Tuesday, August 26, 2014
Saturday, August 2, 2014
আইচ্ছা শীবের লিঙ্গের উপর থেকে নিজে নিজে ফুল লাফিয়ে পরার একটা কাহিনী আছেনা?অনেকে হয়তো দেখেছেন!আমি কিন্তু পরতে দেখিনি, কিন্তু লোকের মুখে বর্ননা শুনেছি ৷(একবার দেখতে গিয়েছিলাম, কিন্তু ফুল পরেনি)
বর্ননায় যা শুনেছি আর ফুল না পরলেও যে কাহিনী দেখেছি তার একটু বর্ননা দেই, কেন ফুল লাফিয়ে বা গরিয়ে পরে তার ব্যাখা পরে দেওয়া যাবে:
4-5 মিটার ব্যাসার্ধ ধরে একটা বৃত্ত আঁকলে ,বৃত্তটি যত ক্ষেত্র ফল স্থান আবদ্ধ করে ঠিক টুকু স্থান আবদ্ধ করে সারি সারি ভাবে গাজা খোর পার্টি বসে থাকে ৷ঐ বৃত্তের কেন্দ্রে মাটি দিয়ে একটা ছোট বেদি মত তৈরী করা হয় ৷বেদির উপর একটা ডাবের মাথার দিকথেকে আনুভুমিক ভাবে কেটে বসানো হয় ৷ঐ ডাবের কাটা সমতল মাথায় একটা শিবের কালো ধোন বসানো হয় ৷তার মাথায় একটা হলুদাভ-সাদা ফুল উলম্বভাবে বসানো হয় ৷তারপর শুরু হয় পূজা ৷পূজা কম্পিলিট হওয়ার পর একজন লোক বোম ভোলা বলে আর মেঝেতে মাথা এবং হাত দিয়ে বারি মারতে থাকে তার কথার সাথে সাথে তাল মিলিয়ে ঐ বৃত্তের মাঝে বসে থাকা গাজাখোর পার্টির সবাই মাতালের মত একই কাজ করে ৷এভাবে কয়েক ঘন্টা চলার পর হঠাৎই নাকি ফুল পরে যায় শীব লিঙ্গের মাথা থেকে৷(যদিও আমি দুই ঘন্টা দারিয়ে দারিয়ে পাগলামি দেখেও ফুল পরতে দেখিনি)
এবার ঘটনার ব্যাখা দেওয়া যাক:
আপনারা হয়তো কম্পনের অনুনাদের কথা শুনেছেন ৷কোন বস্তুর স্বাভাবিক কম্পাঙ্কের সাথে কোন পর্যায় বৃত্ত স্পন্দনের কম্পাঙ্ক মিলে গেলে ঐ বস্তুটা সর্বউচ্চ বিস্তার সহকারে কাঁপতে থাকে ৷সব বস্তুর মত নিরেট মাটিরও এক রকম স্বাভিক কম্পাঙ্ক থাকে সেটা হয়তো আপনারা অনুভব করেছেন যখন রাস্তার পাশে দারিয়ে থাকেন এবং ভারি লরি পাশ দিয়ে চলে যায় ৷এখন কোন স্পন্দন গতি ঐ মাটির স্বাভিক কম্পাঙ্কের সাথে মিলেগেলে মাটি সর্বউচ্চ বিস্তারে কাঁপতে থাকবে ৷যখন মাটির উপর কোন বৃত্ত গঠন করে গোল হয়ে বসে নিদিষ্ট সময় পর পর যদি মাটিতে এক সংঘে আঘাত করা হয় তবে জন্ম নেবে পর্যায় বৃত্ত স্পন্দন ৷এবং গোল হয়ে বসে মাটিতে আলরন সৃষ্টি করার ফলে ঐ আলোরনের শক্তি সব চেয়ে বেশি হবে বৃত্তটির কেন্দ্রে ৷এখন ঐ কেন্দ্রে কোন কম ভারি বস্তু থাকেলে সেটা লাফিয়ে উঠবে ৷
আরও একটা ব্যপার আছে>
