Sunday, June 29, 2014
"সত্যই তুমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করো? " আমি আমার স্যার জ্যাক হ্যারিসকে অবাক হওয়ার ভানকরে প্রশ্নটা করলাম ৷(আমি সহজে অবাক হয়ইনা,আর এটাতো মামুলি ব্যপার ৷এক বিজ্ঞানি তার অজ্ঞাতার কারনে বিশ্বাস করতেই পারে ) স্যার আমার হাবলা ,তিনি উত্তর দিলেন "হ্যা করি, বল্লাম তো তোমাকে!কিন্তু আমার দুই মেয়ে করেনা ৷" আমি: "তোমার মত লোক ঈশ্বর বিশ্বাস করে কি করে বুঝছিনা !একটা যুক্তি দেখাও তো ঐ কারনের উপর যে কারনে তুমি ঈশ্বর বিশ্বাস কর " হ্যারিস: আমি পারবোনা ৷কারন ঈশ্বর কোন যুক্তি নয় এটা বিশ্বাস ৷ছোট বেলাথেকে খুব গভির ভাবে বিশ্বাস করে আসছিতো মন থেকে এ বিশ্বাস যুক্তি দ্বারা তারানো যায় না ৷ আমি: বুঝলাম ,এখন তুমি কোন ধর্ম বিশ্বাস কর? স্যার:কোন ধর্মই বিশ্বাস করিনা ৷কারন সব ধর্মই ফ্রড ৷ঈশ্বর আছেন তবে সে কোন দিন মানুষকে বলেনি তুমি মানবতা ব্যতিতো অন্যধর্ম মানুষের জন্য তৈরী কর ৷সবই ব্যবসা দেখেছেন আসল ব্যাপারটা কোথায় ৷কোন ব্রেন বাজ মানুষ অনেক সময় ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, অনেক আগেও দেখেছি ৷আমার বাবাও এর ভিতরে এক জন তাই জানি ৷এরা ক্যামন জানেন? ঈশ্বরে বিশ্বাস করলেও ধর্মগুলো যে মিথ্যা সেটা ধরে ফেলে৷প্রায় নাস্তিকও কিন্তু এটা চায়,মানুষের ঈশ্বর বিশ্বাস ওঠার দরকার নেই অন্ততঃ ধর্ম যে একটা যেন সবাই জানে ৷আর সেটা প্রমান করার জন্য আমাদের প্রমান করতে হয় ঈশ্বর নেই ৷ তো আমি বল্লাম:তা তোমার মেয়ে দুইটা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেনা কেন? স্যার :বুঝিনা, আধুনিক কালে কি হল?ঈশ্বরের উপর থেকে ছেলে মেয়ে গুলোর বিশ্বাস উঠে যাচ্ছে ৷ওরা ফাকে ফাকে এমন যুক্তি দেয় যে আমি প্রায় মানতে বাধ্যহয়ে যাই ঈশ্বর নেই ৷ আমি:দু:খ করবেন না মহাশয় ,ওরা সঠিক পথেই যাচ্ছে ৷যতদিন যাবে মানুষ তত বাস্তব কে সহজ ভাবে গ্রহন করবে তার ফলেই তোমার মেয়েগুলো নাস্তিক ৷তুমি ইতিহাস ঘুটলে দেখতে পাবে আগের লোকদের রক্ষন শীল মনভাব ছিল বেশি ৷ও ভাল কথা তোমাকে একটা কথা বলি,আমি কিন্তু নাস্তিক এবং বেশ যুক্তি বাদি নাস্তিক৷তোমাকে এমন যুক্তি দেখাতে পারি যার ফলে তুমি এখানেই বলতে বাধ্য হতে পারো যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই ৷যুক্তি গুলো গ্রহন করার ক্ষমতা শুধু আপনা মোত মানুষদের আছে আমার বাংলাদেশের ছাগলদের নেই ৷তবে আজ শুভ কাজে যাচ্ছি তাই তর্ক বন্দ ৷ আমি নাস্তিক শুনে স্যার আচার্য্য হল না ৷কারন এটা ভারত উপমহাদেশ নয় ৷এখানে নাস্তিক 35% এর ওধারে ৷ স্যার :বাংলাদেশের কোন ছাগলের কথা বলছো ৷তারা কারা? এই হল আমার পাগলা ধাচের ,সহজ সরল স্যার এবং আমার কথোপকথন কথন ৷ভাবছেন?কোন ছাত্র শিক্ষকের সাথে এমন ভাবে কথা বলে কখনো?তাদের বলে রাখি এখানের পরিবেশ এমনই ,ছাত্র শিক্ষক বন্ধুর মত ৷ বাস্তব কথা হল স্যারের মত লোকদের যুক্তিদ্বারা বোঝানো সম্ভব যে ঈশ্বর নেই ৷ ও হ্যা বাংলাদেশের ছাগু কারা স্যারের বোঝাতে অনেক সময় লাগলো ৷ স্যার ছাগুদের কৃতিকলাপ শুনে বল্লো এটাতো শুধু জঙ্গিদের দ্বারা সম্ভব ৷ আমি বল্লাম ওরাতো ভদ্রভাবো ঘুরে বেরানো জঙ্গি
Friday, June 27, 2014
ধরে নিলাম ঈশ্বর আছে ৷ আবার পদার্থ বিজ্ঞান ও ঠিক এখন পদার্থ বিজ্ঞান বলে " আমরা যদি একটা বিষয় বা সিস্টেমকে বুঝতে না পারি তবে এটা কখনো সম্ভব নয় যে ঐ সিস্টেম ও আমাদের বুঝবে৷যখনই ঐ সিস্টেমকে আমরা অনুভব করা শুরু করবো তখনই ঐ সিস্টেমের সম্ভব হবে আমাদের অনুভব করা৷" এখন আমরাতো ঈশ্বরকে অনুভব বা উপল্বদ্ধি করতে পারি না বা তার কোন অস্তিত্ব পাইনা ৷ তবে সে মতে ঈশ্বরও আমাদের উপলোব্ধি করতে পারেনা ৷ যেমন, ধরেন আপনার দারিতে উকুন হয়েছে আপনি জানেন না ৷তখনি ঐ উকুনের টের পাবেন যখন সেটা আপনাকে কামরাবে ৷আর তখনি উকুনও আপনাকে বুঝবে ৷ কেউ যদি বলে আমি ঈশ্বরকে ঊপল্বদ্ধি করতে পারি ৷তবে তাকে এখানে যুক্তি সহকারে সেটা প্রমান করতে হবে ৷ এখন আমরা ঈশ্বরের অস্তিত্বের টের না পেলে ঈশ্বর ও পাবে না ৷ কিন্তু ধর্ম গ্রহন্থ গুলো দেখায় ঈশ্বর আমাদের টের পান কিন্তু আমরা তাকে পাইনা ৷ কিন্তু এটা সত্য হবে না ৷সত্য হলে পদার্থ বিজ্ঞান মিথ্যা হয়ে যাবে ৷যা সম্ভব নয় ৷কারন উপরের ঐ বিজ্ঞান থিউরি পরিক্ষা করে বানানো ৷পরীক্ষিত সত্য যদি সত্য না হয় তবে পৃথীবির কোন সত্যই সত্য হবেনা ৷ তাহলে দেখাগেল ধর্ম গ্রহন্থে যে ঈশ্বর পাওয়া যায় সেটা সত্য না ৷ কিন্তু ঈশ্বর আছে যাকে আমরা অনুভব করি তা হল মহাবিশ্ব ৷
ধরে নিলাম ঈশ্বর আছে ৷ আবার পদার্থ বিজ্ঞান ও ঠিক এখন পদার্থ বিজ্ঞান বলে " আমরা যদি একটা বিষয় বা সিস্টেমকে বুঝতে না পারি তবে এটা কখনো সম্ভব নয় যে ঐ সিস্টেম ও আমাদের বুঝবে৷যখনই ঐ সিস্টেমকে আমরা অনুভব করা শুরু করবো তখনই ঐ সিস্টেমের সম্ভব হবে আমাদের অনুভব করা৷" এখন আমরাতো ঈশ্বরকে অনুভব বা উপল্বদ্ধি করতে পারি না বা তার কোন অস্তিত্ব পাইনা ৷ তবে সে মতে ঈশ্বরও আমাদের উপলোব্ধি করতে পারেনা ৷ যেমন, ধরেন আপনার দারিতে উকুন হয়েছে আপনি জানেন না ৷তখনি ঐ উকুনের টের পাবেন যখন সেটা আপনাকে কামরাবে ৷আর তখনি উকুনও আপনাকে বুঝবে ৷ কেউ যদি বলে আমি ঈশ্বরকে ঊপল্বদ্ধি করতে পারি ৷তবে তাকে এখানে যুক্তি সহকারে সেটা প্রমান করতে হবে ৷ এখন আমরা ঈশ্বরের অস্তিত্বের টের না পেলে ঈশ্বর ও পাবে না ৷ কিন্তু ধর্ম গ্রহন্থ গুলো দেখায় ঈশ্বর আমাদের টের পান কিন্তু আমরা তাকে পাইনা ৷ কিন্তু এটা সত্য হবে না ৷সত্য হলে পদার্থ বিজ্ঞান মিথ্যা হয়ে যাবে ৷যা সম্ভব নয় ৷কারন উপরের ঐ বিজ্ঞান থিউরি পরিক্ষা করে বানানো ৷পরীক্ষিত সত্য যদি সত্য না হয় তবে পৃথীবির কোন সত্যই সত্য হবেনা ৷ তাহলে দেখাগেল ধর্ম গ্রহন্থে যে ঈশ্বর পাওয়া যায় সেটা সত্য না ৷ কিন্তু ঈশ্বর আছে যাকে আমরা অনুভব করি তা হল মহাবিশ্ব ৷
Thursday, June 26, 2014
আব্রাহামিক ধর্ম গুলোয় একটা গল্প প্রচালিত যে"যখন আল্লা আদম আর হাওয়াকে সৃষ্টি করার পর ইবলিশ কে বল্ল এদের সিজদা দেও৷কিন্তু ইবলিশ আগুনের তৈরী তাই সে সীজদা দেই নি আল্লাহর আদেশ অমান্য করে! যার জন্য তাকে পৃথিবীতে আসতে হয় স্বর্গ ছেরে আর সে শয়তান হয়েগেল " সূরা কাহাফের ৫০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ(ঈশ্বর ছদ্মবেশে মহাবদ) বলেছেন- ﻭَﺇِﺫْ ﻗُﻠْﻨَﺎ ﻟِﻠْﻤَﻠَﺎﺋِﻜَﺔِ ﺍﺳْﺠُﺪُﻭﺍ ﻟِﺂَﺩَﻡَ ﻓَﺴَﺠَﺪُﻭﺍ ﺇِﻟَّﺎ ﺇِﺑْﻠِﻴﺲَ ﻛَﺎﻥَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﺠِﻦِّ ﻓَﻔَﺴَﻖَ ﻋَﻦْ ﺃَﻣْﺮِ ﺭَﺑِّﻪِ ﺃَﻓَﺘَﺘَّﺨِﺬُﻭﻧَﻪُ ﻭَﺫُﺭِّﻳَّﺘَﻪُ ﺃَﻭْﻟِﻴَﺎﺀَ ﻣِﻦْ ﺩُﻭﻧِﻲ ﻭَﻫُﻢْ ﻟَﻜُﻢْ ﻋَﺪُﻭٌّ ﺑِﺌْﺲَ ﻟِﻠﻈَّﺎﻟِﻤِﻴﻦَ ﺑَﺪَﻟًﺎ ( 50 ) “(স্মরণ কর) যখন আমরা ফেরেশতাদের বলেছিলাম, আদমকে সিজদা কর,তখন ইবলিস ছাড়া সবাই সিজদা করল; সে ছিল জিন জাতির অন্তর্ভুক্ত এবং সে তার প্রতিপালকের আদেশ লঙ্ঘন করল। তবে কি তোমরা আমাকে ত্যাগ করে তাকে এবং তার বংশধরকে তোমাদের অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করবে? অথচ তারা তোমাদের শত্রু। এটা তো জালেমদের জন্য নিকৃষ্টতম বদল বা প্রতিস্থাপন।”(১৮:৫০) এখান থেকে দেখা যায় আল্লাহ একজন কে বলছ আরেক জন কে সিজদা করতে ৷ তাইলে, এখানে আল্লার ডায়লোগ হল তুমি আমার ব্যতিতো অন্য কাউকে সিজদা করলে আমার কোন সমস্যা নেই ৷ আবার, কুরান হাদিসের বিভিন্ন স্থান থেকে এটা পাওয়া যায় "আল্লাহ ছারা আর কাউকে সিজদা করা শিরিক বা পাপ " তাইলে বলা যাচ্ছে এই খানে আল্লা চান না কেউ আল্লা ব্যতিতো অন্য কাউকে সিজদা করুক ৷আমার কথা হল "যে আল্লাহ, কখনও সইতে পারেনা যে একজন তার ব্যতীত অন্যকাউকে সিজদা করুক সে কি করে তার সামনে ইবলিস কে বলতে পারে তুমি আদমকে কে সিজদা কর?এটা স্ববিরোধী নয়কি?" তাইলে ব্যপার দুইটি বিপরীত হয়ে যাচ্ছে না? হয় আল্লাকে ব্যতিতো অন্যকে সিজদা করলে আল্লা রাগ করেন না ৷ আর তা না হলে আল্লা রাগ করেন ৷ উপরের দুইটা ব্যপার কখনো এক সাথে সত্য হবে না ৷ আবার এক সাথে দুইটা ব্যপার কে সত্য হওয়া লাগবে না হলে কুরান হলে মিথ্যা প্রতিপন্ন হবে ৷কিন্তু এক সাথে দুইটা কখনো সত্য হবে না আগেই প্রমানিত ৷ তাহলে, দেখা যাচ্ছে কুরান হাদিস মিথ্যা ৷
Monday, June 23, 2014
ভন্ডামি দেখার জন্যে গিয়েছিলাম একবার আমার পাশের এলাকার এক মহিলার কাছে ৷অনেকদিন থেকে মহিলাটির নাম শুনছিলাম ৷যা বলে তাই নাকি হুবাহু মিলে যায়! তো পাশের এলাকায় এমন একজন আছে আর আমি তার দর্শন না নিয়ে থাকতে পারি, তাই কি হয়? তাই এক বন্ধুকে জোরকরে ধরে নিয়েগেলাম সেখানে ৷যখন পৌছা লাম তখন পাঁচটার মত বাজে ৷গিয়ে দেখি অনেক লোক একটা মন্দিরের বারান্দা মত যায় গায় বসে আছে ৷চারিদিকে ধুনিচির গন্ধ ,বিকেলের আবছা আলোয় এক বিটঘুট পরিবেশ বারান্দা ও পুরা মন্দির জুরে ৷কি আর করবো আমরা কিছু লোকের কাছে বসার যায়গা চাইতে তারা দিয়ে দিল ৷দেখলাম ওখানে বাংলাদেশের দুই ধর্মের লোকের আগমন ঘটেছে ৷এক বুরা মত লোকের কাছে শুনলাম "এখানে হয় টা কি?" ৷বুরা অবাক হয়ে কিছু সময় আমার মুখপানে চেয়ে উত্তর দিল "দেখো ঐ যে একটা মহিলা বসে আছেনা ওনার কাছে বাবা মহাদেব আসেন ৷ (হ্যা দেখলাম একটা মহিলা বসে আছে মুখনিচু করে মন্দিরের ভিতর, মাথার চুল গুলো জট পাকিয়ে গেছে যেমন দেখা যায় অনেক রাস্তার পাগল দের ৷সে সময় আমার চোখে সমস্যা ছিল তাই চশমা পরেও অল্প আলোয় ভিতরের আর কিছু দেখতে পেলাম না ৷) আমি> বাবা মহাদেব আসে মানে কি? বুরা আবার অবাক হয়ে> বাবা মহাদেব আসে মানে কি জান না?ওনার উপর ভর করেন ৷তখন উনি(মহিলা) ত্রিকাল অজ্ঞ হয়ে ওঠেন ৷ বুরার কথা শুনে মনে হল বুরা ধর্ম বই টই টুকটাক পরে ৷ তখন আমি বল্লাম তা বাবাজি আসে কখন? বুরা বলে> চুপ মেরে বস থাকো একটু পরেই আসবে ৷ কি আর করবো চুপ মেরেই বসে থাকলাম ৷প্রাই দশ মিনিট পর ঐ মহিলা হাত উচু করে গোঙ্গানির মোত শব্দ করে মাটিয়ে লুটিয়ে পরলো ৷ অল্প আলোয় আমি আমার খারাপ চোখ দিয়েও দেখলাম কয়েকজন মহিলার মুরিদ মহিলাকে আবার সোজা করে বসালেন ৷তার পর একজন মুরিদ বাইরে এসে ঘোষনা দিলেন যে"বাবা এসে গেছে আপনারা বাবার প্রনামি এঐ গামছায় টাকার উপর নিজের নাম এই কলম দে লিখে সবাই দিয়েদেন আর এক এক করে সবাই বাবার কাছে আসুন " দেখলাম এক মহিলা তার কোলে একটা দুই কি তিন বছরের মেয়ে ৷তিনি প্রথমে ঢুকলেন ঢুকেই ভন্ড মহিলার পায়ে পরে যেয়ে বলে উঠলো "বাবা, আমাকে বাচাও বাবা" বাবা :-P এক ধারি মহিলাকে আরেক মহিলাকে বাবা বলে ডাকছে এই তো দেখে আমার হাসি পেয়ে গেল ৷হাসি পেলে কি হবে এখানে তো মুখখুলে হাসা যাবে না (আগের বুরো চুপ থাকতে বলেছিল) তাই মুখ ঢেকে কুট কুট করে হাসতে লাগলাম তখন আগের সে বুরা আমার কাছে শুনলো> এই খোকা হাসো ক্যান,হাসার কি হইছে? আমি> দাদু, এই রোগের জন্যেই তো এখানে আসা ৷আমার ফাউ হাসি পায় ৷ বুরা কি বুঝলো জানে কেডা,দেখলাম চুপ হয়ে গেল আর আমার সাথে কথা বল্লো না ৷ দেখলাম এমন ভাবে অনেক লোক গেল ৷তাদের বক্তব্য ও বাবা (মহিলার বক্তব্য) > লোক>বাবা,আমার গরু হারিয়ে গেছে৷দেখেনতো বাবা গরু কোন বিলের কোন যায়গায় ৷ এমন প্রশ্ন শুনেও বাবা কনফিউজড না হয়ে সরাসরি উত্তর দিল ৷ প্রশ্ন আর উত্তরের ধরন দেখে আমার আবার হাসি পেল ৷বুরাটা রাগনিত চোখ ফেলে আবার মুখ ঘুরিয়ে নিল ৷ তো এসব আবাল কাজ কারবার ও বাবা মহাদেবের কাছে এমন ধরনের প্রশ্ন করা দেখতে থাকলাম ৷এক মহিলা এক সময় খুব করুন কন্ঠে প্রশ্ন করলো"বাবা,আমার স্বামিকে এই বেল পাতা ডোবানো পানি খেতে দিলে সত্যই ঐ ডাইনির কাছ থেকে ফিরে আসবেতো বাবা?"বাবা বল্ল "বিশ্বাস রাখ বিস্বাস রাখ ৷" তো এক সময় আমার পালা আসলো ৷তো আমি আর আমার বন্ধু এক সাথে ঢুকতে যাচ্ছিলাম ৷তখন মহিলার সাগরেদরা আমাদের বাধা দিল বল্ল এক সাথে দুইজন না এতে বাবার প্রবেলেম হয় ৷(বাপরে কি আমার মহাদেব যে পুরাপৃথিবীর কন্ট্রল করার ক্ষমতা রাখে কিন্তু দুই জন এক সাথে বুঝতে পারে না!)৷আমি বল্লাম "আমই যাই" বলে ঢুকে পরলাম দেখলাম মহিলারূপি বাবা আমার দিকে একটানা তাকিয়ে আছে ৷হঠাৎ বল্ল বল্ল " তোর সমস্যা কি বল?" আমি> সমস্যা কি আপনিই বলেন! মহিলা> তোর প্রেমিকা নিয়ে সমস্যা?(আমার বয়সীদের খুব সম্ভাবত এই প্রশ্ন আগে করে) আমি> না! তেমন কিছু না৷ মহিলা> বারি অশান্তি? আমি> আগে ছিল এখন নেই, আর এর জন্যেও আমি আসেনি! মহিলা> তোর মোবাইল হারিয়ে গেছে ৷ আমি> না৷ এবার মহিলা রুপি বাবা তো কনফিউজড কারন মানুষের এই সমস্যা গুলো না হলে তার কাছে কেউ আসে না যে গুলো সে প্রশ্ন করলো ৷ অনেক খন মহিলা আমাকে পর্যবেক্ষণ করে বল্ল "তোর চোখে সমস্যা তাই এসেছিস না? "(চশমা দেখে ধারনা) যদিও আমি চোখের সমস্যার জন্য যাইনি গিয়েছিলাম ভন্ডামি দেখতে ৷তাই বলে কি বলা যায় আমি ভন্ডামি দেখতে এসেছি ৷তাই মুখে যথেষ্ট খুসি ভাব নিয়ে বল্লাম" হ্যা মা" সে সময় পাশ থেকে এক সাগরেদ বল্ল "মা নন উনি বাবা" কিন্তু আমি ভুল সংসোধন না করে আবার বল্লাম "তাইলে কি করবো মা, চোখের জন্য দুরের জিনিস অসপষ্ট্য দেখি" আবার সাগরেদ বল্ল "মা নয় বাবা,বাব,,া" আমার হাসি পেয়ে গেল তবে খুব কষ্টে লামাল দিলাম৷কি করবো বলুন? এক বুরা ধারি মহিলাকে কষ্ট করে মা বলা যায়,,,তাই বলে বাবা? :-P মহিলা> তুই আমার থানে দুইহাজার টাকা দিলে তোর চোখের সমস্যা ভাল হয়ে যাবে ৷ বা কি ব্যবসা ৷জীবনে প্রথম শুনলাম কোন পরাক্রম শালি দেবতা নিজের মন্দির উন্নায়নে টাকা চাচ্ছে! :-D তো মহিলা বল্লো "আগামি সোম বারে টাকা নিয়ে আসবি, আর এই নে বেল পাতা জলে ডুবিয়ে খাবি" কোন কথা না বলে বেরিয়ে আসলাম ৷এসে কষ্ট করে চেপে রাখ হাসিটা ঝারলাম রাস্তায় তার পর বেল পাতা ফেলে দিলাম ৷ একটা ব্যাপার কি জানেন মুসলিম সমাজে কেউ একটু উল্টা পাল্টা করে ভবিষৎ বলা শুরু করলে লোকে ভাবে জেনে পেয়েছে, আর হিন্দু সমাজে ভাবে দেবতা পেয়েছে ৷এই হল পার্থক্য ৷ চোখ কিন্তু আমার ভাল হয়েগেছে ৷না না সেই পর্বতি সোম বারে গিয়ে নয় ৷লেসার করে ৷
Sunday, June 22, 2014
অনেক ফালতু টাইপ ছাগু প্রায় বলে যে "বিজ্ঞানে বিভিন্ন সত্যও নাকি সত্য না ৷বিজ্ঞানের আজ যা সত্য কালকে হয়তো হতে পারে সেটা মিথ্যা ৷তাইলে বর্তমানের বিজ্ঞানও সত্য হয় কি করে?কারন সত্য তো পরিবর্তন শীল নয় ৷ " তাদের অবগতির জন্য বলে রাখি ৷এমন কথা যারা বলে তাদের সত্য মিথ্যা সম্পর্কিত জ্ঞানের অভাব আছে ৷ উত্তর দেওয়ার আগে সত্য কি তাই এদের একটু বোঝাই ৷ যা বাস্তব তাই সত্য তবে এটি নির্ভর করে পর্যবেক্ষণের উপর ৷পর্যবেক্ষক যদি সুষ্ঠ ভাবে পরিক্ষা করে গানতিক যুক্তি দ্বারা তার পর্যবেক্ষিত জিনিস বর্ননা করতে পারে তবে সেই বাস্তব জিনিস হবে বিজ্ঞান ৷কারন পর্বতিতে তার তত্ব পরিবর্তন হবে না ৷ পরিবর্তন হলে বলতে হবে যেকোনো এক জনের পর্যবেক্ষণে ভুল ছিল ৷ তাহলে দেখাযায় বাস্তব ঘটনার ব্যাখাই বিজ্ঞান ৷বাস্তব ঘটনা পর্বতনশীল নয়, তাই বিজ্ঞানের যে থিউরি গুলো সব চেয়ে বেশি পর্যবেষন ও উপাত্ত নিয়ে তৈরী সেগুলো পরিবর্তন শীল নয় ৷কিন্ত পরিবর্তন হলে বুঝতে হবে আগের পরিক্ষায় কোন শর্ত মিসিং ছিল ৷ উদাহরন হিসাবে নিউটনের গতির তিনটি সুত্র একটি স্থির কাঠামোর উপর ভিত্তি করে রচিত ৷ কিন্তু আইনেস্টাইন দেখালেন গতির তিনটি সূত্র ঠিক ভাবে কাজ করবে না যখন দুইটা কাঠামোর ভিতর আপেক্ষিক গতির সৃষ্টি হয় ৷তখন এক কাঠামোর দৃষ্টিতে অপর কাঠামোর ভিতির ঘটা ঘটনা গুলো নিউটেন সূত্র মানবেনা ৷ এখন নিউটনের সূত্রও কিন্তু মিথ্যা নয় ৷কিন্ত নিউটন শুধু একটা জিনিস বলে যেতে পারেন নি যা আইনেস্টাইন বলেছে ৷তাইলে তো নিউটনের সূত্র মিথ্যা হয় না বরং ঐ সূত্রের আর একটা শর্ত তৈরী হল শুধু মাত্র ৷এমন ভাবে যত গুলো নিশ্চিত বিষয় আছে যেগুলো এত পরিমানে পরিক্ষিত যে এই গুলো যদি সত্য না হয় তবে পৃথিবীর বাকি সবই মিথ্যা ৷আর বিজ্ঞানের এই সত্য থিউরি কোন দিন পরিবর্তন হবেনা নতুন শর্ত যুক্ত ছারা ৷ এখন বিজ্ঞান যে বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চত নয় এবং পরিক্ষা করে সব সময় একই ফল পাওয়া যায়না সেগুলোর পাশে লেখা থাকে প্রায় বা হতে পারে ৷আর বিজ্ঞানের এই ফলাফল ভিন্ন পাওয়ার কারন কোন একটা শর্ত মিসিং ৷হয়তো দুইশো বছর পর সেই অজ্ঞাত শর্ত আবিষ্কার হবে আর অমনিই এখন কার মত তখন কার ছাগু গুলো বলবে দেখেছো বিজ্ঞানের থিউরির ও পরিবর্তন হয় মানে বিজ্ঞান সত্য না ৷ বিজ্ঞানের যে তত্বগুলোয়" ধারনা করা হয় যে " এমন লেখা থাকে আসলে এ তত্ব গুলো হল বিজ্ঞানের ঘারে চরা দর্শন ৷ অনেক ফালতু টাইপ ছাগু প্রায় বলে যে "বিজ্ঞানে বিভিন্ন সত্যও নাকি সত্য না ৷বিজ্ঞানের আজ যা সত্য কালকে হয়তো হতে পারে সেটা মিথ্যা ৷তাইলে বর্তমানের বিজ্ঞানও সত্য হয় কি করে?কারন সত্য তো পরিবর্তন শীল নয় ৷ " তাদের অবগতির জন্য বলে রাখি ৷এমন কথা যারা বলে তাদের সত্য মিথ্যা সম্পর্কিত জ্ঞানের অভাব আছে ৷ উত্তর দেওয়ার আগে সত্য কি তাই এদের একটু বোঝাই ৷ যা বাস্তব তাই সত্য তবে এটি নির্ভর করে পর্যবেক্ষণের উপর ৷পর্যবেক্ষক যদি সুষ্ঠ ভাবে পরিক্ষা করে গানতিক যুক্তি দ্বারা তার পর্যবেক্ষিত জিনিস বর্ননা করতে পারে তবে সেই বাস্তব জিনিস হবে বিজ্ঞান ৷কারন পর্বতিতে তার তত্ব পরিবর্তন হবে না ৷ পরিবর্তন হলে বলতে হবে যেকোনো এক জনের পর্যবেক্ষণে ভুল ছিল ৷ তাহলে দেখাযায় বাস্তব ঘটনার ব্যাখাই বিজ্ঞান ৷বাস্তব ঘটনা পর্বতনশীল নয়, তাই বিজ্ঞানের যে থিউরি গুলো সব চেয়ে বেশি পর্যবেষন ও উপাত্ত নিয়ে তৈরী সেগুলো পরিবর্তন শীল নয় ৷কিন্ত পরিবর্তন হলে বুঝতে হবে আগের পরিক্ষায় কোন শর্ত মিসিং ছিল ৷ উদাহরন হিসাবে নিউটনের গতির তিনটি সুত্র একটি স্থির কাঠামোর উপর ভিত্তি করে রচিত ৷ কিন্তু আইনেস্টাইন দেখালেন গতির তিনটি সূত্র ঠিক ভাবে কাজ করবে না যখন দুইটা কাঠামোর ভিতর আপেক্ষিক গতির সৃষ্টি হয় ৷তখন এক কাঠামোর দৃষ্টিতে অপর কাঠামোর ভিতির ঘটা ঘটনা গুলো নিউটেন সূত্র মানবেনা ৷ এখন নিউটনের সূত্রও কিন্তু মিথ্যা নয় ৷কিন্ত নিউটন শুধু একটা জিনিস বলে যেতে পারেন নি যা আইনেস্টাইন বলেছে ৷তাইলে তো নিউটনের সূত্র মিথ্যা হয় না বরং ঐ সূত্রের আর একটা শর্ত তৈরী হল শুধু মাত্র ৷এমন ভাবে যত গুলো নিশ্চিত বিষয় আছে যেগুলো এত পরিমানে পরিক্ষিত যে এই গুলো যদি সত্য না হয় তবে পৃথিবীর বাকি সবই মিথ্যা ৷আর বিজ্ঞানের এই সত্য থিউরি কোন দিন পরিবর্তন হবেনা নতুন শর্ত যুক্ত ছারা ৷ এখন বিজ্ঞান যে বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চত নয় এবং পরিক্ষা করে সব সময় একই ফল পাওয়া যায়না সেগুলোর পাশে লেখা থাকে প্রায় বা হতে পারে ৷আর বিজ্ঞানের এই ফলাফল ভিন্ন পাওয়ার কারন কোন একটা শর্ত মিসিং ৷হয়তো দুইশো বছর পর সেই অজ্ঞাত শর্ত আবিষ্কার হবে আর অমনিই এখন কার মত তখন কার ছাগু গুলো বলবে দেখেছো বিজ্ঞানের থিউরির ও পরিবর্তন হয় মানে বিজ্ঞান সত্য না ৷ বিজ্ঞানের যে তত্বগুলোয়" ধারনা করা হয় যে " এমন লেখা থাকে আসলে এ তত্ব গুলো হল বিজ্ঞানের ঘারে চরা দর্শন ৷
Tuesday, June 17, 2014
একটি হ্যালোজেনেশানের ঘটনা ------------------------------------- 2007 এর ঘটনা! আমি তখন রাজশাহী থাকতাম পরাশোনা করার জন্য ৷ তো আমি থাকতাম আমার কাকার সাথে ৷আমার কাকা রাজশাহীতে জব করতো তাইতো রাজশাহীতে গিয়েছিলাম ৷কারন একটা মানুষ যেমন তার মাকে দুরে থুয়ে থাকতে পারেনা আমিও তেমনি কাকাকে ছেরে থাকতে পারতাম না ৷ তো এক সময় আমার জ্বর হয় (তখন কাকা গ্রামের বারি গিয়েছিল ঘুরতে, আমার বারি যেতে ভাল লাগতো না তাই যায়নি) ৷পাশে কেউ নেই, বারি ফোনকরেও বলতে লজ্জা লাগছে৷কারন ফোন করলেই কাকা তার ছুটি না কাটিয়ে চলে আসতো, যা আমি চাইনি কারন ডাক্তাররা এমনই ছুটি পায়না ৷তাই নিজের ঔষধ নিজেই খেতাম ৷একটা হোটেল থেকে খাওয়া দাওয়া করার কথা ছিল, কিন্তু জ্বর হয়েছিল বলে যেতে ভাল লাগতো না (খুব খিদে না লাগলে যেতাম না)৷ আমাদের ফ্লাটের পাশে একটা মেয়ে থাকতো যার সাথে আমার কানেকটসান ছিল ৷ও ওখানে থাকলে হয়তো কোন সমস্যা হত না কিন্তু ওরাও ছুটিটে তাদের গ্রামের বারি গিয়েছিল ৷বলতে গেলে আমি ঐ বিল্ডিংএকা ছিলাম (হয়তো আরও কেউ ছিল আমি জানতাম না ) ৷ তো একবিকালে (তখনও প্রবল জ্বর চলছে) ঘুম থেকে উঠে দেখি শ্বাস কষ্ট হচ্ছে তার সাথে জ্বালার ওপর পালার বারি যে কারেন্ট নেই ৷তাই রুমে থাকতে পারলাম না ,আস্তে আস্তে সিরি বেয়ে ছাদে চলে আসলাম ৷বলে রাখি ওর আগের দিন রাত থেকে বিকাল পর্যন্ত কিছুই খাইনি সকালে কয়েকটা ফল ছারা ছাদে যখন গেলাম তখন শুনলাম পাশের বিল্ডিংএর ছাদ থেকে ইট ভাঙ্গা বা ইটের উপর দার কোপ মারলে যে শব্দ হয় এমন হচ্ছে ৷প্রথমে মনে করলাম কোন ছোট ছেলে বা মেয়ে হয়তো এমনই খেলা করছে তাই গুরুত্ব দিলাম না ৷কিন্তু পরেক্ষনে যখন মনে পরলো ঐ বিল্ডিংএ লোক থাকেনা তখন মাথায় বিদ্যুতের চমক খেলে গেল আর সব লোম গেল দারিয়ে ৷আমি বাউন্ডারির পাশে গিয়ে বল্লাম কে? তাও শব্দ বন্দ হল না তবে দেখলাম একটা কাল ল্যাংটা মেয়ে দারিয়ে মুখ ভ্যাংচি দিয়ে আবার বসে পরলো ৷ মানুষ যুক্তির চেয়ে নির্ভরযোগ্য মনে করে তার নিজের চোখকে ৷তাই আমারও তার ব্যতিক্রম হয় কি করে ? তাই জ্বর মাথাও দৌরিয়ে চলে গেলাম সিরি ঘর পর্যন্ত ৷সিরির ওখানে যেয়ে খেয়াল হল ব্যপারটায় অন্যকিছু আছে ৷তাই আবার ছাদে উঠলাম শুমলাম তখনও একই রকম শব্দ হচ্ছে তবে ওটা পাশের বারির ছাদ থেকে আসছেনা ৷ওটা আসছে পাশের আর একটা বারি তৈরী হচ্ছে সেখান থেকে ৷ এমন হওয়ার ব্যাখা কিন্তু আমার কাছে আছে ৷ঐসময় আমার দমের কষ্ট হচ্ছিল তাই বলা যায় মস্তিস্কে অক্সিজেন কম যাচ্ছিল ৷আমি যখন ছাদে যাই তখন আমার কান ঠিক যে বারিতে কাজ হচ্ছিল সেই শব্দ শুনে ছিল ৷কিন্তু মস্তিস্কে অক্সিজেনের অভাবে লোকেশান নির্নয় করতে ব্যার্থ হয় আর আমি শুনি শব্দটা নির্জন বারিথেকে আসছে ৷তখনি আমার অবচেতন মন বিশ্লেষণ করে দেখে ঐ বারি লোক থাকে না যার ফলে অবচেতন মন ভয় পায় ও উল্টা পাল্টা দেখা শুরু করে ৷ স্বপন দেখার সময় আমরা যে ক্যারেকটার কল্পনা করি অবচেতন মন তার আকার দেয় ৷তেমনই আমি ভয় পেয়ে একটা ক্যারেকটার বানাই কারন আমার মনে যাগে কেউ না থাকলে শব্দ করছে কে? যখনি আমি ডাক দেই কে কে বলে আর তখনই শুরু হয় অবচেতন মনের খেলা ৷ এই হ্যালোজেনেশান হওয়ার কিছু কারন হল> অতিরিক্ত নামা ও h+ খাওয়া এবং সাথে ভাত না খাওয়া ৷ মানুষ ঘোরের ভিতর না থাকলে তার হ্যালোজেনেশান হয় না ৷
Sunday, June 15, 2014
দুই কি তিন বছর আগের কথা ৷আমার বন্ধু এক প্রকার জোর করেই আমাকে তার গ্রামের বারি নিয়েগেল তার গ্রামে কালি পূজা হচ্ছিল তাই( তার নাম বলছিনা সঙ্গত কারনে ৷) তো খুবই কষ্ট করে গেলাম সেই দূর্গময় এলাকায় ৷নেই সেখানে কোন বিদ্যুত ব্যবস্থা এবং ভাল রাস্তা,নেই শিক্ষার ভাল ব্যবস্থা ৷ তো পরেরদিন গেলাম বন্ধুদের পূজার মন্ডপে(রাতে) ৷গিয়ে দেখি চারিদিকে গাজার গন্ধ ৷অন্যকোন অনুষ্ঠানের মোত সেখানেও যথেষ্ট ভিরছিল৷রাতে যাত্রা হওয়ার কথা ছিল ৷আগে কোন দিন যাত্রা দেখিনি একথা বন্ধুকে বলতেই,ও বল্ল তাহলে আমরা যাত্রাদেখেই ফিরি ৷ তো আমি এক পার্সোনাল যায়গায় ফোনকরার জন্য বন্ধুকে ডেকে নিয়ে এক লোকহীন যায়গায় গেলাম(অল্প আলো আলো পরিবেশ) ৷গিয়ে দেখি কিসে কি, ওখানেতো দশ-বিশ জনের মোত গাজা টানছে ৷ আমি বন্ধুকে বল্লাম এরা করছেটা কি পাবলিক প্লেসে দল বেধে গাজা টানা? বন্ধু বল্ল> এটা পূজার একটা নিয়ম, এদিনকে অনেকেঅ গাজাটানে ৷যারা প্রফেশনাল খোর নয় তারাও কারন এদিনকে মন্দির কর্ত্রী পক্ষ গাজাটানার পুরা অর্থই বহন করে ৷ :-D এবার বর্না করছি ওদের গাজাটানার স্টাইল> এক এক জন যখন গাজার কলকে হাতে পাচ্ছে দেখে মনে হচ্ছে যেন স্বর্গ হাতে পেয়েছে ৷যখন কেউ কলকেতে একটানা টান দিচ্ছে তখন অন্যরা উৎসুক কুকুরের মত তার মুখ পানে তাকিয়ে থাকছে ৷আর তার ভিতর মুমিনীয় গালাগাল তো ফ্রি ৷ আমি বন্ধুকে বল্লাম এদের চিনিস ৷ওবল্ল ও সবাইকে প্রায় চেনে ৷আর এও বল্ল এরাই নাকি চাদাটাদা টুলে পূজার ব্যবস্থা করে ৷ বুঝুন ব্যপার,এ ভাবেই গ্রামের মানুষগুলো টালে পরিনত হচ্ছে ৷আর তাদের গাজা খাইয়ে টাকা উসুল করছে ধর্ম ব্যবসায়িরা৷ ঐ রাতে ঐ গাজাখোর পার্টি লেজার লাইট দিয়ে করছিলো সেটা সভ্যসমাজের ব্যপারনা ৷আরেকটা কথা ঐ দিন এক মোরল মত লোক আমাকে আর বন্ধুকে গাজা অফার করে টালের মাথায় বলেছিল দেও একটান বাবা মহাদেবের নাম করে আর পৌছে যাও শ্রীঘরে, :-P (মনে হয় শ্রীঘর মানে যে টয়লেটে সেটা মনে হয় ওলোক জানতো না বা টালে ছিল)
Friday, June 13, 2014
শবেবরাতের এই মহান রাতে আল্লাহ তার 5g connection চালু করেন ৷তাই এই রাতে যে একবার আল্লাকে ভিডিও কল করবে তার কনটাক্সট ব্যার্থ হবে না ৷ তাই মানুষ ও এরাতে ভাল সিগনাল পাওয়ার জন্য এবং আল্লার সাথে ভিডিও কল করার জন্য বারির বাইরে বেরিয়ে পরে ও ভিডিও কল করতে থাকে ৷ আল্লা পৃথিবীর মানুষের সাথে ভাল সিগনাল পায়না বলে এই রাতে মানুষের অনেক কাছে চলে আসে ভাল সিগনাল পাওয়ার জন্য এবং জানার জন্য কারা কারা তার কানেকটানে আছে ৷ তাই এই রাতে অনেকে আল্লাকে 5g ভিডিও কল করে দেখিয়ে দেখিয়ে তাদেরি মুখে রুটি তুলে দেয় তাদের মুখে যারা একটু আগে ভরাপেটে গরু ছাগল মেরে এসেছে (আচ্ছা রুটি কেন দেয়?ভাতদিলে অসুবিধা কি?নাকি আরবিয়ান শুকনা নিয়ম) ৷কিন্তু ঐ দিন যে কতলোক না খেতে পেরে পেটে পাথর চাপাদিয়ে শুয়ে থাকে তারা দেখতে পায়না !দেখলেও তাদের বারিতে এনে খাওয়াতে তাদের খারাপ লাগে ৷কারন "ইহলোক কোন ব্যপার না,মাত্র দুইদিন" যারা বলে থাকে তারাও চায় সমাজে নিজের স্ট্যাটাস বজায় রাখতে(বাকির চেয়ে,নগদ ভাল) ৷তাদের দরিদ্রদের সাথে একই টেবিলে খেতে বাধে স্টাটাসের কারনে ৷ তো আমার কথা হল মানুষ তাকে ক্যামন ডাকছে তা দেখার জন্য আল্লা নামক প্রানির পৃথিবীর এত কাছে আসার কি দরকার ?তাহলে কি সে যেখানে থাকে সেখান থেকে পৃথিবী দেখতে অসুবিধা হয়? নাকি আল্লাহকে যারা বানিয়েছে(ভন্ড) তারা আল্লাহকে মহান করার চেস্টা চালিয়েছে এই বলে যে "দেখ আল্লাহ কত মহান সে মানুষের মোত নগন্য প্রানির জন্য তাদের কাছে হাজির হয়! " ?
Sunday, June 8, 2014
একটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখা ------- সবারই বুদ্ধি নির্ভর করে তার ছোটবেলার বেরে ওঠা পরিবেশের উপর ৷ দেখাযায় একই পরিবেশে বেরে ওঠা মানুষদের বুদ্ধি প্রায় একই রকম ৷তবে আপনারা মনে করতে পারেন একই পরিবেশ বলতে শুধু যে একটা বারির পরিবেশ বলেছি ,তা কিন্তু না ৷একটা বারির দুইটা সন্তানের বুদ্ধি মত্তা প্রায় এক রকম হতেও পারে না হতেও পারে ৷কারন দুইজনের কাছে একই বারির পরিবেশও ভিন্ন হতে পারে ৷কিন্তু দুইটা আলাদা পরিবারের দুইটা শিশু যখন একই বুদ্ধি মত্তা ধারন করে তখন বলতেই হয় তাদের ছোটকাল থেকে বেরে ওঠার পরিবেশ প্রায় একই ছিল ৷ আমি মনে করি প্রায় সব নাস্তিকদেরই বুদ্ধিমত্তা প্রায় একই(তবে বয়সের উপর কিছুটা নির্ভর করে, তবে বয়স যদি একই হয় তবে বুদ্ধি মত্তা প্রায় একই হয়) ৷ এটা এক ভাবে প্রমানও করা যায়: যখন দুইটা ব্যক্তির বুদ্ধি মত্তা একই হবে তখন তারা বিভিন্ন সিদ্ধান্ত একই ভাবে নেবে ৷যার ফলে জীবন যাত্রায় এক জনের সাথে আরেক জনের মিল থাকবে৷ এখন দেখা যায় প্রায় সব নাস্তিকদের জীবন যাপন পদ্ধতি একই,যেমন: ১,সব নাস্তিকরাই সৃজনশীল হয় বা এধরনের কাজে যুক্ত থাকে৷ ২,একটু ঘর কুনো (অসমাজিক) সভাব থাকে ৷ ৩,কল্পনাশক্তি অত্যান্ত প্রখর হয় ৷ ৪,কোন বিষয়ে সহজে আচ করতে পারে কি ঘটছে ৷ ৫,সবচেয়ে বর মিল হল সবাই যুক্তি বাদি ৷ ৬,প্রায় সবাই ভাল ডিজাইন ও করতে পারে ৷ ৭,কথাবলার স্টাইল একটু খারাপ ৷ ৮,খেলাধুলায় কম পারদর্শী ৷ এর কারন কি? এর কারন আর কিছু নয়,কারন হল মস্তিষ্কের একই রকম গঠন ৷মানুষের অগ্র মস্তিস্ক নামে মস্তিষ্কের একটা সামনের অংশ বারতি আছে বলে মানুষ এত পরিমানে বুদ্ধিমান ৷তো এই অগ্রমস্তিষ্ক দুই ভাগে বিভক্ত ,ডান ও বাম ৷এই দুই অংশ সেরেব্রাল কর্টেক্স নামক স্নায়ু দ্বারা যুক্ত থাকে ৷দেহের ডান অংশ নিয়ন্ত্রণ হয় বাম মস্তিস্ক দ্বারা এবং বাম অংশ নিয়ন্ত্রণ হয় ডান মস্তিষ্ক দ্বারা ৷এমন কি দেহের যে সব ইন্দ্রিয় ডাবল তাও এই পদ্ধতিতে ভাগ হয় ৷ আর একটা বিষয় হল এই দুই মস্তিষ্ক একই রকম কাজ করেনা ৷ সমস্ত যুক্তি ,ভাষা,কথাবলার স্টাইল, গনিত মস্তিষের বাম অংশে থাকে ৷এখান থেকে এই অংশ নিয়ন্ত্রিত ৷ তবে এই চারটির ভিতর দুইটা দুইটা সম্পর্কিত ৷যুক্তি আর গনিত একটা ভাগে এবং ভাষা আর কথা বলার স্টাইল আরেক ভাগে ৷ এবার মস্তিষ্কের ডান অংশ ৷এই অংশে নিয়ন্ত্রণ হয় ছবি আকা,কল্পনা, গান,খেলাধুলা,সংস্কৃতি মনা ৷ এখানেও ছবিআকা,কল্পনা একটা ভাগে ৷বাকি তিনটি আরকটা ভাগে থাকে ৷ আর বেশি ঘোলালাম না৷এবার আসল কথা ,এখানে ব্যখ্যা দেব সব নাস্তিক কেন এক রকম ৷তার আগে আর কিছু ব্যপার বলি ৷একজন মানুষ মস্তিষ্কের যে অংশ বেশি ব্যবহার করে সেই অংশ বেশি উন্নত হয় বাকি অংশ অন্নুত হয়ে যায় ৷উদাহরন দেই: দেখবেন কানা দের স্মৃতি শক্তি ভাল হয় আর বোবাদের বোঝার ক্ষমতা ৷কারন তারা মস্তিষ্কের ঐ অকেজো অঙ্গের সংশ্লেষিত অংশ ছোট বেলা থেকে ব্যবহার না করায় ঐ অংশ ব্যবহৃত হয় অন্যকাজের দ্বারা ৷আর যে কাজে ঐ অংশ ব্যবহৃত হয় সেই অংশ উন্নত হয় ৷ এবার আমার ছোটবেলার পরিবেশ দ্বারা বোঝাবো কি করে আমার কি হয়েছে ৷ মনে হয় আগেও এই কথা বলেছি যে ছোট বেলায় আমি বারি থেকে বের হতাম না ৷যার ফলে আমার মস্তিষের বাম অংশের ভাষার ব্যবহার ও কথাবলার ভাগটা আমি ব্যবহার কম করতাম ৷এবং ছোটবেলা থেকে ভাবনা চিন্তা করতাম বিভিন্ন বিষয়ে যার ফলে আমার মস্তিষ্কের দুই অংশে (বামে ও ডানে) গনিত ও কল্পনার ভাগটায় কাজ বেশি করতাম যার ফলে এই ভাগ দুইটা তার পাশের অংশ দখল করে (কথাবলার স্ট্যাইল,খেলাধুলা)৷এ কারনে আমি হয়ে উঠি যুক্তি বাদি এবং প্রচুর কল্পনা শক্তির অধিকারী ৷একই সাথে মার যায় আমার ভাষা,কথাবলার স্টাইল,খেলাধুলা ও সংস্কৃতি মনাত্ব ৷আর উন্নত হয়ে উঠি যুক্তি,গনিত,অঙ্কন,কল্পনায় ৷ এটা শুধু আমার বেলায় নয় প্রায় সব নাস্তিকের মস্তিষ্কের এমন গঠনের জন্য দায়ি বেরে ওঠার পরিবেশ৷ এখন আরেকটা ব্যপার এখনো বাকি তাহলো কোন ব্যপারে বোঝার ক্ষমতা ৷আর এটা নির্ভর করে ডান বাম উভয় মস্তিক্ষের যুক্তি ও কল্পনার উপর ৷এবং এদের সংযোগ কারি স্রেরিব্রাল কর্টেক্সের উপর ৷ আমরা যখন কোন বিষয়ে বোঝার চেস্টা করি তখন একই সাথে আমরা সে বিষয়ে কল্পনা করি সাথে সাথে যুক্তি দেই ৷যেমন·অনেকে কোন জিনিস বোঝার সময় বলে"তাইলে এভাবে করলে এমন হবে আর ঐ করলে হবে অমন" আর এজন্য যাদোর কল্পনা শক্তি ও যুক্তি অত্যাধিক ভাল তারা কোন বিষয় সহজে বুঝতে পারে ৷আর যারা সহজে কোন ব্যপার বুঝতে পারে তাদের কাছে ঈশ্বরের গাজা খুরি কাহেনির ভুল ধরাও কোন ব্যপার না ৷ তাই বলা যায় এক জন নাস্তিক কি ও আস্তিক হবে সেটা তার মস্তিষ্কের উপর নির্ভর করে ৷
Friday, June 6, 2014
টালের দেব মহাদেব (হিন্দুদের কাল্পনিক দেবতা ,গাজাখোর নামে পরিচিত) ৷ গাজার পোটলা সব সময় কাছে থাকে ৷তার আবার গাজাখোর পার্টি আছে ৷তারা সবাই শ্মসানে থাকে ছাইটাই মাখে আর সারাদিন গাজার ধোয়ায় বুধ হয়ে থাকে ৷এজন্য এই টাল মহাদেবের মাঝে মাঝে ঠিক থাকেনা তার বউকে !এই গল্প কালকে করবো ৷তার আগে এর পূর্বের গল্প বলি, কি বলেন? মহাদেব কোনো কাজে কোথাও একটা যাচ্ছিলো ৷তো যাওয়ার পথে তার সামনের মাথায় একটা বেলগাছ পরলো (যে গাছে গোল গোল বেল ঝুলছে) ৷দেবাদিদেব টাল মহাদেব ঐ গাছের বেল দেখতে পেল ৷বেল দেখে এই মাতালের দূর্গার স্থনের(দুধের) কথা মনে পরে গেল (টালরা যাই দেখে সেখানে যৌন অঙ্গ কল্পনা করার চেস্টা করে) ৷সো যাওয়ার তাই হলো ৷গেলো দেবাদিদেব টাল মহাদেবের ইমানদন্ড দারিয়ে (গ্রাম বাংলায় যেন ইমান দন্ডকে কি বলে?) :-D ৷আর এতো যার তার ইমানদন্ড নয়, এ তো অর্জিনাল টাল মহাদেবের ইমানদন্ড ৷যা এক বার উঠলে আর সহজে নামে না ,যত সময় না হস্তখেপ করা হয় ৷ :-P সো বাধ্য হয়ে টাল মহাশয় এক নদির পারে গেল ৷গিয়ে তার ইমানদন্ডে হাত প্রয়োগ করলো ৷অবশেষে চরম উত্তেজনার পরে তার গ্যামেট(শুক্রাণু ) বাইর হয়েগেল ভুমির সাথে 45' কোনে ৷যার ফলে শুক্রাণু অনেক দুরেযেয়ে নদির মাঝখানে থাকা পদ্ম ফুলের উপরে পরলো ৷(নদির মাঝখানে কি পদ্ম ফুল হতে পারে? ) ৷সেই টালের শুক্রাণু পদ্মের ডাটা বেয়ে মাটিতে যেয়ে পরলো ৷সেখান থেকে জন্ম হল দেবি মনসার ৷ কাহেনি খুব অশ্লীলিন বলে মনে হল নাকি? তবে এটা কিন্তু আমার বানানো নয় এটা পরেছিলাম এক হিন্দু বন্ধুর চাপে ,পদ্ম পুরান থেরে (মনসার জন্ম কাহেনি) ৷ এখানে সব বর্ননা থেকে বিশ্লেষন করে হিন্দুদের জানিয়ে দেই কয়েকটা বিষয় ৷ 1,মহাদেবের সমস্ত কার্যকলাপ থেকে দেখাযায় ঐ বেটা কোন দেবতা না ,এক জন খাটি মানুষ ৷ 2,কোনদিন কেউ শুনেছেন শুধুমাত্র থেকে কারও জন্ম সম্ভব ৷ এই সব আজগুবি গল্প যারা ধ্রুব সত্য মনে করে ও তার জন্য গর্ব করে তাদের আর কি কমু?
কালকে টাল মহাদেবের গল্প বলেছিলাম ৷তার পরের আর কিছু কাহেনি বলছি(আজ সাবধান এটায় শুশীলরা ঢুকবেন না,কারওর আতে ঘা লাগলে চ্যাচাতে পারবেন না)> তো টালমহাদেব গাজার ধোয়ায় বুধহয়ে টের পায় না তার বউকে আর মেয়ে কে ৷ তো টাল মহাশয় আগের দিনের মত কোথায় যেন যাচ্ছিলো ৷যেতে যেতে সে এক বিশ্বসুন্দরীর দেখাপেল(মনসা) যে কিনা তার সাপ ভাইদের বাটিতে করে দুধ খাওয়াচ্ছিল ৷ তো গাজার টালে মাতালরা ফাঁকা যায়গায় কোন বিশ্বসুন্দরীকে একা পেলে কি ছেরে দেবে ? তো যা হওয়ার তাই হল দেবাদিদেব টাল মহাদেবের ইমান দন্ড একটু নরম ছোয়া পেতে চাইলো গরম হয়ে ৷ তো মাল মাথায় উঠে যাওয়ার ফলে দেবাদিদেব টাল মহাদেবের বাস্তব জ্ঞান লোপ পেয়ে গেল ৷এবং মনসাকে তারা করলো ধর্ষন করার জন্য ৷মনসা আর কি করবে এক মাঠ বরারাবর দৌর লাগালো ৷ টাল হলে কি হবে শীব এসবে কম যায় না সে কয়েক লাফে ধরে ফেললো মনসাকে ৷তার পর ধর্ষন করার জন্য উদিত হল বা মাটিতো জোর করে ছুপে ধরলো ৷ তখন নাকি মনসাদেবি খুবই আকুতি মিনুতি করলো তাকে ছেরে দেওয়ার জন্য ৷তবে যখন দেখলো তাকে আর ছারার লাইন নেই তখন মহাদেব কে বল্ল "তুম মেরা বাপ হো,ল্যারকি কি সাথ এছি হারকাত কারনা ক্যায়া ঠিক হ্যা? টাল মহাদেবের মাথা এখন গরম তাই প্রথমে সে শুনতে চাইলো না ৷কিন্তু যখন মনসা প্রমান দিল যে তার শুক্রানু (শীব) পদ্মার উপর পরে তখন তার জন্ম হয় ৷ এ কথা শোনার পর ঐ ধর্ষক ,টাল, মহাদেবের নাকি মতি ফেরে! :-D তার পর আর কি?টাল দেবাদিদেব মহাদেব মনসাকে স্বর্গে নিয়ে যায় ! কিন্তু দূর্গা নাকি বিশ্বাস করে উঠতে পারেনি মনসা টালের মেয়ে ৷তাই যে ধর্ষিত হচ্ছিল তারই বাম চোখে চর মারে দূর্গা ৷ কি ন্যায় বিচার! :-P 1,কাহেনির ভুল > আমার মনে হয় না কোন টাল যখন নেশার চোটে কাউকে ধর্ষন করতে যায় তখন তার মাথা ঠিক থাকে ৷আর যার মাথা ঠিক থাকেনা তার উত্তেজনার সময় কেউ যদি বলে আমি তোমার মেয়ে, মনে হয়না ঐটাল ঐ কথা মেনে নিয়ে ধর্ষন করা বন্ধ করে দেবে ৷ তাই এই সব যারা ধ্রুব সত্য মনে করে তাদের আমি কি কমু ৷
Tuesday, June 3, 2014
"তাইলে কেয়ামতের আগে যদি কোন মানুষ দোজখে বা জাহান্নামে যেতে না পারে তবে নবি মহাবদ কি করে মেরাজে যেয়ে কি করে জাহান্নামে মেয়ে লোকের চিৎকার বেশি শুনেছিল?কারন এখনোও তো কেয়ামত হয় নি,আর নবির বর্ননা মতে সে তো মেরাজে গিয়েছিল 1400 বছর আগে ৷ তাইলে জাহান্নামে কি করে মানুষ গেল এবং চিৎকার করলো? " আমি তর্রকের সময় আমার এক বন্ধুকে এই প্রশ্ন করেছিলাম ৷ সে বলে> "কবরের আজাবের শব্দ নবিজি জাহান্নাম থেকে শুনে ছিল ৷মানে পৃথিবীতে কবরে যে আজাব চলে তার জন্য মানুষ যে চিৎকার দেয় সেটা শুনেছিল " আমি> "তোরতো জানার কথা যে শব্দ মাধ্যম ছারা চলতে পারেনা ৷তো যুক্তির খাতীরে ধরলাম জাহান্নাম আছে ৷তারপরও ধর্মিও বই যে হিসাব দেয় সে হিসাবে তো সে স্থান পৃথিবী থেকে তো অনেক দুরে যার মাঝে বায়ু মন্ডল নেই তাহলে কি করে কবরের আজাবের শব্দ পৌছাবে ? আর শুধু এইটা না আরও সমস্যা আছে ৷যেমন:শব্দতো কোন বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় ৷কিন্তু কোন মৃতো দেহেতো কম্পন থাকেনা ৷" বন্ধু> তুই বেশি জানিস ?আল্লার কত সিস্টেম আছে তার কোন ঠিক ঠিকানা আছে ৷ আমি> তাইলে বলা যায় আল্লাহ ,নামক প্রানি পৃথিবীর কবরের আজাব শুনতে পায়না বলে জাহান্নামে সেই কান্না কাটির শব্দ বাজিয়ে অন্যের দু:খে মজা নেয় ! :-D বন্ধ> ফাজলামির একটা সিমা রাখ! আমি> বাপরে কি ফাজলামি করলাম ?মহাবদ যদি সত্যি মেরাজে যেয়ে থাকে তবে তার বর্ননা সত্য ৷আর তার বর্ননা মতে সে নরকে মহিলাদের চিৎকার শুনে ছিল ৷তাহলে হয় নবিকে চিৎকার শুনিয়ে আল্লাহ ভয় দেখিয়েছিল আর তা না হলে আল্লা ঐ চিৎকার শুনে মজা নেয় ৷এর যে কোন একটা সত্য ,দুইটা এক সাথে সত্য হওয়ার সম্ভবনা নেই তবে দুইটা এক সাথে মিথ্যা হওয়ার সম্ভবনা আছে ৷তাইলে হয় আল্লা ভয় দেখিয়ে ছিল না হলে আল্লা মজা নেয় ৷এর দুইটার কোনটাই যদি সত্যই না হয় তবে মহাবদের বর্ননা যে সত্য সেটা আর প্রমান হয়না ৷তাহলে এ থেকে প্রমান হয় মহাবদ মেরাজে যাইনি " বন্ধু> তোর কথা শোনাও পাপ৷ আমি> পাপ তো হবে, হবে না? যখন নবি উম্মে হানির উপর চরে হানি খাচ্ছিলো তখন সত্যই তার মনে হয়েছিল পঙ্খিরাজ(উম্মে হানি) ঘোরায় চরে সে স্বর্গে যাচ্ছে ৷যখন সবাই মহাবদকে উম্মের ঘরে ধরে ফেলে তখন সে ঐ স্বর্গে যাওয়ার কাহেনির উপর রং চরিয়ে মেরাজ ভ্রমন বানায়(যৌনতা ভ্রমন) এবং জাহান্নামে মেয়ে লোকের চিৎকার মানে যে উম্মে হানির সিৎকার সেটাই বা বলবে কে ?আর এই নবি মহাবদের কুকর্তি কথা শুনলেতো পাপ তো হবেই ৷তাইনা?
Subscribe to:
Comments (Atom)