আমার ওয়েব

Thursday, July 31, 2014

আদিম প্রবৃত্তি ____________ জীবনের বেসিক ফরমুলা ডি,এন,এ ৷যা শুধু মাত্র বিভিন্ন ধরনের প্রটিন সংশ্লেষন করে ৷আপনারা হয়তো জানেন ভারতের এক বিজ্ঞানী" হর গোবিন্দ খোরেনা "কত্রিম ডি,এন,এ তৈরী করেছিল ৷ অনেকের ভ্রান্ত ধারনা যে- ডি,এন,এ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে ৷মানে চোর,ডাকাত,গুন্ডা,ভাল,সৎ,নিষ্ঠুর হওয়া নির্ভর করে ডি,এন,এর উপর ৷ কিন্তু আসল ব্যপার হল ডি,এন,এ এই ধরনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করেনা ৷ নিয়ন্ত্রন করে প্রানির /মানুষের বাহিক্য বৈশিষ্ট্য ৷যেমন:চুল লাল হবে না কাল হবে ৷দেহের আকার লম্বা হবে কি খাট হবে ৷মোটা হবে কি চিকনা হবে ৷দারি কম হবে কিনা বেশি হবে এই সব হাবি যাবি বিষয় ৷ কিন্তু একটা ব্যপার তাও থেকে যায় ৷মস্তিষ্কের প্রাথমিক গঠন নিয়ন্ত্রণ করে ডি,এন,এ ৷ আর একারনেই পূর্ব পুরুষের মস্তিষ্ক গঠনের সাথে পরের প্রজন্মের পুরুষের মস্তিষ্ক গঠনের কিছু মিল থাকে ৷আর মস্তিষ্কের গঠন যেহেতু আমাদের চরিত্র বৈশিষ্ঠ্য নিয়ন্ত্রণ করে তাই কিছু কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আমরা পূর্ব পুরুষ থেকে পেয়ে থাকি ৷যেমন:সাপ দেখে ভয় পাওয়া,সাহসি বা ভিতু হওয়া এধরনের বৈশিষ্ট্য গুলো ৷ আরেক ভাবে বলা যায় গর্ভ থেকে বের হওয়ার আগে মস্তিষ্কের যে অংশ গুলো গঠিত হয় বা ভ্রুন অবস্থায় মস্তিস্কের যে অংশ গুলো গঠিত হয় , সেই অংশ গুলো যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে শুধু মাত্র সে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য গুলোই ডি,এন,এ নির্ভর বলা যায় ৷তার পরও এটা প্রত্যক্ষ না বলে পরোক্ষ উপায়ে বলা চলে ৷কারন ঐ অংশগুলোও ডি,এন,এর প্রটিন সংশ্লেষণের ফলে তৈরী ৷ফলে একই পরিবারের সদস্যদের ঐ অংশের গঠনে মিল থাকে ৷এ কারনেই ঐ চরিত্রগুলোকে এদের আদিম প্রবৃত্তি বলে ৷ কয়েকটা উদাহরন দিলে বোঝা যাবে: *কাঁকরা ডিম থেকে বের হয়েই নদির তিরে ওঠে ৷ *টিকটিকির বাচ্চা ডিম থেকে বের হয়েই সমস্ত কিছু চিনতে পারে ৷এবং পালানোর চেষ্টা করে ৷ *প্রানির যৌন চরিত্র ;দেখা যায় আমাদের যৌন ঘটিত ব্যপার গুলোয় কেউ ধারনা না দিলেও আমরা নিজেরা কিছুটা হলেও শিখে যাই ৷কি ভাবে কি করতে হয় বুঝে যাই আমার কিছু দিন থেকে মনে হচ্ছে অতিপ্রাকৃতিক জিনিসে বিশ্বাসও আদিম প্রবৃত্তি ৷আদিম মানুষ তার জ্ঞানের বাইরে কোন ঘটনা ঘটলে সেটার কারন অনুসন্ধান না করে ঈশ্বরের কাজ কারবার মনে করতো, আর সেই সিস্টেম এখনো মানুষের মাঝে আছে ৷ যার কারনে অনেক মানুষ যতই ব্রেনবাজ টেলেন্ট হোকনা কেন, তার ব্যখ্যা অতিত কাজ গুলোকে অলৌকিক মনে করে ৷কিন্তু বিজ্ঞান আরও উন্নত হয়ে যখন এগুলোর ব্যখ্যা দিতে পারবে তখন তো আর এগুলো অলৌকিক থাকবেনা ৷ যেমন:এক সময় মেঘ হতে ব্রজ পাতকে মনে করা হত দেবতা ডিউসের অস্ত্র ৷কিন্তু বিজ্ঞান যখন এর ব্যখ্যা দিতে পারলো তখন আর এটা অলৌকিক থাকলোনা ৷ তা যা হোক কিছুদিন আগে নুর হোসেন নামে একজনকে কুরান পরতে বলেছিলাম এবং বলেছিলাম পরলে বুঝবে ভাওতা গিরি ৷তো অত্যধিক টেলেন্টেট হওয়ার কারনে নুর মহাবদের ভাওতা ধরতে পেরেছে ৷কিন্তু তার কথা হল ঈশ্বর নামে কোন প্রানি :-D ঠিকই আছে যে কিনা মহাবিশ্বের সৃষ্টি কর্তা ৷ আমি মনে করি একে আর বোঝানো যাবেনা ৷মনে করেছিলাম হয়তো হবে নাস্তিক কিন্তু হলো কিনা সেকুলার ৷ আমার পরিবারেও নিশ্চই সন্ধেহ বাতিকের জিন আছে ৷কারন আমরা কাউকে পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারিনা ৷যার ফলেই হয়তো আমি নাস্তিক ৷ :-P তাইলে বলেন এগুলো আদিম প্রবৃত্তি কিনা?


একটা অলৌকিক ঘটনার ব্যাখা ____________________________ কয়েক বছর আগে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এক গ্রামে গিয়েছিলাম হিন্দুদের একটা খেলা দেখতে ৷সাথে ছিল আমার এক হিন্দু বন্ধু ৷সেই আমাকে নিয়েগিয়েছিল এক অলৌকিক কান্ড দেখাবে বলে ৷আমি যে অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম তাকে স্থানিয় ভাষায় কাটা ঝাপ বলে ৷ তো আমারা যাওয়ার কিছু সময় পর শুরু হল কাটা ঝাপ ৷দেখলাম প্রথমে একজন লোক বেশ ভাবটাব নিয়ে ধুতি কাছা মেরে চারি দিকে প্রনাম করে মাটি থেকে একটা হাফ মিটার কি তার চেয়ে একটু বেশি উচু বাশের তৈরী মাচাংএ উঠলো ৷তার পর, জয় বাবা বোম ভলে বলে সটান হয়ে গা ছেরে দিয়ে নিচে রাখা কাটার উপর পরলো ৷সে পরার সাথে সাথে পাশের লোকেরা তাকে পাজা করে তুলে নিল ৷তার গায়ে কাটা ফুটলোনা এবার নিচে রাখা কাটার একটু বর্ননা দেই : প্রথমে মাটিতে 20 সেন্টিমিটারের চেয়ে বেশি পুরু করে খর বা বিচুলি রাখা৷ বিচুলির উপর বুজ না কি জেন এক প্রকার কাটা গাছ বিছানো 25 সেন্টিমিটারের মত পুরু করে ৷এই মোট 45 সেন্টিমিটার পুরু দুই স্থরের তৈরী জিনিসটা এক প্রকার স্প্রিংএর মত কাজ করে ৷ তা একান্ড হওয়ার পর আমার বন্ধু আমার দিকে একটু আর চোখে তাকালো ,ভাব করলো আমাকে সে মহা অলৌকিক কিছু দেখিয়েছে ৷বাসায় ফেরার পথে আমার বন্ধু তাচ্ছিলের সাথেই বল্ল "এর ব্যাখা তুই কি দিবি ব্যাটা নাস্তিক?দেখলি মহাদেবের নাম নিয়ে পরলো বলে কিছু হলনা ৷" আমি কিন্তু এঘটনার ব্যাখা দিয়েছিলাম ৷শুধু মাত্র যুক্তি মুলক ব্যাখা না পুরা গানিতি গানতিক ব্যাখা ৷তো এই গানতিক ব্যাখাদিয়েও কিন্তু আমাকে প্রকটিকালি প্রমাণ করতে হয়েছিল ৷ তো আমার মত হয়তো অনেকেরই এই চেলেঞ্জের মুখো মুখি হতে হয়েছে তাই ব্যাখাটা আজ আমি দিচ্ছি মনে হয় আপনাদের কাজে লাগবে ৷ ধরি ,একজন ব্যক্তির ভর =m *বিচুলি ও কাটার স্থরের মোট উচ্চতা=x *কাটার স্থরের উপর থেকে ব্যক্তির নিম্নতল প্রযন্ত উচ্চতা=h *তাইলে ভুমি থেকে ব্যক্তির /বস্তুর মোট উচ্চতা=h+x *(h+x)উচ্চতায় ব্যক্তির বিভব শক্তি=mg(h+x) যেখানে g হল অভিকর্ষ ত্বরন ৷ এখন কাটার উপর আছরে পরলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তি উপর সবচেয়ে প্রয়োগ কৃতবেশি বল F তাহলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তির উপর কাজ হবে F.x ৷কারন কাটা যখন ঐ বল প্রয়োগ করবে তখন কাটাও বিচুলি স্প্রিংএর মত কাজ করে x সরন করে প্রায় মাটির কাছা কাছি চলে আসবে ৷যেহেতু বল যেদিকে ক্রিয়া করছে সরন হচ্ছে তার বিপরীত দিকে তাই এটা একটা ঋনাত্মক কাজ বা কাটা দ্বারা ব্যাক্তির উপর কাজ হচ্ছে এখন, কাটা দ্বারা ব্যক্তির উপর করা কাজ =ব্যক্তির বিভব শক্তি বা,F.x=mg(h+x) বা,F=mg(h+x)/x এখন ব্যক্তিটি যদি পিঠের তলদিয়ে পরে তাহলে সে তার পিঠের সমান ক্ষেত্র ফলের এলাকা ব্যাপি এই F বল গ্রহন করবে ৷এখন এই এলাকায় যদি N পরিমান কাটা থাকে তবে তার প্রত্যেকটা কাটায়,f =F/N বল প্রযুক্ত হবে ৷ বা,f=mg(h+x)/Nx--------(1) এখন এই f বল একটা কাটা প্রদান করলে যদি সেটা সহন শীল হয় তবে কাটা ঝাপ দিলে কিছু হবে না ৷ এখন ধরা যায় ,একজন ব্যক্তির ওজন,m=76 kg এবং ঐ অনুষ্ঠানে ব্যহৃত তথ্যগুলোয় h=0.05 মিটার x=0.45 ,h+x=0.5 মিটার g=9.81 মিটার /সেকেন্ড² ব্যাক্তির পিঠের ক্ষেত্রফলে কাটা থাকতে পারে স্বনিম্ন,N=3000 টি এই মান গুলো (1) সমীকরনে বসিয়ে f=0.2761333333333 নিউটন ৷ যা খুবই কম৷একটা বুজের কাটা আপনার গায় ধরে এ পরিমান বল প্রয়োগ করলে কাটা আপনার গায় ফুটবেনা ৷ আরেক ভাবে বলা যায় একটা বুজের কাটা আপনার গায় রেখে তার উপর 28.1768707483 গ্রাম ভর চাপালে ঐ f বল তৈরী হবে ৷তো এঐ ভর কোন বুঝের কাটার উপর রেখে আপনার গায়ে রাখলে আপনার কোন সমস্যা হবে না৷ এখন আমি যে ভাবে প্রকটিকালি দেখিয়ে ছিলাম সেটা বলি ৷ আমি ওদের মতো বুজের কাটা ব্যবহার করিনি ৷আমি ব্যহার করেছিলাম পেরেক ৷ প্রথমে এক বন্ধুকে একটা পেরেক আমার পিঠে ধরতে বলে তার উপর ভার চাপাতে বলেছিলাম ৷দেখা গেলো পেরেকের উপর cভর চাপালে সেটা আমি সহ্য করতে পারি ৷ অতএব, আমি একটা পেরেকের মাথায় বল নিতে পারিf=c.g এবার কতরা পেরেক লাগবে সেটা বের করে ছিলাম, এই ভাবে N সংখ্যাক পেরেক=F/c.g বা,N=mg(h+x)/x.c.g বা,N=m(h+x)/x.c এখানে mহল আমার ভর ৷আর বাকি গুলোতো জানেন আগের তথ্য থেকে ৷ তো এই Nসংখ্যাক পেরেক গুলো একটা কার্ড বোর্ডে মেরে ৷কাট বোর্ডটা x উচ্চতার ফোমের উপর রেখেছিলাম ৷তার পর পেরেগুলোয় h উচ্চতার উপর থেকে আমাকে কয়েক জন ধরে ফেলে দিয়েছিল ৷(ও হ্যা পরার সময় আমি কিন্তু কোন কাল্পনিক দেবতাকে স্বরন করিনি ৷শুধু মনে মনে বলেছিলাম নিউটনের থিউরি ভাল ভাবে কাজ করলেই হল৷) ৷আরেকটা কথা আমি কিন্তু পেরেক গুলো N সংখ্যা থেকে একটু বেশি নিয়েছিলাম বেশি নিয়েছিলাম ৷ তো আমার কিন্তু কোন ক্ষতি হইনি ৷এ ঘটনার পর আমার সেই বন্ধুর চোখ মুখের অবস্থাও দেখবার মত হয়েছিল ৷ তো এই কাটা ঝাপ নিয়ে অনেক হিন্দু প্রমান করতে চায় যে ঈশ্বর আছে কিন্তু এটাযে স্রেফ একটা ভাওতা বাজি সেটা প্রমান করলাম ৷ হিন্দু ভাইজানেরা কিছু বলার আছে কি?


একটা অলৌকিক ঘটনার ব্যাখা ____________________________ কয়েক বছর আগে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এক গ্রামে গিয়েছিলাম হিন্দুদের একটা খেলা দেখতে ৷সাথে ছিল আমার এক হিন্দু বন্ধু ৷সেই আমাকে নিয়েগিয়েছিল এক অলৌকিক কান্ড দেখাবে বলে ৷আমি যে অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম তাকে স্থানিয় ভাষায় কাটা ঝাপ বলে ৷ তো আমারা যাওয়ার কিছু সময় পর শুরু হল কাটা ঝাপ ৷দেখলাম প্রথমে একজন লোক বেশ ভাবটাব নিয়ে ধুতি কাছা মেরে চারি দিকে প্রনাম করে মাটি থেকে একটা হাফ মিটার কি তার চেয়ে একটু বেশি উচু বাশের তৈরী মাচাংএ উঠলো ৷তার পর, জয় বাবা বোম ভলে বলে সটান হয়ে গা ছেরে দিয়ে নিচে রাখা কাটার উপর পরলো ৷সে পরার সাথে সাথে পাশের লোকেরা তাকে পাজা করে তুলে নিল ৷তার গায়ে কাটা ফুটলোনা এবার নিচে রাখা কাটার একটু বর্ননা দেই : প্রথমে মাটিতে 20 সেন্টিমিটারের চেয়ে বেশি পুরু করে খর বা বিচুলি রাখা৷ বিচুলির উপর বুজ না কি জেন এক প্রকার কাটা গাছ বিছানো 25 সেন্টিমিটারের মত পুরু করে ৷এই মোট 45 সেন্টিমিটার পুরু দুই স্থরের তৈরী জিনিসটা এক প্রকার স্প্রিংএর মত কাজ করে ৷ তা একান্ড হওয়ার পর আমার বন্ধু আমার দিকে একটু আর চোখে তাকালো ,ভাব করলো আমাকে সে মহা অলৌকিক কিছু দেখিয়েছে ৷বাসায় ফেরার পথে আমার বন্ধু তাচ্ছিলের সাথেই বল্ল "এর ব্যাখা তুই কি দিবি ব্যাটা নাস্তিক?দেখলি মহাদেবের নাম নিয়ে পরলো বলে কিছু হলনা ৷" আমি কিন্তু এঘটনার ব্যাখা দিয়েছিলাম ৷শুধু মাত্র যুক্তি মুলক ব্যাখা না পুরা গানিতি গানতিক ব্যাখা ৷তো এই গানতিক ব্যাখাদিয়েও কিন্তু আমাকে প্রকটিকালি প্রমাণ করতে হয়েছিল ৷ তো আমার মত হয়তো অনেকেরই এই চেলেঞ্জের মুখো মুখি হতে হয়েছে তাই ব্যাখাটা আজ আমি দিচ্ছি মনে হয় আপনাদের কাজে লাগবে ৷ ধরি ,একজন ব্যক্তির ভর =m *বিচুলি ও কাটার স্থরের মোট উচ্চতা=x *কাটার স্থরের উপর থেকে ব্যক্তির নিম্নতল প্রযন্ত উচ্চতা=h *তাইলে ভুমি থেকে ব্যক্তির /বস্তুর মোট উচ্চতা=h+x *(h+x)উচ্চতায় ব্যক্তির বিভব শক্তি=mg(h+x) যেখানে g হল অভিকর্ষ ত্বরন ৷ এখন কাটার উপর আছরে পরলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তি উপর সবচেয়ে প্রয়োগ কৃতবেশি বল F তাহলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তির উপর কাজ হবে F.x ৷কারন কাটা যখন ঐ বল প্রয়োগ করবে তখন কাটাও বিচুলি স্প্রিংএর মত কাজ করে x সরন করে প্রায় মাটির কাছা কাছি চলে আসবে ৷যেহেতু বল যেদিকে ক্রিয়া করছে সরন হচ্ছে তার বিপরীত দিকে তাই এটা একটা ঋনাত্মক কাজ বা কাটা দ্বারা ব্যাক্তির উপর কাজ হচ্ছে এখন, কাটা দ্বারা ব্যক্তির উপর করা কাজ =ব্যক্তির বিভব শক্তি বা,F.x=mg(h+x) বা,F=mg(h+x)/x এখন ব্যক্তিটি যদি পিঠের তলদিয়ে পরে তাহলে সে তার পিঠের সমান ক্ষেত্র ফলের এলাকা ব্যাপি এই F বল গ্রহন করবে ৷এখন এই এলাকায় যদি N পরিমান কাটা থাকে তবে তার প্রত্যেকটা কাটায়,f =F/N বল প্রযুক্ত হবে ৷ বা,f=mg(h+x)/Nx--------(1) এখন এই f বল একটা কাটা প্রদান করলে যদি সেটা সহন শীল হয় তবে কাটা ঝাপ দিলে কিছু হবে না ৷ এখন ধরা যায় ,একজন ব্যক্তির ওজন,m=76 kg এবং ঐ অনুষ্ঠানে ব্যহৃত তথ্যগুলোয় h=0.05 মিটার x=0.45 ,h+x=0.5 মিটার g=9.81 মিটার /সেকেন্ড² ব্যাক্তির পিঠের ক্ষেত্রফলে কাটা থাকতে পারে স্বনিম্ন,N=3000 টি এই মান গুলো (1) সমীকরনে বসিয়ে f=0.2761333333333 নিউটন ৷ যা খুবই কম৷একটা বুজের কাটা আপনার গায় ধরে এ পরিমান বল প্রয়োগ করলে কাটা আপনার গায় ফুটবেনা ৷ আরেক ভাবে বলা যায় একটা বুজের কাটা আপনার গায় রেখে তার উপর 28.1768707483 গ্রাম ভর চাপালে ঐ f বল তৈরী হবে ৷তো এঐ ভর কোন বুঝের কাটার উপর রেখে আপনার গায়ে রাখলে আপনার কোন সমস্যা হবে না৷ এখন আমি যে ভাবে প্রকটিকালি দেখিয়ে ছিলাম সেটা বলি ৷ আমি ওদের মতো বুজের কাটা ব্যবহার করিনি ৷আমি ব্যহার করেছিলাম পেরেক ৷ প্রথমে এক বন্ধুকে একটা পেরেক আমার পিঠে ধরতে বলে তার উপর ভার চাপাতে বলেছিলাম ৷দেখা গেলো পেরেকের উপর cভর চাপালে সেটা আমি সহ্য করতে পারি ৷ অতএব, আমি একটা পেরেকের মাথায় বল নিতে পারিf=c.g এবার কতরা পেরেক লাগবে সেটা বের করে ছিলাম, এই ভাবে N সংখ্যাক পেরেক=F/c.g বা,N=mg(h+x)/x.c.g বা,N=m(h+x)/x.c এখানে mহল আমার ভর ৷আর বাকি গুলোতো জানেন আগের তথ্য থেকে ৷ তো এই Nসংখ্যাক পেরেক গুলো একটা কার্ড বোর্ডে মেরে ৷কাট বোর্ডটা x উচ্চতার ফোমের উপর রেখেছিলাম ৷তার পর পেরেগুলোয় h উচ্চতার উপর থেকে আমাকে কয়েক জন ধরে ফেলে দিয়েছিল ৷(ও হ্যা পরার সময় আমি কিন্তু কোন কাল্পনিক দেবতাকে স্বরন করিনি ৷শুধু মনে মনে বলেছিলাম নিউটনের থিউরি ভাল ভাবে কাজ করলেই হল৷) ৷আরেকটা কথা আমি কিন্তু পেরেক গুলো N সংখ্যা থেকে একটু বেশি নিয়েছিলাম বেশি নিয়েছিলাম ৷ তো আমার কিন্তু কোন ক্ষতি হইনি ৷এ ঘটনার পর আমার সেই বন্ধুর চোখ মুখের অবস্থাও দেখবার মত হয়েছিল ৷ তো এই কাটা ঝাপ নিয়ে অনেক হিন্দু প্রমান করতে চায় যে ঈশ্বর আছে কিন্তু এটাযে স্রেফ একটা ভাওতা বাজি সেটা প্রমান করলাম ৷ হিন্দু ভাইজানেরা কিছু বলার আছে কি?


Thursday, July 24, 2014

গতকাল দুপুরে ভোজকরছিলাম আমাদের ইউনিভার্সিটির ক্যাফেতে বসে ৷আশেপাশে অনেক মানুষ ৷সামনে একটা ফ্ল্যাট টিভি মনিটরে খবর দেখাচ্ছে ৷আমি সে দিকে খেয়াল না করে নিজের মনে খাওয়া দাওয়া করছি ৷আমার পাশে নুরহোসেন নামে এক তুর্কিস্থানি বংশউদ্বুধ কানাডিয়ান বসে বসে তার খানা চিবাচ্ছে আর খবর দেখছে (তার সাথে ঐ টেবিলেই পরিচয়) ৷ হঠাৎ টিভিতে গাজায় ইসরাইলী হামলার বিভিন্ন খুদ্র ভিডিও দেখাচ্ছিলো ৷নুর হোসেন বল্ল দেখ দেখ ৷আমি তার ইশারায় টিভির দিকে ফিরলাম ৷ওখানে দেখানো হচ্ছিলো ইসরাইলের হামলায় সাধারন মানুষের হত হতের ঘটনা ৷আমি নুরহোসেনের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম এক ব্যাথাতুর চোখ যে চোখের ভাষা বলছে তার ইসলাম আবেগের কথা ৷ আমি নুর হোসেন কে বল্লাম "ব্রাদার তোমার কি খারাপ লাগছে ?এমন দৃশ্য দেখে" নুর হোসেন "না!খারাপ লাগছেনা ৷তবে দু:খ হচ্ছে মুসলমানদের নিরবুদ্ধিতা দেখে " আমি বল্লাম "সঠিক বুদ্ধি থাকলে কি আর কেউ ধর্ম পালন করে? ধর্ম পালনকারিরা ভেরার মতই হয় ৷নিজের বুদ্ধি কাজে লাগায় না ,চলে অন্যকে অনুসরন করে" নুর>ভাই তুমি কি নাস্তিক নাকি? আমি>হ্যা, কেন তুমি কি ধর্ম পালন কর নাকি? নুর>ধর্ম পালন করলে আর ,এখন খাওয়া দাওয়া করতাম ৷আমি নাস্তিক না তবে ধার্মিক ও হতে পারলাম কই? আমি>তাইলে তুমি মনে কর ধার্মিক হওয়া ভাল?আর নিজের শক্তি বিবেচনা না করে পাগলের মত আরেকটা শক্তিশালি দলের উপর ঝাপিয়ে পরা যুক্তি যুক্ত ? অবশ্য ধার্মিকরা যুক্তির ধার ধারে না ৷ (মনে হয় নুর আমার এ কথায় লজ্জা পাইছিলো) নুর বল্ল"হ্যা আমি মানছি যে মুসলিম দেশগুলোয় যুদ্ধলেগে থাকে ৷তাই বলে তুমি ধার্মিকদের খারাপ বলতে পারেন না! " আমি >"যুদ্ধতো করে বেশির ভাগ সময় ধর্মেরই জন্যে তাইনা?তাইলে কি করে ধার্মিকদের দোষদিতে পারবোনা ?কারন ধর্মিকরাই তো ধর্মের জন্যে যুদ্ধ করবে তাই না? " নুর>"না ,তারা ধর্মিক হয় কি করে?কুরানে তো তাদের যুদ্ধ করতে বলেনি ৷কুরান শান্তির বানি বহন করে" আমি একটু অবাক হলাম ৷বুঝলাম এ মাল অন্য ধার্মিকদের মত যে কোনদিন ধর্মগ্রন্থই পরেনি! আমি বল্লাম"নুর তুমি কোনদিন কোরান হাদিস পরেছো?" নুর একটু আমতা আমতা করে বল্ল না সে পরে নি কারন তার মা আইরিশ তাই তাকে পরানো হইনি৷ আমি বল্লাম "নুর তুমি একারনেই জানো না যে কুরানে কি বলেছে ৷কুরান হল মাথা ওয়াশ করে যুদ্ধ লাগনোর মতই বই যে বইটা লিখেছে যুদ্ধ বাজ নবি নিজেই" আমার একথা শুনে নুর হা হয়ে গেল ৷একটু পরে বল্ল "আমি আজ বাসায় যাওর আগে কুরান কিনে নিয়ে যেয়ে পরে দেখবো ৷কাল তোমার সাথে আলোচনা করবো" আজ নুর হোসেন আমার সাথে দেখা করতে আসবে ৷মনে হয় একজনকে জীবনের প্রথম নাস্তিক তৈরী করলাম ৷ কারন নুর হোসেন ট্যালেন্টেট ছেলে ৷একবার পরলে কুরানের ভুল ওর মত ছেলের ধরা উচিত


Tuesday, July 22, 2014

হিন্দুরা শিবকে নিয়ে ব্যপক মাতা মাতিতে থাকে বলে জানি ৷শিব লিঙ্গ নিয়েও অনেক লেজ টানা টানি হয়, এটা সবাই জানে ৷তো শিব লিঙ্গ কেন পূজা করা হয় বা শিব লিঙ্গ আসলে কি তা নিয়েও অনেক মত বিভেদ আছে ৷আমাদের গুগল বাবাজিকে এ ব্যপারে খোজে লাগালে, হাজির করে অনেক রং বেরং পেজ ৷তো তা থেকে ঘুটে একটা গল্প পেলাম! হ্যা গল্প, তবে অনেক বোকাদের কাছে এটাই সত্যই ৷তো কথা না বারিয়ে গল্পটা আপনাদের শুনিয়ে দেই, কি বলেন? সে অনেক কাল আগের কথা ৷(কতো কাল আগে তা ভন্ড ঋষিরা নির্নয় করতে ব্যার্থ) তখন বিষ্ণু তার পদ্মাশনে শুয়ে শুয়ে জাবর কাটছিলো ৷আর মাথায় চিন্তা চলছিলো স্বর্গের কোন সুন্দরী অপসারে সে আজ রাতে লাগাবে ৷ তো এমন সময় সেখানে হাজির হয় বুরা ভাম ব্রক্ষ্ম ৷তার সে সময় ছিল পাঁচ মাথা ৷সব সময় এক মাথা ঘুমাতো আর অন্য মাথাগুলো জেগে জেগে কুচিন্তা করতো ৷আমার মনে হয় উনি লুলা৷(কারন কোন কাহেনিতে উনাকে পদ্মফুল থেকে উঠে দারাতে শুনেনি,যে গল্প শুনিনা কেন তাতে যদি বুরাটা থাকে তবে বলা হয় সে সব সময় পদ্মফুলে বসে থাকে ৷তাই মনে হয় পদ্মফুল হল বুরা ভাম লুলাটার স্ট্রেচার) ৷ আরো একটা ব্যপার বাদ পরে গেছে ঐ ব্রক্ষা বুরা ভামটার পদ্ম স্ট্রেচারটা নাকি বিষ্ণু গিভট করে ছিল ৷ তো যা হোক ব্রক্ষ্ম বুরা ভামটা মনে হয় বিষ্ণুর কাছে শ্রদ্বা আশা করতো ৷কিন্তু বিষ্ণু হল সালমান খানের কোয়ালিটির কাউকেই গোনে না,হোক সে বুরা বা বাপ বয়স্ক ৷তো জাবর কাট কাটে একবার আলতো করে চোখ খুলে দেখে বুরা ভাম ব্রক্ষ্ম এসে হাজির ৷বুরা ভামকে দেখেও কোন গুরুত্ব না দিয়ে বিষ্ণু আবার চোখ বুজলো ৷এতে ব্রক্ষ্মা নাকি খুবই অপমানিত হল ৷সে জাবর কাটারত বিষ্ণুকে যাতা বলে গালি দিতে লাগলো(ঠিক ছাগুদের মত) ৷তখন বিষু খেপে গিয়ে বল্ল "শালা বুরা ভাম,লুলা চলার ক্ষমতা নেই চরিস যার আমার দেওয়া পদ্মাস্ট্রেচারে তোর এতো চুলকোনি কেন রে,হা?" মিচকি বুরা শয়তানটা এবার বিষ্ণু গর্দভটার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলো ৷ বিষ্ণু ও জাবর কাটা বাদ দিয়ে উঠে দারিয়ে মাল কাছা মেরে শুরু করলো যুদ্ধ ৷ সে কি যুদ্ধ ,দেখলে আপনারা প্যান্টে হেগে দিতেন ৷এ একটা অস্ত্র মারে তো ও মারা একটা এভাবে তো যুদ্ধ চলছে তো চলছে ৷ওদের যুদ্ধে পৃথিবীতো ধ্বংস হওয়ার জোগার ৷তখন পৃথিবীর লোক দেবতা নামক পাগলাদের কাছে সাহায্য চাইতে লাগলো ৷তো এ প্রর্থনা টালের দেব মহাদেবের কানে চলে গেল ৷সে যুদ্ধ থামানোর জন্য হাজির হল বিষুর ওখানে ৷সে হাজির হয়ে বিষু ও ব্রক্ষ্মর মাঝে একটা আগুনের স্তম্ভ তৈরী করলো ৷সেই স্তম্ভের আগা আছে তবে গোরা নেই ৷সেই স্তম্ভ বিষু ও ব্রখার যুদ্ধে বাধা দিল ৷কারন তখন একে অন্যকে দেখতে পাচ্ছেনা ৷তা দেখতে না পেলে কি আর ঢিল মারা যায় ?তাই অতি অনইচ্ছা থাকলেও যুদ্ধ বন্ধ করতে হল ৷তখন ঐ স্তম্ভ বা শিব বল্ল "আরে হালার পোরা আমি শিব, দেখি তোদের ক্ষেমতা কেমন!যা আমার প্রান্ত খুজে বের কর ৷যে প্রান্ত খুজে আগে আসতে পারবি সে হবে এ যুদ্ধে বিজেতা ৷তোদের যা ক্ষমতা সারা জীবন যুদ্ধ করলেও হার জীৎ হবে না৷ওর চেয়ে যা তোরা করতে ভাল বাসিস তাই কর ৷প্রন্ত খোজ ৷রেডি 1,2,3" ঘোষনার পর পরি বিষু আল কাছা মেরে স্তম্ভ রুপি শিব লিঙ্গের গোরা খুজতে লেগে গেল ৷আর ব্রক্ষ্ম গেল প্রান্ত খুজতে ৷ তো বেলা গরালে ক্লান্ত হয়ে বিষু ফিরে বল্ল আমি মনে হয় হেরে যাব প্রান্ত পেলাম না ৷ব্রষার পদ্মস্ট্রেচারে সমস্যা হওয়ায় বেশিদূর যেতে পারেনি সেও ফিরে এসে বল্ল "তোমার এ স্তম্ভের আগা নেই " তখন টাল মহাদেব খচে গেল তার লিঙ্গের এই অপবাদ ৷সে লুলাটাকে বল্ল" আগা নেই তাহলে গ্যামেট বের হয় কোথা থেকে?হ্যা ,তোর পাছা দিয়ে? আমি তোকে অভিশাপ দিলাম তোর পঞ্চম তম মুন্ডু ধ্বংস হবে ৷আর তুই নিদ্রাহিনতায় ভুগবি ৷" ব্যাস তখন ব্রখা লুলাটার পাঁচ নম্বার মুন্ডু উধাও হয়ে গেল ৷ সে রাগে দু:খে শিবকে অভিসাপ দিল যে তার লিঙ্গ খসে খসে মাটিতে পরবে এবং মাটিতে গেথে যাবে৷ তো এভাবে লিঙ্গদিয়ে যুদ্ধ থামিয়ে পৃথিবীকে রক্ষা করার জন্য শিব লিঙ্গ পুজা করা হয় ৷ আরেকটা তথ্য,রামকৃষ্ণ নামে এক পাগল হ্যলুজেনেশানের রুগি জীবন্ত লিঙ্গ পুজা করতো!হা হা মালটা নিজের লিঙ্গকে স্টান্ডবাই করে লিঙ্গের মাথায় জবাফুল দিয়ে রাখতো ৷আর লোক দেখে ফেললে বলতো লিঙ্গ পুজা হা হা :-D


Saturday, July 19, 2014

হিন্দুরা মাঝে মাঝে খুবই গর্ব করে ৷কিন্তু দু:খের বিষয় তারা জানেনা তাদের ধর্মের ভিত্তি স্বরুপ প্রাচীন যে সব গাল গপ্পের বই গুলো আছে সেগুলোতে তাদের দেব দেবিদের এক একটা কাহেনি এক এক ভাবে লেখা ৷যেমন গনেশের মুন্ড কাটার কাহেনি ৷এই গল্পটা এক এক পুরানে এক এক রকম ভাবে লেখা ৷তবে পদ্মপুরান বাদে আর সব পুরানে বলা হয়েছে গনেশের মুন্ড কেটে হাতির মুন্ড লাগানোর কাহিনী ৷তবে পদ্মপুরান মতে গনেশ হাতি হয়েই জন্ম গ্রহন করেছে ৷তার মুন্ডকেটে হাতির মুন্ড লাগানো হইনি ৷আমার মনে হয় অনেকেই ব্যপারটা জানে না (আমিও জানতাম না) ৷কাল নেটে পদ্মপুরান ঘুটতে ঘুটতে পেলাম গনশার জন্ম কাহেনি ৷আগেই শুশীল এবং 18- দের সতর্ক করা হল এটা না পরার জন্য ৷ পাগলি দূর্গা মাঝে মাঝে উল্টা পাল্টা সাজে এবং এভাবেই মর্ত ভ্রমন করে ৷কোন সময় দশ হেতে তো কোন সময় খরগ হাতে ন্যাংটা কালি (কোন কোন বইতে লেখা আছে দূর্গার পাগলামি নাকি বেশি হলে দা হাতে করে ন্যাংটা হয়ে কালি হয়ে যেত আর যাকে পেতো তাকে কাটটো ৷হা হা দেবিরাও পাগল হয় বা স্নায়ুর ভোল্ট পাল্টে যায়) ৷তো পাগলি দূর্গার অনেক দিনের স্বপ্ন যে তার স্বামি ভোম ভোলা গাজা খেকো শীবও যেন তার মত উল্টা পাল্টা সাজে ৷ তো একদিন শীব অতিমাত্রায় গাজা খেয়ে মাতাল হয়ে দূর্গার সাথে উল্টা পাল্টা খেলা খেলার প্রস্তাব দিল ৷সঙ্গে সঙ্গে পাগলি দুর্গাও তার ইচ্ছা পুরোনের সূত্র পেয়ে গেল (কারন অন্য সময় দুর্গা শীবকে তার উচ্ছার কথা বললে শিব তাকে যম পেদানি দেয় একেবারে যাকে রাম পেদানিও বলে৷কিন্তু টাল অবস্থায় শীব দুর্গাকে মারতে আসলে এক ঢেকা দিলেই পরে যায় )৷ তাই সে টাল শীবকে বল্ল "না দেখ ,তোমার সাথে এখন আমি ফাজিল ফাজিল খেলা খেলতে পারবেনা!তবে খেলতে পারি যদি তুমি আমার একটা শর্ত রাখ" ৷শীবের তখন মাথা গরম ,যে করে হোক তার একটা গর্ত চাই চাই৷ তাই সে কোন কিছু না ভেবে বল্ল"কি তোমার শর্ত্য, তারা তারি বলো আমি আর থাকতে পাচ্ছিনা " ৷দর্গা বল্ল "চলো আমরা বনের হাতি সেজে আজকে যৌন সম্ভক উপভোগ করি"৷শীব এইথায় আরো উত্তেজিত হয়েগেল আর সঙ্গে সঙ্গে সে পার্বতিকে একটা বনে নিয়ে এসে বল্ল "চলো হাতি হই তারাতারি,আমি আর সহ্য করতে পাচ্ছিনা ৷অবশ্য হাতি হওয়াতে আমাদের উপকারই হয়েছে,তাই না?বারতি কাপর চোপর খুলে ন্যাংটা হওয়ার জন্য কোন সময় লাগবে না৷" :-P তো এক পাগলি আর এক গাজা খেকো সঙ্গে সঙ্গে হাতি হয়ে গেল ৷আর শুরু করলো তাদের আদিম খেলা ৷এর ফলে হাতি পার্বতির পেটে জন্ম নেয় হাতি রূপি গনশা৷পরে নাকি এই হাতি গনেশ বোকা মানুষদের কাছে পূজিত হয়! হ্যা, ঠিক এমনই কাহিনী লেখা আছে ৷খুব অশ্লীল লাগছে? দেখেন আমি কিন্তু গল্পের কাহেনির কিছু পরিবর্তন করেনি শুধু অল্প কিছু কথার শব্দের সমার্থক শব্দ ব্যবহার করেছি ৷ এক গনাশার জন্ম কাহিনী যে কতো ভাবে আছে পুরানে তা ভাবতে খুবই ভাল লাগে ৷এগুলো গল্প হিসেবে খুব ভাল চালানো যায় ৷কিন্তু যারা এগুলোকে ধ্রুব সত্য মনে করে তাদেরকে আমি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ছারা আর কিছু বলতে পারবোনা ৷ এ নিয়ে আবার হিন্দুরা গর্ব করে, হা হা


Wednesday, July 16, 2014

দেশে ছাগু আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হল মাদ্রাসা ৷প্রতিবছর এই প্রতিষ্ঠান গুলো বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী অনেক ছাগু ডেলিভারি করে ৷এদের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বলার যথেষ্ট কারন আছে ৷ আজ এক পোস্টে এডমিন কেন নামাজ ছেরে দিয়েছে,ঈশ্বর বিশ্বাস ছেরে দিয়েছে তার কিছু যুক্তিদিয়েছে ৷দেখলাম সেই পোস্টের কমেন্টে এক আতেল ছাগু কমেন্ট করেছে (আমার মনে হয়, সব ছাগুই আতেল) ৷ সে আতেলের কথা হল, "এডমিন নাকি জানেনা জাহান্নাম দোজেখের কথা তাই ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখে না ৷ঈশ্বর খুব দয়ালু সেই অডমিন যদি ক্ষমা চায় তবে ঈশ্বর মাফ করে দেবে , এই সব হাবি জাবি" ৷ হা হা, কি পরিমান আতেল যে, এও জানেনা এক জন নাস্তিক তখনই নাস্তিক হয় যখন সে ঐ সব গাল গপ্পে ভুল খুজে পায় ৷ তবে এটা ওর না জানরই কথা, কারন ওই আতেল এই কথাটা জানলে নিজেই অনুসন্ধান শুরু করতো ৷ বুঝলাম না এগুলোর মাথা খারাপ না কি ?এরাই আবার গর্ব করে যে সমস্ত বিজ্ঞান নাকি কুরানে আছে এবং তাই দেখে নাসাররা জিনিস পত্র আবিষ্কার করছে কিন্তু কুরানের ক্রেডিট দিচ্ছে না ৷ :-P আমার কথা হল হাফেজ গুলার তো কুরান মুখস্থ তো তারা বিজ্ঞানের কোন ক্ষেত্রে কুরান থেকে তথ্য নিয়ে কিবালডা করেছে ? ওদিকে যারা কুরান পরেনা তাদের কাছে প্রযুক্তি লাফা লাফি করছে ৷একারনে কুরান নামক বিশাল বিজ্ঞানের আধারের ছাত্র ছাগুদের আত্মরক্ষারকোন উন্নত অস্ত্রই নেই ৷তাদের বালের কুরান থেকে যখন তারা কিছুই তৈরী করতে পারেনা অন্যদিকে কুরানকে যারা পদদলিত করে আধুনিক বিজ্ঞান গ্রহন করে আধুনিক অস্ত্রদিয়ে তাদের মেরে ফেলছে তখনও কি তাদের হুস হয়না?যে কুরানে বালডা আছে !শুধু মুখেই বল্লে হবে কুরান বিজ্ঞানের আধার ?তোরা কুরান থেকে কিছু নিয়ে বাস্তব কিছু করে দেখা ! কুরান যদি বিজ্ঞানের আধার হয়েও থাকে এবং তাদিয়ে যদি অমুসলিমরা হাজার হাজার তত্ব তৈরী করেও থাকে ৷তবে বলতে হবে ৷ হয় মুসলিমরা কুরানকে ফলো করার নাটক করে অন্য দিকে অমুসলিমরা অরিজিনাল কুরান ফলোয়ার ৷আর তা না হলে কুরানে বিজ্ঞান নেই ৷আর এ দুইটার কোনটা সত্য না হলে বলা যায় মুসলিমরা মানব সম্প্রদায়ের সবচেয়ে আবাল গুষ্টি৷কারন তারদের কুরান নামক বিশাল বিজ্ঞানের আধার তারা চষেও কিছু খুজে পাচ্ছেনা(অতি দু:খ কর) :-P ৷তাইলে তোদের কুরান পরার দরকার কি?যা থেকে কিছু নিতে পারিস না তা নিয়ে বারা বারি করে লাভ আছে ৷আবার এই বালের অকেজ বই নিয়ে কত মাতা মাতি ৷যারা এই বইকে বিজ্ঞানের আধার দাবি করে তা থেকে কিছু তৈরী না করতে পারলে কি দরকার তাদের আধুনিক যুগে সেই বই পরে জোকার সাজার ? আমার মনে হয় এই কথার লজিকটুকুও বোঝার ক্ষমতা ওদের নেই ৷থাকবেই বা কি করে?যাদের বই পরে বইতে কি লেখা আছে সেটা বুঝতে মাস্টারের সাহায্য লাগে তাদের লজিক না বোঝারই কথা !আর এরাইতো লজিক বুঝতে না পেরে স্কুল থেকে পালিয়ে মাদ্রাসায় ভর্তি হয় ৷তাহলে মাদ্রাসা প্রতিবছর কেনই বা বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী আমদানি করবেনা, বলুন?


Friday, July 11, 2014

ছাগোলেরা লেদায়,যেনে সেনে ঠ্যাং ফাঁক করে ল্যাদায় ৷যেখানে ছাগলের পাল পাবেন একটু দুরে বসে খেয়াল করে দেখবেন৷আপনি দেখতে পাবেন, কোন ছাগোল যদি ঠাং ফাঁক করে ল্যাদানো বা মোতা শুরু করে তবে সাথে সাথে অন্য ছাগোল গুলোও তাই করে ৷এতে তারা যেখানে লেদায় সেখানটা ব্যবহারের অযোগ্য হয়েযায় ৷দেখা গেলো একটা ছাগোল এক যায়গায় শুয়ে ছিল তখন আরেক ছাগল অন্য দের দেখা দেখি লেদে দিলো ৷ব্যাস শুয়ে থাকা ছাগলের শান্তি উরে গেল ৷তখন শুরু হয় সিং দিয়ে গুতো গুতি ৷ ইসলামি ঝান্ডা বা ঝাটা ওয়ালা দেশ গুলোয় এমন ভাবে বাস করে সবার পরিচিত ছাগু গুষ্টি ৷তাদের নুনু আঘাত খুব বেশি ৷একটু খানি তাপ পেলেই মোতে ৷কেউ আবার কারন অকারনেই মোতে আর তাই দেখা দেখি অন্যরাও মুতে তাদের বাস স্থান অশান্তি পূর্ন করেতোলে ৷যেমন বাংলাদেশের ছাগুরা নুনুতে তাপ পেলেই প্রগতিশীল মুক্তমনাদের কোপাতে ব্যাস্ত হয়ে যায় এবং দেশকে নরকে পরিনত করতে চায় ৷ এরা ফাকে ফাকে নাস্তিকদের বলে "তোরা মরবিনে?সেদিন বুঝবি ভাজা করা কাকে বলে?" একথা শুনে নাস্তিকদের হাসি পায় আর ভাবে কি শালা ল্যাদাইনের জাত ৷ যখন তাসিল্যের সাথে নাস্তিকরা উপহাস করে বলে" নরক থাকলে তো ,পোরাবে!" তখন ছাগুদের নুনাভুতিতে ছ্যাক লাগে, তাই তারা নাস্তেকদের শাস্তিদেওয়ার লাইগা, কি নরক আছে কি না? সেটা দেখানোর লাইগা মনে হয় বাস্তব জগৎকে নরক করে তোলে ৷তবে দু:খের ব্যাপার তেলহীন মুসলিম দেশের ছাগুরা যারা পিছলামের লাইগা তাদের দেশকে নরক বানাতে যায় তাদের অনেকেরই আলু মাখানোর তেল নেই,তাই ইচ্ছা থাকলেও তারা নরকের পূর্ন সিস্টেম চালুকরতে পারেনা, যার ফলে নাস্তেকদের ভাজা করা তাদের আর হয়ে ওঠেনা ৷তখন নাস্তেনা জানলে উঠন বাকা কথাটার মতই বলে এই জালেম সরাকের জন্য নাস্তেকদের কিছু কইরবার পারলাম না তাই কি হামরা জেবন দিয়ে ইসলামের ঝাটা খারা রাখবো ৷এমন ভাবে সুরু হয় লেদানি ৷আর একটা সুন্দর শান্তিময় দেশ হয়ে ওঠে ছাগুদের ল্যাদানোতে নরক ৷ উদাহরণ,আফগান ৷


Thursday, July 10, 2014

আমার নাস্তিক পরিনত হওয়ার কাহিনী ---------------------------- আমি কোনদিন আস্তিক ছিলাম বলে মনে হয়না ব্যপারটা এভাবে ঘটেছিল ৷ আমার কাকা যে, আমারই মত নাস্তিক সেটা হয়তো জানেন ৷তো আমাকে তিনি দেখা শোনা করতেন ৷ বাবা কাজে ব্যস্ত থাকতো তাই আমার এক মাত্র সঙ্গি, শিক্ষক ছিল আমার কাকা(মা আমাদের সাথে থাকতো না) ৷ ছোটবেলা থেকে আমাকে তাই ধর্মের গাল গল্প শোনানো হয়নি ৷কাকা আমাকে নানা বই পরাতো ৷সত্য কথা বলতে আমি অনেক ছোট বেলা থেকে টানা রিডিং পরতে পারতাম ৷এখনো মনে পরে আমাকে দিয়ে স্যারেরা মাস্টারের কাজ চালাতো (প্রাইমারিতে) ৷তারা বলতো "অনু এদের রিডিং পরা ধর " (আমাকে অনিক না বলে অনু বলতো স্যারেরা,এ জন্য মেয়েরা ক্ষেপাত) তো আমি মহা আনান্দে বন্ধুদের রিডিং পরা ধরতাম ৷এমন কিন্তু আমার ক্লাসে আমিই শুধু একা ছিলাম না, আরেক জনও ছিল তার নাম বলবো না ৷সে ছিল হিন্দু ৷আমার সাথে বেশ ভাল সম্পর্ক ছিল তাই মাঝে মাঝে ওদের বারি যেতাম ৷প্রথম যেদিন যাই ওর মা আমাকে বল্ল "তোমার নাম কি,বাবু?তখন আমি আমার নাম বল্লাম,তখন ওর মা বল্ল তোমরা মুসলিম?তো আমার ছোট কাল থেকে ধর্ম অভিজ্ঞতা না থাকার কারনে আমি যে কোন ধর্মের এটা জানতাম না ৷তাই হা হয়ে দারিয়ে থাকলাম ৷তাই আমার বন্ধুই বলে দিল"হ্যা,মা ৷ওকিন্তু আমাদের বারি আজ খাবে" ৷তো এভাবে জানলাম মানুষের ভিতরও ভাগ থাকে ৷বন্ধুর মা আমাকে খুবই আদর করতেন এজন্যই প্রায় যেতাম (মাকে খুবই কম দেখতাম তো,তাই কোন মহিলা আদর করলে তার ওখানেই যেতাম)৷ তো আমার বন্ধু আমার চেয়ে বরাবরই ভাল রেজাল্ট করেছে এবং এখনো খুব ভাল অবস্থানে আছে ৷ প্রসংঙ্গ অন্য দিকে চলে যাচ্ছে মনে হয় ? তো যখন থ্রিতে উঠি ৷(তত দিনে বন্ধু বান্ধবের কাছে শুনে বুঝতে পেরেছি আমরা ইসলাম সমপ্রদায়ের ভিতরে তবে সে সময় ঈশ্বর ধারনা ছিলনা) ৷তখন আমাদের ধর্ম বই সাবজেক্ট টা আসে ৷স্যারে আমাকে "ইসলাম ধর্ম এবং শিক্ষা" নামক ফাউল বইটা কিনতে বল্ল ৷বই কেনার কথা বাবাকে বল্লে তিনে কিনে নিয়ে আসলেন৷কাকু বল্ল "দেখি আমাদের বান্দরের জন্য কি বই কিনে আনা হয়েছে ৷"(প্যাকেট খুলে বই দেখতে দেখতে কাকার হাতে ধর্মের বই উঠে আসে )৷কাকা বল্ল"এ বই পরে আবার ধ্বংস হবিনা ,তো?" ৷আমি সেসময় জানতাম না কিসের ধ্বংস তাই হাসি হাসি মুখে দারিয়ে থাকলাম ৷ব্যস এটুকু কাকু আর কিছু বল্ল না বাবাও বল্ল না ৷ ৷আমি কোন নতুন বই পেলে ইন্টারেস্ট বসতো পরে ফেলি ৷দেখলাম ঐ ধর্ম বইয়ের কাহেনির সাথে আমার আগে পরা কোন বইয়ের কথায় মিল নেই ৷আমি পরলাম সমস্যায় ৷প্রায় মনে হত কারও কাছে শুনি কোনটা ঠিক ৷বন্ধুদের কাছে শুনলে বলতো ধর্মই ঠিক আর এসব সম্পর্কে প্রশ্ন করবিনা না হলে আল্লা তোকে পাপ দেবে ৷ এ উত্তরে আমি খুসি হতাম না ৷তাই বিভান্ন চিন্তা বিশ্লেষণ করে কিছুদিন পরে বুঝতে পেরেছিলাম ধর্ম বই একটা গল্পের বই ছারা কিছু নয় ৷হ্যা ,সে সময় কিন্তু গল্প হিসাবে খুব ভাল লাগতো নবির ঐ সব বিভিন্ন মানবতার বানানো কাহেনি ৷ একটা ছিলনা কাটা এবং বুরি ৷এটা প্রায় পরতাম মজাও লাগতো ৷ তো বুঝতে পারার একটা কারন ছিল, তাহল আমি দেখতাম ধর্ম বইতে যে কথা বলা হয়েছে সে গুলো কোন কাজে লাগে না ৷আর দশটা গল্পের বইয়ের মত এর কাহেনি আলাদা নয়ই বরংচ সেই গল্পে গুরু গাছে ওঠা কথা বার্তারা ৷কিন্তু বিজ্ঞান বইতে যে কথা গুলো বলা হয়েছে তার ছবিও দেওয়া হয়েছে প্রমান হিসাবে ৷একদিন কাকার কাছে শুনলাম কোনটা ঠিক ৷কাকা বলে বিজ্ঞান একশ পারসেন্ট ঠিক ৷কাকাও এর পর বুঝেগেলেন আমাকে এবার নাস্তিক জ্ঞান দেওয়ার সময় হয়েছে ৷তাই কাকাও পুরু দমে শুরু করে দিলেন আমার নাস্তিক চর্চা ৷তখন সিক্সে পরি মোটা মুটি বুঝতে শিক্ষেছি ৷ বাবার কাছেও একদিন ফাজলামি করে শুনলাম "বাবা তুমি ঈশ্বর বিশ্বাস কর?"৷ বাবা বল্ল করি ৷আমি বল্লাম "তাইলে কাকু যে বলে ঈশ্বর বলে কেউ নেই সব গল্প ৷" বাবা "ও ঠিকই বলে তবে ঈশ্বর আছে ৷কিন্তু ঈশ্বরকে নিয়ে বানানো ধর্ম গ্রহন্থ সবই ভুয়া! " সে সময় আমি আবার দোটানায় পরি ৷তবে এটা কাটিয়ে উঠতে সময় লাগেনি ৷


Monday, July 7, 2014

আপনাদের মাঝে অনেক দিন আসতে পারেনি বিভিন্ন ব্যস্ততায় ৷আমার কিছুদিন ধরে জ্যাক হ্যারিস স্যারের পিছন পিছন ঘুরতে হচ্ছে ৷তিনি বিভিন্ন কনফারেন্সে যাচ্ছেন এবং আমাকে সাথে নিচ্ছেন ৷তো ঘোরা ঘুরির ফলে এদেশের অনেক জিনিস খেয়ালে আসলো আরও ভালভাবে ৷ প্রথমত এখানেও ধার্মিক মুমিন আছে ৷তারা বেশ জ্বোবা,টুপি পরে দারি ঝুলে পথ দিয়ে মোটা মুটি গর্বের সাথেই হাটে ৷এমন একজনের সাথে আমার দেখা হয়েছিল আলবার্টা যাওয়া কালিন এক বাসে ৷ আলবর্টা যাচ্ছি স্যারে পাশে বসে, স্যার আমাকে নানা থিউরি বোঝাচ্ছে এবং গেজে ঠোটের দুই পাশদিয়ে গ্যাজা বাইর করে ফেলছে ৷আমিতো কিছু বুঝছিনা শুধু বাসের ধাক্কায় ধাক্কায় পাথা নারাচ্ছি (এরা কথা বলতে ভাল বাসে এবং এদের মানুষ ও কথা শুনতে ভালবাসে ৷তাই যদি কেউ কথা না শোনে তখন বক্তা রাগ করে ৷তাই আমাকে কষ্ট করে না শুনেও শোনার ভান করতে হচ্ছে আরকি!) তো বাস একটা স্টপসে থামলো ৷দেখলাম বেশ এক সাস্থ্যবান মুমিন এবং তার পিছে দুই জন মহিলা (আগাগোরা বরখা নামক কাল বস্তায়,ও হাত মোজা এবং পা মোজা দিয়ে ঢাকা,আর মুখের সামনে কাল নেট) তারা বাসে উঠলো ৷বুঝলাম এরা খুব সম্ভাবত কোন তেল বেচে বর লোক হওয়া দেশের নাগরিক এবং ওখান থেকে এখানে আসছে ৷এজন্য অন্যদের ফকির মিচকিন মনে করে ৷বুঝলাম তখনই যখন মুমিন পুরুষটা কনটাকটর করে বল্ল : বাসে সিট কোথায় ?আমি তিনটা সিট চাই এখোনি৷আর তিনটা না হলে একটা ৷যত টাকা লাগুক৷ বা কি আল্লার বান্দা,লোকের সিট থেকে উঠিয়ে উনি বসবার চান ৷এজন্য তো ঐ তেল উপমহাদেশের লোক গুলো জঙ্গি হয় ৷আমাদের দেশের শিবির কর্মিদের যদি এমন টাকা থাকতো তবে এরা হত সব চেয়ে হিংস্র জঙ্গী গুষ্টির সদস্য ৷ কনটাকটার বল্ল এটা সম্ভব নয় মহাশয় ৷এখানে যারা বসে আসে সবাই আমাদের চোখে সমান ৷ তো একথা শোনার পর ৷ধনি মুমিনটি তার পালোয়ান সাস্থ্য নিয়ে দারিয়ে থাকলো ৷তার চোখের দিকে এক বার চোখ পরলো দেখলাম দেখলাম সে চোখে মানুষের প্রতি ঘৃনা ছারা কিছু নেই ৷সম্ভাবত উনি নিজেকে আল্লার বিশাল বান্দা মনে করে এবং এজন্য তিনি মনে করেন তার একটা সিট প্রাপ্য ৷তাই মনে হয় যখন কেউ ঐ মুমিনকে দেখে কেয়ার না করে সিট না ছারার কারনে সবার উপর উনি বিরক্ত ৷ তার কিছু সময় পর একটা স্টপস আসলো ৷দেখলাম আমার পাশের এক জিন্স ও টিশার্ট পরা মহিলা এবং মনে হয় তার বয় ফ্রেন্ড উঠে দারালো ৷(বয় ফ্রেন্ড মনে হওয়ার কারন, তারা একই সিটে বসে ছিল এবং একই সাথে স্টপসে নামবে বলে উঠে দারালো) তো তারা সামনের গেট দিয়ে বের হতে যাচ্ছে ৷দেখলাম সাস্থাবান মুমিনটি তার দেহ বাসের একদিকে চেপে ধরে স্থান ছেরে দেওয়ার ব্যার্থ চেস্টায় আছে ৷এমন সময় জিন্স পরা মেয়েটা সংকৃন্য পথ দিয়ে যাওয়ার ফলে সাস্থ্যবান মুমিনটির দেহ স্পর্শ করলো ৷সংঙ্গে সংঙ্গে মুমিনটা এত জোরে চিৎকার করে নাউজুবিল্লা বলে উঠলো যে বাসের ড্রাইভার পর্যন্ত ভয় পেয়ে কেপে উঠলো ৷মনে হয় কেউ প্যান্টে হিসিও করলো ৷অন্তত্য আরেকটু জোরে হলে আমি তো করতাম ৷ এবার দুইটা সিট খালি ৷ মুমিনটি একাই সিট দখল করে বসে পরলো ৷এবং দুই বরখা ওয়ালি পাশে দারিয়ে থাকলো ৷ এভাবে প্রায় দেরশ কিলোমিটার বাস চল্ল ৷এবং মুমিনটি একাই দুই সিট দখল করে বসে থাকলো ৷তার স্ত্রী দ্বয় তার পাশে ওত সময় দাসির মত দারিয়ে থাকলো ৷একটাও কথা বললনা ৷ এই হল ইসলামের বাস্তব রুপ ৷এতে আবার ইসলাম নাকি দিয়েছে নারিদের সর্বচ্চ মর্যাদা ৷তাইলে ইসলাম মতে কি এই হল নারিদের মর্যাদা ?যেখানে এক মুমিন তার স্ত্রীদের অনুভুতি বোঝার চেস্টা করলো না ৷এরা তো নারিকে উটের চেয়ে অধম মনে করে ৷


Thursday, July 3, 2014

আমার মতে সরকারি ভাবে সব মন্দির মসজিদ ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞান গবেষনাগার তৈরী করা উচিত ৷এতে সরকারে ব্যাপক খতি হবে ৷সরকারি দল বদলি যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে ৷কিন্তু আমার কথা হল সরকার আছে কি করতে? নিশ্চয় দেশের উন্নয়নের জন্য দেশকে আধুনিকে পরিবর্তন করার জন্য ৷মন্দির ,মসজিদ গির্জা ভেঙ্গে দিক এবং বিজ্ঞান ঘর প্রষ্ঠাকরুক দেশ নিজে নিজে উন্নতি হয়ে যাবে ৷তাহলে সরকার এসব যখন করতে চায়না তখন বোঝা যায় দেশ উন্নয়নের চেয়ে যেন তাদের দল রক্ষার বর প্রয়োজন ৷ এখন সরকারি দলের লোক যদি বলে "আমি দেশের উন্নয়ন চাই " তাহলে তার করনিয় কাজ হল নিজের দলকে বাঁচানোর চেস্টা না করে মন্দির,মসজিদ ভাঙ্গা ৷ তা না হলে আমি কোন দিন বিশ্বাস করবোনা যে সরকারি দল তোমরা দেশের ভাল চাও ৷তোমাদের কাছে দেশের চেয়ে দল বর ৷


আমার মতে সরকারি ভাবে সব মন্দির মসজিদ ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞান গবেষনাগার তৈরী করা উচিত ৷এতে সরকারে ব্যাপক খতি হবে ৷সরকারি দল বদলি যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে ৷কিন্তু আমার কথা হল সরকার আছে কি করতে? নিশ্চয় দেশের উন্নয়নের জন্য দেশকে আধুনিকে পরিবর্তন করার জন্য ৷মন্দির ,মসজিদ গির্জা ভেঙ্গে দিক এবং বিজ্ঞান ঘর প্রষ্ঠাকরুক দেশ নিজে নিজে উন্নতি হয়ে যাবে ৷তাহলে সরকার এসব যখন করতে চায়না তখন বোঝা যায় দেশ উন্নয়নের চেয়ে যেন তাদের দল রক্ষার বর প্রয়োজন ৷ এখন সরকারি দলের লোক যদি বলে "আমি দেশের উন্নয়ন চাই " তাহলে তার করনিয় কাজ হল নিজের দলকে বাঁচানোর চেস্টা না করে মন্দির,মসজিদ ভাঙ্গা ৷ তা না হলে আমি কোন দিন বিশ্বাস করবোনা যে সরকারি দল তোমরা দেশের ভাল চাও ৷তোমাদের কাছে দেশের চেয়ে দল বর ৷


Tuesday, July 1, 2014

আস্তিকরা বিবর্তন বাদ মানতে চায় না ৷একটা বিষয় মানতে চাওয়া না চাওয়া তার ব্যপার তাতে আমার হস্ত ক্ষেপের কোন স্থান নেই ৷কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই আস্তিকদের বেশির ভাগই জানেনা, বিবর্তন বাদ আসলে কি ?বিবর্তন সম্পর্কে তাদের যা জ্ঞান তা হল লোকের মুখে শোনা ৷কোনদিন কোন সময় এই সম্পর্কে পরাশোনা করেনি ৷তার পরও যখন নাস্তিকরা বিজ্ঞানিক উপায়ে বিবর্তনের কথা বলে ওদের পাছা জ্বলে এবং ঘেউ ঘেউ শুরু করে ৷এটাই আমার সমস্যা ৷ওরে ব্যাটা তুই যে ব্যপারে জানিসনা তাতে নাক গলাস কেন? এখন এই আস্তিকরা বিশ্বাস করে শুধু মাত্র মানুষ স্বর্গ থেকে বিচ্যুতি ঘটিয়ে পৃথিবীতে এসেছে (এটা কারও অজানা নয়) ৷ যখন নাস্তিকরা বলে মানুষ বিবর্তনের পথে আদিম তম প্রাইমেট থেকে সৃষ্টি হয়েছে ৷তখন দেখি ছাগুরা এটা ভুল প্রমান করার জন্য বিবর্তন থিউরি নিয়ে টানা টানি করে ৷তারা বলতে চায় "কখনো একটা প্রান এমনই এমনই তৈরী হওয়া সম্ভব নয় ৷সম্ভব যদি হত তাহলে এখন হয় না কেন?কোন প্রানি যদি পরিবর্তন হয়ে অন্য প্রানি তৈরী হয় তবে এখন হচ্ছেনা কেন?বানর থেকে মানুষের সৃষ্টি হলে মানুষ থেকে বানরের সৃষ্টি হয়না কেন? ৷এই জাতীয় ছাগু প্রশ্নের উত্তর এই পোস্টে দেব তার আগে কয়েকটা বিষয়ে আলোচনা করি ৷ মানুষ যে অন্য প্রানিথেকে সৃষ্টি নয় এটা প্রমান করার জন্য মুমিনরা বিবর্তন বাদ থিউরি ভুল প্রমানের ব্যার্থ চেস্টা চালায় বিবর্তন সম্পর্কে কিছু না জেনেই ৷তাদের কথা হল কোন প্রান নিজে তৈরী হওয়া সম্ভব নয় ৷ প্রশ্নের খাতিরে প্রথমে ধরে নিলাম মানুষ স্বর্গ থেকে এসেছে এবং অন্য কোন প্রানি থেকে সৃষ্ট নয় ৷"তাহলে পৃথিবীতে মানুষ বাদেও যে লক্ষ্য প্রজাতির প্রানি আছে তারা কোথা থেকে আসল? "এই প্রশ্নটা মুমিনদের কাছে করছি ৷ এটার উত্তর দিতে গেলেএতো আমাকে বিবর্তনের সাহায্যে ব্যাখা দিতে হবে তাইনা? কারন কোন ধর্মগ্রহন্থে এই সম্পর্কে কিছু বলেনি ৷তাইলে এ ব্যাপারে বিবর্তন টেনে আনলে এখন মুমিনদের সমস্যা থাকার কথা না কারন মানুষকে এর বাইরে বাদ দিয়েছি ৷ এখন কথা হল এত প্রানি যদি একটা প্রাক-কেন্দ্রিক কোষ থেকে বিবর্তনের ফলে তৈরী হতে পারে তাহলে মানুষের এর ভিতর ফেলতে সমস্যা কোথায় ৷বিবর্তন বিষয়ে অন্যপ্রানির নিয়ে যত গবেষণা চলেছে তার চেয়ে বেশি গবেষনা চলেছে মানুষ নিয়ে ৷এবং প্রত্যকটা পরিক্ষার ফলই বিবর্তন বাদকে সমার্থন করে ৷কিছু লোক আছে তারা এই পরীক্ষার ফল সরাসরি প্রকাশ করে ধর্ম অন্ধ বোকাদের চোখে খারাপ হতে চায় না ৷কারন এই পরীক্ষা গুলো সরাসরি আদম ইভ থিউরি নাকচ করে ৷তাই সেই ফল প্রকাশের সময় তারা বলে থাকে বিবর্তনের প্রমান পাওয়া গেছে এবং এই এই বলে তাইকি পুরোপুরি সিওর হওয়া যায়না ৷আর এই হেয়ালীপনা কথার জন্য ধর্ম ব্যবসায়ীরা (জোকারের মত লোক)তাদের ধর্ম প্রচার করার সময় বলে "বিবর্তনের প্রমান হইনি তাই এটা মিথ্যা " ৷এতে আস্তিকরাও লোকের মুখে(ভন্ডদের) শোনা কথায় নাস্তিকদের খোচাদিতে আসে ৷ মুমেনর প্রশ্ন:কখনো একটা প্রান এমনই এমনই তৈরী হওয়া সম্ভব নয় ৷সম্ভব যদি হত তাহলে এখন হয় না কেন? উত্তর:প্রথম যে কোষ বা ভাইরাস তৈরী হয়েছিল সেটা পৃথিবী তৈরী হওয়ার প্রায় 500 কোটি বছর পর ৷তাও ছিল আকোশিক ৷এমন আকোশিক ঘটনা 50 বছরে ভিতর ঘটার সম্ভনা প্রায় নেই বল্লেও চলে ঘটলেও আমরা বুঝতে পারবোনা কারন ঐ কোষ বিবর্তনের পথে পরিবর্তিত হতে হতে বহুকোষীতে রূপান্তরিত হতে কয়েক লক্ষ বছর লাগবে ৷তাই এটা আপনার সংক্ষিপ্ত জীবনে দেখা সম্ভব নয় ৷ ছাগু প্রশ্ন:কোন প্রানি যদি পরিবর্তন হয়ে অন্য প্রানি তৈরী হয় তবে এখন হচ্ছেনা কেন? উত্তর:কে বলেছে হচেছ না ?প্রতিনিয়ত প্রতি সেকেন্ডে হচ্ছে ৷আপনি চোখ খোলা রাখলেই দেখতে পারেন ৷ এর আর একটা প্রমান আছে ৷বিভিন্ন দেশের লোক বিভিন্ন রকম ৷এটা দেখে বোঝা যায় ৷ তবে এই পরিবর্তন গুলো এত ধিরগতি সম্পন্ন যে এক জনের লাইফ টাইমে এটা উপলব্ধি করা সম্ভব নয় ৷তার পরও যেহেতু দেখা যায় একটা প্রজাতী আবহাওয়া খাদ্য অভাস্যের ভিন্নতার কারনে আস্তে আস্তে ভিন্ন জাতীতে পরিবর্তন হয় তাই বলা যায় কয়েক লক্ষ বছর পর এই জাতী গুলোর পার্থক্য এত প্রবল হবে যে নতুন প্রজাতির উৎপত্তি হবে ৷যেমন মানুষ প্রজাতি 50 লক্ষ্য বছরে নানা ভাবে পরিবর্তন হয়েছে আরও হবে ৷উদাহরন: আফ্রিকার বেটে মানুষ ও ভারত উপমহাদেশের মানুষ ৷তাহলে পরিবর্তন হচ্ছেনা এ ধারনা ভুলনয় কি? ছাগু মার্কা সবচেয়ে বেশি বার করা প্রশ্নটি: বানর থেকে মানুষের সৃষ্টি হলে মানুষ থেকে বানরের সৃষ্টি হয়না কেন? উত্তর:আগে বিবর্তন বাদ থিউরির মুল বক্তব্য কি সেটা বলি ৷ একটা প্রজাতি সব সময় পরিবর্তন হয় এবং শেষ পর্যন্ত তারাই টিকে থাকে যারা ঐ পরিবর্তিত পরিবেশে মানান সই আকারে বেরে ওঠে ৷উদাহরন : প্রাচিন বরফ যুগে হাতিদের ম্যামাথ বলে ৷এরা ছিল প্রচন্ড পরিমানে বর ও লোমে ঢাকা ৷এরা পরিবর্তন হতে হতে হতে দুই ভাগে ভাগ হয় আধুনিক হাতি ও ম্যামাথের লেটেস্ট প্রজাতি ৷যখন বরফ যুগ শেষ তখন ম্যামাথ দের জন্য পৃথিবীর পরিবেশ প্রতিকুল হয়ে দারায় এবং তারা বিলুপ্ত হয়ে যায় ৷ তেমন ভাবে বানর,শিমপাঞ্জি,হনুমান,মানুষের আদি প্রানি বা আদিম তম প্রাইমেট হল গেছো চিকা ৷এটা বানরও নয় মানুষ ও নয় ৷আর এপ্রানিটা পরিবেশ প্রতিকুলের জন্য এখন বিলুপ্ত ৷বলা যায় বানর ও মানুষের উৎপত্তি অন্য প্রানি থেকে ৷তাই বানর থেকে যে মানুষের জন্ম বলে যে ধারনা আছে এটা একেবারেই ভুল ৷এবার মুমিনরা বলবে তাইল মানুষ গেছো চিকা হয়ে যাচ্ছে না কেন ? একটা প্রানির বিবর্তন কখনো পিছনে যায়না যদি না পরিবেশ আগের মত হয়ে যায় ৷এখানে বোঝা যাচ্ছে প্রানির বিবর্তনে পরিবেশ একটা প্রভাবক ৷যদি পৃথিবীর পরিবেশ হঠাৎ করে গেছো চিকা যখন ছিল তখনের মত হয়ে যায় তবে মানুষ প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য মারা যাবে ৷আর আস্তে আস্তে যদি পরিবেশের অবস্থা অতিতে ফিরে যায় তবে মানুষের দুই কি তিন প্রজাতি হবে ৷একটা গেছো চিকার দিকে যেতে পারে ৷তবে এমন হলেও লক্ষ লক্ষ বছরের ব্যপার ৷আগেই বলা হয়েছে প্রানির বিবর্তন প্রতি সময়ে হয় বটে কিন্তু সেটা উপল়ব্ধি করতে গেলে কয়েক লক্ষ বছর সময় লাগবে যা লাইফটাইমে বোঝা সম্ভব না এবং চোখের পলকেই একটা প্রানি আরেকটা প্রানিতে রুপান্তর হয়না ৷তেমনই চোখের পলকে গেছো চিকাথেকে মানুষের উৎপত্তি হইনি যে চোখের পলকে আবার মানুষ গেছো চিকা হবে ৷আর এখন যেহেতু পরিবেশের উপাদান অতিতের মত হবে না তাই মানুষ গেছো চিকাকাও হবে না ৷