একটা বর ফুটবলের উপর একটা ছোট ক্রিকেট বল নিয়ে একসাথে মাটিতে ছেরে দিলে দুই বল এক সাথে মাটিতে পরে ঠিকই কিন্তু ক্রিকেট বলতি ওত্যাধিক পরিমান গতিপেয়ে লাফিয়ে ওঠে কিন্তু ফুটবলটি আর লাফায় না বা কম লাফায় (ফুটবলটি ঐ উচ্চতা থেকে একা পরলে যত উচ্চতা পর্যন্ত লাফিয়ে উঠতো ক্রিকেট বলটির সাথে পরার ফলে ততটুকু লাফায়না) ৷এর কারন ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্র দ্বারা পাওয়া যায় ৷ফুটবলটির ভরবেগ ক্রিকেট বলে সঞ্চারিত হয় ৷
এখন ,ওই মাতাল গুলো প্রায় এক সাথে দুই ঘন্টা কি তার বেশি সময় ধরে মাটিতে মাথা দিয়ে ঘা দিতে থাকে ৷ওঐ সময়ের কোন ক্ষুদ্রতম সময়েও যদি ওরা মাটির স্বাভিক কম্পাঙ্কের সমান কম্পাঙ্ক তৈরী করতে পারে কোন ভাবে তবে মাটি সবচেয়ে বেশি উচুনিচু হয়ে নেচে উঠবে আর কেন্দ্রে ঐ কম্পাঙ্কের শক্তির পরিমান সবচেয়ে বেশি হবে যেটা একটা ফুলকে ছুরে ফেলের জন্য যথেষ্ট ৷ছিটকিয়ে চলে যাওয়াটা ঘটে ফুলের তলে নারকেল রাখার জন্য(ঠিক উপরে ফুটবলও ক্রিকেট বল যে আচারন করে) ৷তাইলে বুঝুন কি করে অনুনাদের ফলে শিবের লিঙ্গ থেকে ফুল ছিটকিয়ে পরে ৷
ওরে যে যায়গায় ঐ কাজটা করে সেই যায়গাটা ফাপা হলে একটু ভাল হয় ৷
এতো একটা ফুল ছিকিয়ে ফেলা ৷অনুনাদের জন্যে ব্রিজ ভেঙ্গে যাওয়ার ঘটনা সাইন্সের ছাত্রদের অজানা নয় ৷তাইতো ব্রিজের উপর দিয়ে সৈন্য দলকে যাওয়ার সময় মার্চকরে যেতে নিষেদ করা হয় ৷
আর এই সব বৈজ্ঞানিক ত্বত্ত্বের অপব্যবহার করে ধর্ম ব্যবসায়িরা এত দিন ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমান করার চেস্টা করে এসেছে ৷আর পাগলা মুরিদ গুলো তাদের সাথে সাথে হোল টেনে গেছে ৷এখন এগুলো ব্যাখা করলেও তারা মানতে চায়না ৷নানা রকম অজুহাত দেখায়
Thursday, July 31, 2014
আদিম প্রবৃত্তি ____________ জীবনের বেসিক ফরমুলা ডি,এন,এ ৷যা শুধু মাত্র বিভিন্ন ধরনের প্রটিন সংশ্লেষন করে ৷আপনারা হয়তো জানেন ভারতের এক বিজ্ঞানী" হর গোবিন্দ খোরেনা "কত্রিম ডি,এন,এ তৈরী করেছিল ৷ অনেকের ভ্রান্ত ধারনা যে- ডি,এন,এ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে ৷মানে চোর,ডাকাত,গুন্ডা,ভাল,সৎ,নিষ্ঠুর হওয়া নির্ভর করে ডি,এন,এর উপর ৷ কিন্তু আসল ব্যপার হল ডি,এন,এ এই ধরনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করেনা ৷ নিয়ন্ত্রন করে প্রানির /মানুষের বাহিক্য বৈশিষ্ট্য ৷যেমন:চুল লাল হবে না কাল হবে ৷দেহের আকার লম্বা হবে কি খাট হবে ৷মোটা হবে কি চিকনা হবে ৷দারি কম হবে কিনা বেশি হবে এই সব হাবি যাবি বিষয় ৷ কিন্তু একটা ব্যপার তাও থেকে যায় ৷মস্তিষ্কের প্রাথমিক গঠন নিয়ন্ত্রণ করে ডি,এন,এ ৷ আর একারনেই পূর্ব পুরুষের মস্তিষ্ক গঠনের সাথে পরের প্রজন্মের পুরুষের মস্তিষ্ক গঠনের কিছু মিল থাকে ৷আর মস্তিষ্কের গঠন যেহেতু আমাদের চরিত্র বৈশিষ্ঠ্য নিয়ন্ত্রণ করে তাই কিছু কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আমরা পূর্ব পুরুষ থেকে পেয়ে থাকি ৷যেমন:সাপ দেখে ভয় পাওয়া,সাহসি বা ভিতু হওয়া এধরনের বৈশিষ্ট্য গুলো ৷ আরেক ভাবে বলা যায় গর্ভ থেকে বের হওয়ার আগে মস্তিষ্কের যে অংশ গুলো গঠিত হয় বা ভ্রুন অবস্থায় মস্তিস্কের যে অংশ গুলো গঠিত হয় , সেই অংশ গুলো যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে শুধু মাত্র সে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য গুলোই ডি,এন,এ নির্ভর বলা যায় ৷তার পরও এটা প্রত্যক্ষ না বলে পরোক্ষ উপায়ে বলা চলে ৷কারন ঐ অংশগুলোও ডি,এন,এর প্রটিন সংশ্লেষণের ফলে তৈরী ৷ফলে একই পরিবারের সদস্যদের ঐ অংশের গঠনে মিল থাকে ৷এ কারনেই ঐ চরিত্রগুলোকে এদের আদিম প্রবৃত্তি বলে ৷ কয়েকটা উদাহরন দিলে বোঝা যাবে: *কাঁকরা ডিম থেকে বের হয়েই নদির তিরে ওঠে ৷ *টিকটিকির বাচ্চা ডিম থেকে বের হয়েই সমস্ত কিছু চিনতে পারে ৷এবং পালানোর চেষ্টা করে ৷ *প্রানির যৌন চরিত্র ;দেখা যায় আমাদের যৌন ঘটিত ব্যপার গুলোয় কেউ ধারনা না দিলেও আমরা নিজেরা কিছুটা হলেও শিখে যাই ৷কি ভাবে কি করতে হয় বুঝে যাই আমার কিছু দিন থেকে মনে হচ্ছে অতিপ্রাকৃতিক জিনিসে বিশ্বাসও আদিম প্রবৃত্তি ৷আদিম মানুষ তার জ্ঞানের বাইরে কোন ঘটনা ঘটলে সেটার কারন অনুসন্ধান না করে ঈশ্বরের কাজ কারবার মনে করতো, আর সেই সিস্টেম এখনো মানুষের মাঝে আছে ৷ যার কারনে অনেক মানুষ যতই ব্রেনবাজ টেলেন্ট হোকনা কেন, তার ব্যখ্যা অতিত কাজ গুলোকে অলৌকিক মনে করে ৷কিন্তু বিজ্ঞান আরও উন্নত হয়ে যখন এগুলোর ব্যখ্যা দিতে পারবে তখন তো আর এগুলো অলৌকিক থাকবেনা ৷ যেমন:এক সময় মেঘ হতে ব্রজ পাতকে মনে করা হত দেবতা ডিউসের অস্ত্র ৷কিন্তু বিজ্ঞান যখন এর ব্যখ্যা দিতে পারলো তখন আর এটা অলৌকিক থাকলোনা ৷ তা যা হোক কিছুদিন আগে নুর হোসেন নামে একজনকে কুরান পরতে বলেছিলাম এবং বলেছিলাম পরলে বুঝবে ভাওতা গিরি ৷তো অত্যধিক টেলেন্টেট হওয়ার কারনে নুর মহাবদের ভাওতা ধরতে পেরেছে ৷কিন্তু তার কথা হল ঈশ্বর নামে কোন প্রানি :-D ঠিকই আছে যে কিনা মহাবিশ্বের সৃষ্টি কর্তা ৷ আমি মনে করি একে আর বোঝানো যাবেনা ৷মনে করেছিলাম হয়তো হবে নাস্তিক কিন্তু হলো কিনা সেকুলার ৷ আমার পরিবারেও নিশ্চই সন্ধেহ বাতিকের জিন আছে ৷কারন আমরা কাউকে পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারিনা ৷যার ফলেই হয়তো আমি নাস্তিক ৷ :-P তাইলে বলেন এগুলো আদিম প্রবৃত্তি কিনা?
একটা অলৌকিক ঘটনার ব্যাখা
____________________________
কয়েক বছর আগে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এক গ্রামে গিয়েছিলাম হিন্দুদের একটা খেলা দেখতে ৷সাথে ছিল আমার এক হিন্দু বন্ধু ৷সেই আমাকে নিয়েগিয়েছিল এক অলৌকিক কান্ড দেখাবে বলে ৷আমি যে অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম তাকে স্থানিয় ভাষায় কাটা ঝাপ বলে ৷
তো আমারা যাওয়ার কিছু সময় পর শুরু হল কাটা ঝাপ ৷দেখলাম প্রথমে একজন লোক বেশ ভাবটাব নিয়ে ধুতি কাছা মেরে চারি দিকে প্রনাম করে মাটি থেকে একটা হাফ মিটার কি তার চেয়ে একটু বেশি উচু বাশের তৈরী মাচাংএ উঠলো ৷তার পর, জয় বাবা বোম ভলে বলে সটান হয়ে গা ছেরে দিয়ে নিচে রাখা কাটার উপর পরলো ৷সে পরার সাথে সাথে পাশের লোকেরা তাকে পাজা করে তুলে নিল ৷তার গায়ে কাটা ফুটলোনা
এবার নিচে রাখা কাটার একটু বর্ননা দেই :
প্রথমে মাটিতে 20 সেন্টিমিটারের চেয়ে বেশি পুরু করে খর বা বিচুলি রাখা৷
বিচুলির উপর বুজ না কি জেন এক প্রকার কাটা গাছ বিছানো 25 সেন্টিমিটারের মত পুরু করে ৷এই মোট 45 সেন্টিমিটার পুরু দুই স্থরের তৈরী জিনিসটা এক প্রকার স্প্রিংএর মত কাজ করে ৷
তা একান্ড হওয়ার পর আমার বন্ধু আমার দিকে একটু আর চোখে তাকালো ,ভাব করলো আমাকে সে মহা অলৌকিক কিছু দেখিয়েছে ৷বাসায় ফেরার পথে আমার বন্ধু তাচ্ছিলের সাথেই বল্ল "এর ব্যাখা তুই কি দিবি ব্যাটা নাস্তিক?দেখলি মহাদেবের নাম নিয়ে পরলো বলে কিছু হলনা ৷"
আমি কিন্তু এঘটনার ব্যাখা দিয়েছিলাম ৷শুধু মাত্র যুক্তি মুলক ব্যাখা না পুরা গানিতি গানতিক ব্যাখা ৷তো এই গানতিক ব্যাখাদিয়েও কিন্তু আমাকে প্রকটিকালি প্রমাণ করতে হয়েছিল ৷
তো আমার মত হয়তো অনেকেরই এই চেলেঞ্জের মুখো মুখি হতে হয়েছে তাই ব্যাখাটা আজ আমি দিচ্ছি মনে হয় আপনাদের কাজে লাগবে ৷
ধরি ,একজন ব্যক্তির ভর =m
*বিচুলি ও কাটার স্থরের মোট উচ্চতা=x
*কাটার স্থরের উপর থেকে ব্যক্তির নিম্নতল প্রযন্ত উচ্চতা=h
*তাইলে ভুমি থেকে ব্যক্তির /বস্তুর মোট উচ্চতা=h+x
*(h+x)উচ্চতায় ব্যক্তির বিভব শক্তি=mg(h+x)
যেখানে g হল অভিকর্ষ ত্বরন ৷
এখন কাটার উপর আছরে পরলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তি উপর সবচেয়ে প্রয়োগ কৃতবেশি বল F
তাহলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তির উপর কাজ হবে F.x ৷কারন কাটা যখন ঐ বল প্রয়োগ করবে তখন কাটাও বিচুলি স্প্রিংএর মত কাজ করে x সরন করে প্রায় মাটির কাছা কাছি চলে আসবে ৷যেহেতু বল যেদিকে ক্রিয়া করছে সরন হচ্ছে তার বিপরীত দিকে তাই এটা একটা ঋনাত্মক কাজ বা কাটা দ্বারা ব্যাক্তির উপর কাজ হচ্ছে
এখন,
কাটা দ্বারা ব্যক্তির উপর করা কাজ =ব্যক্তির বিভব শক্তি
বা,F.x=mg(h+x)
বা,F=mg(h+x)/x
এখন ব্যক্তিটি যদি পিঠের তলদিয়ে পরে তাহলে সে তার পিঠের সমান ক্ষেত্র ফলের এলাকা ব্যাপি এই F বল গ্রহন করবে ৷এখন এই এলাকায় যদি N পরিমান কাটা থাকে তবে তার প্রত্যেকটা কাটায়,f =F/N বল প্রযুক্ত হবে ৷
বা,f=mg(h+x)/Nx--------(1)
এখন এই f বল একটা কাটা প্রদান করলে যদি সেটা সহন শীল হয় তবে কাটা ঝাপ দিলে কিছু হবে না ৷
এখন ধরা যায় ,একজন ব্যক্তির ওজন,m=76 kg
এবং ঐ অনুষ্ঠানে ব্যহৃত তথ্যগুলোয়
h=0.05 মিটার
x=0.45
,h+x=0.5 মিটার
g=9.81 মিটার /সেকেন্ড²
ব্যাক্তির পিঠের ক্ষেত্রফলে কাটা থাকতে পারে স্বনিম্ন,N=3000 টি
এই মান গুলো (1) সমীকরনে বসিয়ে f=0.2761333333333 নিউটন ৷
যা খুবই কম৷একটা বুজের কাটা আপনার গায় ধরে এ পরিমান বল প্রয়োগ করলে কাটা আপনার গায় ফুটবেনা ৷
আরেক ভাবে বলা যায় একটা বুজের কাটা আপনার গায় রেখে তার উপর 28.1768707483 গ্রাম ভর চাপালে ঐ f বল তৈরী হবে ৷তো এঐ ভর কোন বুঝের কাটার উপর রেখে আপনার গায়ে রাখলে আপনার কোন সমস্যা হবে না৷
এখন আমি যে ভাবে প্রকটিকালি দেখিয়ে ছিলাম সেটা বলি ৷
আমি ওদের মতো বুজের কাটা ব্যবহার করিনি ৷আমি ব্যহার করেছিলাম পেরেক ৷
প্রথমে এক বন্ধুকে একটা পেরেক আমার পিঠে ধরতে বলে তার উপর ভার চাপাতে বলেছিলাম ৷দেখা গেলো পেরেকের উপর cভর চাপালে সেটা আমি সহ্য করতে পারি ৷
অতএব, আমি একটা পেরেকের মাথায় বল নিতে পারিf=c.g
এবার কতরা পেরেক লাগবে সেটা বের করে ছিলাম, এই ভাবে
N সংখ্যাক পেরেক=F/c.g
বা,N=mg(h+x)/x.c.g
বা,N=m(h+x)/x.c
এখানে mহল আমার ভর ৷আর বাকি গুলোতো জানেন আগের তথ্য থেকে ৷
তো এই Nসংখ্যাক পেরেক গুলো একটা কার্ড বোর্ডে মেরে ৷কাট বোর্ডটা x উচ্চতার ফোমের উপর রেখেছিলাম ৷তার পর পেরেগুলোয় h উচ্চতার উপর থেকে আমাকে কয়েক জন ধরে ফেলে দিয়েছিল ৷(ও হ্যা পরার সময় আমি কিন্তু কোন কাল্পনিক দেবতাকে স্বরন করিনি ৷শুধু মনে মনে বলেছিলাম নিউটনের থিউরি ভাল ভাবে কাজ করলেই হল৷) ