারন চিরারয়ত আস্তিক মত অনুসারে ঈশ্বর সয়ংসম্পূর্ন আর একটা কথা পোশাক শুধু মানুষের লাগে কারন সে নিজের দেহ অন্যকে দেখাতে লজ্জা পায় ৷তাহলে শিব ও যখন লজ্জা পায় তখন বলাযায় সে মানুষ ছিল ৷ অনেক বোকা আস্তিক বলবে যে এটা ওনার লিলা ৷আমার কথা হল তাহলে ঈশ্বর বোকা চোদা কারন ৷সে কি জানেনা কি ধরনের লিলা করলে তার স্টাটাসে সমস্যা হবে ৷
Tuesday, May 6, 2014
আপনি যদি কোন নাস্তিক কে বলেন > "চল এই দা দিয়ে আস্তিকদের কল্লা ফেলে দিয়ে আসি" আমি সিওর সে নাস্তিকের কথা হবে> "হাঙ্গামা করে কোন লাভ আছে?সেও মানুষ আমিও মানুষ,শুধু মতের পার্থক্য হলেই যে তাকে মারতে হবে এমন তো কোন কথা নেই, তাই না?" এবার কোন আস্তিকের বিশেষ করে মুমিনদের যেয়ে বলুন> "চলো ভাই লোগ আমরা সবাই মিলে এই, এই নাস্তিক ব্লাগারদের পুরিয়ে মারি " তখনি মুমিন দলে রব উঠবে "হ্যা,হ্যা চলো চলো ৷ওদের বেঁচে থাকার কোন অধিকার নেই ৷যারা ঈশ্বরকে মানে না তাদের ঈশ্বরের পৃথিবীতে বেঁচে থাকার অধিকার নেই৷" এখন দেখুন বিশ্লেষণ করে ৷কারাই বেশি শান্তি প্রিয়? নাস্তিক না আস্তিক? অবশ্যই নাস্তিকরা,তবে কোন কোন পালোয়ান আস্তিক বলতেই পারে ওরা ভিতু ৷ তাকেই বলছি, ভাই একটু ভিতু হওয়া ভাল নয় কি? ভিতু হলে শান্তিতে থাকা যায় ৷ আবার অনেকে (আস্তিকে) বলবে তুমি বলতে চাইছো ধর্ম পালন করলে মানুষ হিংস্র হয়? আমি তাদের বলছি,আমার উত্তর কি পরে বলি! তবে উপরিক্ত কথা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় নাস্তিকরা যেটা বলেছে সেটা যুক্তি যুক্ত৷আর আস্তিকরা যেটা বলেছে সেটা আবেগি ৷ আবেগি কথায় ভবিষ্যৎ চিন্তা থাকে না তাই বাধে অশান্তি ৷ আবার যারা আবেগি ,যুক্তি বাদি নয় এরাই তো ধর্ম পালন করবে এটাই স্বাভাবিক ৷কারন ধর্মের মোত মিথ্যাচার কোন যুক্তি বাদিই পালন করতে পারেনা ৷ তাহলে দেখা যায় সব ধর্ম পালন কারিই আবেগি ৷আর আবেগিরা সব কিছু আবেগ দিয়েই ভাবে ৷ছোট শান্তি ফিরিয়ে আনতে তারা বর অশান্তি সৃষ্টি করতেও পিছু পা হবেনা ৷ আর যেহেতু এমন লোকরাই ধর্মপালন করে তখন ধর্মগুলো তো অবশ্যই হিংস্র ও অশান্তি পূর্ন হবেই ,তাই না?
Sunday, May 4, 2014
এক গহিন বনে তিনটা শিয়াল থাকতো ৷ তাদের নাম যথাক্রমে মদু,কপিল,জ্যাক ৷ তারা একদিন এক গুরু শেয়ালের কাছে বিদ্যা অর্জনের জন্য অন্য একটা বনে যায় ৷ সে সময়ের প্রযুক্তি তত উন্নত ছিল না, তাই সে সময় শেয়াল গুরুরা বা সাধুরা তাদের দার্শনিক তত্ব পরীক্ষার কোন সুযোগ পেতনা ৷যার ফলে তারা ধ্যান করে যেটা চিন্তা ভাবনায় পেত সেটাই তাদের বইতে লিখে রাখত ৷এবং শিশ্যদের সে গুলো সেখাতো ৷একারনে এই শেয়াল দেরকে পশু সমাজের প্রধান ভাবা হত ৷তো যা হোক সেই গুরু শেয়ালরা অনেক চিন্তা ভাবনা করে বের করতে পারলো না যে কি করে পৃথিবী সৃষ্টি হল ৷তাই তারা যখন কোন কূল কিনারা না পেল তখন বাধ্য হয়ে তাদের কাল্পনিক গল্প ফাঁদতে হল ৷কারন এই মহা বিশ্বযে কি করে সৃষ্টি হয়েছে এই প্রশ্নটা শুধু জ্ঞানি গুনি না, অনেক উৎসুক শেয়ালের মনেও জাগতো ৷এই উৎসুক শেয়াল গুলো এর উত্তর ঐ জ্ঞানি শেয়ালদের কাছে আশা করতো ৷আর কোন জ্ঞানি শেয়ালের কাছে কেউ কিছু শুনলে উত্তর পাবে না তাই কি হয় ?উত্তর দিতে না পারলে সে কিসের গুরু ৷তাই বাধ্য হয়ে ঐ মূর্খ শেয়ালদের বিশ্ব সৃষ্টির কাল্পনিক গল্প শোনাতে হত ৷যে গল্পের মুলে এক জন ব্যপক শক্তিশালি শেয়াল থাকতো যাকে বলা হত যে সে মহা বিশ্ব সৃষ্টি করছে তার নাম ডাকা হত ঈশ্বর শিয়াল ৷ এই কাল্পনিক গল্প শেয়ালদের শিক্ষা পাঠ্যসূচিতে যুক্ত হয়ে গেল ৷এটা আমাদের কাছে গল্প হলে কি হবে এগুলো ছিল তাদের কাছে ধ্রুব সত্য ৷কেউ কেউ একে এই গল্পকে এত বেশি বিশ্বাস করতো যে ,কেউ এই গল্পকে কাল্পনিক বল্লেই তাকে ঐ বিশ্বাসিরা খুন করার জন্য খুজে হন্যে খুজে বেরাতো ৷ তো যা হোক ঐ তিন শেয়াল এক গুরুর কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করলো ৷ শিক্ষা লাভ করেই তারা তাদের নিজেদের বনে ফিরে আসলো ৷ এসেই মদু শেয়াল ঘোষনা করলো যে তার সাথে তাদের ঈশ্বর শেয়ালের দেখা হয়েছে ৷এবং ঈশ্বর শেয়াল নাকি তাকে বলেছে সবাই কে নিয়ে একটা নতুন গ্রুপ তৈরী কর ৷এবং মদু আরও ঘোষনা করলো: ঈশ্বর শেয়াল আমাকে বলেছে যে তাকে যে বিশ্বাস করবেনা তার ধর থেকে মাথা আলাদা করে দেও৷এবং আলাদা করতে এক মুহুর্তও ভাবনা চিন্তা করবে না ৷ এমন ভাবে প্রায় প্রত্যেক দিন নাকি সেই ঈশ্বর শেয়াল সেই মদু শোয়ালের কাছে ওহি পাঠাতো ৷এমন একটা ওহি হল : আমাদের পৃথিবী হল মুল কেন্দ্রে ,আমি পৃথিবীর জন্য সব কিছু তৈরী করেছি ৷যেমন সূর্য,চন্দ্র ৷যারা নিজের কক্ষপথে ঘোরে আর পৃথিবীকে আলো দেয় তাও কি তোমরা আমাকে বিশ্বাস করবে না ? আর ওদিকের কপিল শেয়াল শুরু করলো গুরু গিরি ৷তো এপিল ওর শিষ্যদের বানানো গল্প বলতো না ৷যে টুকু পরীক্ষিত শুধু সে টুকুই বলতো ৷তো এই কপিল শেয়ালের মনে প্রশ্ন জাগলো কি করে ঈশ্বর শেয়াল এই মহা বিশ্ব তৈরী করতে পারে,তাহলে ঐ শেয়ালকে তৈরী করলো কে? এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে সে সব সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতো ৷কারন তার গুরু বলে ছিল ঈশ্বর শেয়াল আকাশে লম্বা ঘাসের উপর বসে থাকে ৷ তো এই ভাবে তাকিয়ে থাকতে থাকতে সে দেখলো পৃথিবী স্থির নয়,এবং সেটা সূর্যের চারি দিকে ঘুরছে ৷ সে দেখলো এ তত্বটা তো তার বন্ধুর কাছে ঈশ্বরের পাঠানো তত্বের বিপরীত ৷সে দেখলো তার বন্ধু সবাইকে মিছে কথা বলছে ৷কপিল দেখলো এসব ঈশ্বর শেয়াল টেয়াল টেয়াল সব ভাওতা ৷আর সব জিনিসের যে শুরু থাকতে হবে এটা কে বলেছে ৷হয়তো মহা বিশ্ব এমনি ছিল,এমনই থাকবে ৷ তাই একদিন কপিল ঘোষনা করলো যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই,এই মহাবিশ্বই আমাদের ঈশ্বর৷এবং সূর্য নয় পৃথিবীই সুর্যের চারিদিকে ঘোরে ৷ এ ঘোষনা দেওয়ার পর মদু গেল কপিলের ওপর ক্ষেপে কারন এই কপিল প্রদত্ত তত্ব পারে তার সম্ভাবনাময় ব্যবসা ধ্বংস করতে ৷তাই সে ঘোষনা করলো এই কপিল একটা শয়তান, সে শেয়াল সমাজকে নরকের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ৷ তার জলে ডুবিয়ে মারা উচিত ৷ পরের দিন মদু শেয়ালের কাছে ওহি নাজিল হল: যে শেয়াল কোন রকম ঈশ্বর প্রদত্ত অহির সমলোচনা করবে তার লেজ কেটে কাটা যায় গায় লবন দিয়ে দিবে,তারপর তাকে জলে ডুবিয়ে মারবে ৷ তো তখনি মদু ঘোষনা করলো: চলো ভাই লোগ হাম সাব সাত মিল কার ও কাফির কপিল কো ইচ টাইপ সাজা দেংগে ৷ তো অহি মোত সব শেয়ালরা মিলে কালের এক জন বিখ্যাত শেয়াল কে এক পাগলা শেয়ালের কথা শুনে পানিতে ডুবিয়ে মেরে ফেললো ৷এক দল মূর্খ শেয়াল বেশি রাগ দেখানোর জন্য মৃত দেহ কে শকুন দিয়ে খাইয়ে দিল ৷ এবার আসি জ্যাকের কাছে ৷ এই শেয়াল ছিল যুক্তি বাদি সে তার বন্ধু কফিলের কথা পুরো পুরো পুরি বিশ্বাস করেছিল তবে যখন দেখলো সত্য বাদির কোন দাম নেই ৷এবং সত্য বাদিদের এমন ভাবে (কফিলের মত) পাগলের(মদুর) মুরিদদের হাতে মরতে হয় ৷আর তাদেরই সমাজে মুল্য বেশি জারা ভন্ড এবং কাল্পনিক চর্চা করে ৷ তখন সে জোকার নায়েকের মোত ভন্ড সাজলো ৷ আমারও এই জ্যাকের মোত হতে ইচ্ছা করে ৷ এখন বলুন তো মানব সমাজে কোন এই গল্পের কোন চরিত্রের কি নাম৷একটা কিন্তু বলেই দিছি
Friday, May 2, 2014
হায়রে পাগলা ধিয়ানা> কথা হচ্ছে কি, আধুনিক আস্তিকরা ঈশ্বরের উপর তত একটা বিশ্বাস করে পারে না ৷ ভাবছেন আমি পাগল হয়ে গেছি? নো মাইডিয়ার অডিয়েন্স আমি পাগল হয় নি! আপনারা দেখেন যে; এখন যত বরই আস্তিক হোকনা কেন, রোগ শোক হলে ডাক্তারের কাছে সে যাবেই ৷তবে কথা হল তার আগে অবশ্য তারা আল্লার বান্ধা দের কাছে যেতে ভোলে না ৷যাস্ট লাইক পির,ফকির,সন্যাসি ৷ তো যা হোক এদের ঈশ্বরীক সেবা নিতে নিতে যখন পাছার ফোরাটি আর সারে না তখন ছোটে ডাক্তারের কাছে ৷ সো বলা যায় তাদের বিশ্বাসের ভিত শক্ত নয় ৷ অনেক আস্তিকের এই প্রশ্নটি করলে উত্তর দেয় আল্লা চেস্টা করতে বলেছেন ৷ তাদের জন্য কথা হল তাহলে আল্লা যখন এ কথা বলছে তা হলে বুঝুন আল্লা কিছু করতে পারেনা ৷ হ্যা মুসলিম মুমিন ছাগুরা তোমাদের বলছি, তোমাদের আল্লাতো মহাউম্মাদ ৷এটা অনেক আগেই অনেকে প্রামন করেছে ৷ সো কথা হচ্ছে যার পরে ছাগু ভাইরা, আপনারা পূর্ন বিশ্বাস রাখেন তার জন্য আপনাদের কষ্টে আর্জিত টাকা দিয়ে কেন ঘর বানান ? তার যদি ঘর বানানোর প্রয়োজন হত, এবং সে যদি সব কিছু পারতো তবে নিজের ঘর নিজেই তৈরী করত ৷ তাহলে ছাগু ভাই বোনেরা তোমাদের অসুখ বিসুখ যে ঈশ্বর সারিয়ে দেয় না তার পায়ে পরে থাকার কি আছে? মুমিনরা তোমরা যরা বলবে , এই রোগ শোক সবি আল্লাহর পরীক্ষা ৷ তবে তাদের জন্য আমার একটা কথা আছে এসব যদি পরীক্ষা হয় তবে সেই পরীক্ষা দিন! ফাউ ডাক্তারের কাছে যেয়ে রোগ সারিয়ে আপনাদের শোকের পরীক্ষায় কেন দূর্নিতি করছেন ৷ এতে তো আল্লা আরও রাগ করবে ৷ পরীক্ষা যদি দিতেই হয় তবে দিন না জীবন দিয়ে সেই মহান ঈশ্বরের সুকঠিন পরীক্ষা ৷
Thursday, May 1, 2014
মুমিন গন কিছু কথা ছিল> আমরা জানি আমাদের ইনপুট ইউনিট হল আমাদের পঞ্চ ইন্দিও ৷এখন আপনার সেন্ট্রাল ইউনিট বা মাথা থেকে যদি এই পাঁচটা ইনপুট ইউনিট বিচ্ছিনা করা হয় তাহলে কি আপনারা কিছু অনুভব করতে পারবেন? না,পারবেন না! যদিও আপনার কথিত আত্না আপনার ভিতরে ছিল ৷তাহলে দেখা যাচেছ আপনার আত্না থাকা সত্বেও আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন না যদি আপনার ইন্দ্রিও গুলো অকেজো হয়েযায় ৷ তাহলে আপনারা কি ভাবে বিস্বাস করেন যে মানুষ মারা গেলে সব কিছু অনুভব করতে পারে ৷কারন তখন তো তার সমস্ত ইন্দ্রিয় কোন কাজ করেনা ৷ যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম আত্না আছে ৷কিন্তু যখন আত্না দেহের ভিতর থেকে ইন্দ্রিয় বিহীন ভাবে কিছু অনুভব করতে পারেনা তখন মৃত্যুর পর পুরো দেহ বিহীন ভাবে আত্না সব কিছু কি করে অনুভব করবে বা দেখবে ? তাহলে আত্নার সঙ্গা এমন হচ্ছে: শক্তি কি বস্তু বোঝা যায়নি তবে এর কোন অনুভব শক্তি নেই এমন কি দেখা যায় না বা কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায় না ৷ এমন জিনিস কখন থাকতেই পারেনা ৷ তাহলে দেখা যাচ্ছে আত্নার দেহ বিহীন কোন সত্বা নেই ৷ আপনার তো আত্না আছে ৷এখন ধরুন আপনার একটা হাত বা পা কেটে নিয়ে সেটা আগুনে দেওয়া হল বা পোকায় খাওনো হল তাহলে আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন কি? নিশ্চয় আপনি সেটা পারবেন না ৷তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের কথিত আত্না আমাদের মাথায় থাকে ৷আপনার ব্রেনকে যদি র্যাম,প্রসেসরের সাথে তুলনা করি বা পুরা মাইক্রোকন্টালারের সাথে তুলনা করি তবে আপনার আত্না কে স্ফটওয়েরর সাথে তুলনা করতে হবে ৷ তাহলে এই আত্না নামক প্রানির অপেরেটিং সিস্টেম জমা থাকে কোথায়? নিশ্চয় আপনার ব্রেন্টে ৷তাহলে আপনার ব্রেন্টের কার্যক্ষমতা নষ্ট হওয়ার সাথে সাথেই আপনার অপেরেটিং সিস্টেম বা আত্না নষ্ট হয়ে যাবে ৷ যেহেতু আপনার মৃত্য হবে তখনি যখন আপনার মাথা তার কার্য ক্ষমতা পুরাই হারিয়ে ফেলবে ৷সেই সাথে সাথে বা আপনার মৃত্যুর সাথে সাথে মৃত্যু ঘটে আপনার আত্নার ও ৷ আত্না যে নেই আমি তার অস্বীকার করছি না তবে এই আত্না মুমিনগণের ধারনা মাফিক আত্না নয় এই আত্না জৈবীক কম্পিউটারের স্ফটওয়ার ৷যদি মুমিন রা বলে এই স্ফটওয়ারআত্না কোন আত্নাই নয় ,তবে আমি বলবো তাহলে আত্না নেই ৷কারন তারা যে আত্নার কথা বলে ওটা আত্না না ওটা একটা প্রানি যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় আছে ৷আর যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় থাকবে তাকে দেখানা গেলেও অনুভব তো করা যাবে ৷কারন আমরা যদি তাকে অনুভব না করি তবে সে আমাদের অনুভব করবে কি করে ৷ এখন মুমিনদের ধারনায় আত্না যে একটা কাল্পনিক বিষয় সেটা হয়তো আর বলতে হবে না৷ তাই বলা যায় ভুত,আত্না বলে কিছু নেই ৷
মুমিন গন কিছু কথা ছিল> আমরা জানি আমাদের ইনপুট ইউনিট হল আমাদের পঞ্চ ইন্দিও ৷এখন আপনার সেন্ট্রাল ইউনিট বা মাথা থেকে যদি এই পাঁচটা ইনপুট ইউনিট বিচ্ছিনা করা হয় তাহলে কি আপনারা কিছু অনুভব করতে পারবেন? না,পারবেন না! যদিও আপনার কথিত আত্না আপনার ভিতরে ছিল ৷তাহলে দেখা যাচেছ আপনার আত্না থাকা সত্বেও আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন না যদি আপনার ইন্দ্রিও গুলো অকেজো হয়েযায় ৷ তাহলে আপনারা কি ভাবে বিস্বাস করেন যে মানুষ মারা গেলে সব কিছু অনুভব করতে পারে ৷কারন তখন তো তার সমস্ত ইন্দ্রিয় কোন কাজ করেনা ৷ যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম আত্না আছে ৷কিন্তু যখন আত্না দেহের ভিতর থেকে ইন্দ্রিয় বিহীন ভাবে কিছু অনুভব করতে পারেনা তখন মৃত্যুর পর পুরো দেহ বিহীন ভাবে আত্না সব কিছু কি করে অনুভব করবে বা দেখবে ? তাহলে আত্নার সঙ্গা এমন হচ্ছে: শক্তি কি বস্তু বোঝা যায়নি তবে এর কোন অনুভব শক্তি নেই এমন কি দেখা যায় না বা কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায় না ৷ এমন জিনিস কখন থাকতেই পারেনা ৷ তাহলে দেখা যাচ্ছে আত্নার দেহ বিহীন কোন সত্বা নেই ৷ আপনার তো আত্না আছে ৷এখন ধরুন আপনার একটা হাত বা পা কেটে নিয়ে সেটা আগুনে দেওয়া হল বা পোকায় খাওনো হল তাহলে আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন কি? নিশ্চয় আপনি সেটা পারবেন না ৷তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের কথিত আত্না আমাদের মাথায় থাকে ৷আপনার ব্রেনকে যদি র্যাম,প্রসেসরের সাথে তুলনা করি বা পুরা মাইক্রোকন্টালারের সাথে তুলনা করি তবে আপনার আত্না কে স্ফটওয়েরর সাথে তুলনা করতে হবে ৷ তাহলে এই আত্না নামক প্রানির অপেরেটিং সিস্টেম জমা থাকে কোথায়? নিশ্চয় আপনার ব্রেন্টে ৷তাহলে আপনার ব্রেন্টের কার্যক্ষমতা নষ্ট হওয়ার সাথে সাথেই আপনার অপেরেটিং সিস্টেম বা আত্না নষ্ট হয়ে যাবে ৷ যেহেতু আপনার মৃত্য হবে তখনি যখন আপনার মাথা তার কার্য ক্ষমতা পুরাই হারিয়ে ফেলবে ৷সেই সাথে সাথে বা আপনার মৃত্যুর সাথে সাথে মৃত্যু ঘটে আপনার আত্নার ও ৷ আত্না যে নেই আমি তার অস্বীকার করছি না তবে এই আত্না মুমিনগণের ধারনা মাফিক আত্না নয় এই আত্না জৈবীক কম্পিউটারের স্ফটওয়ার ৷যদি মুমিন রা বলে এই স্ফটওয়ারআত্না কোন আত্নাই নয় ,তবে আমি বলবো তাহলে আত্না নেই ৷কারন তারা যে আত্নার কথা বলে ওটা আত্না না ওটা একটা প্রানি যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় আছে ৷আর যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় থাকবে তাকে দেখানা গেলেও অনুভব তো করা যাবে ৷কারন আমরা যদি তাকে অনুভব না করি তবে সে আমাদের অনুভব করবে কি করে ৷ এখন মুমিনদের ধারনায় আত্না যে একটা কাল্পনিক বিষয় সেটা হয়তো আর বলতে হবে না৷ তাই বলা যায় ভুত,আত্না বলে কিছু নেই ৷
Subscribe to:
Comments (Atom)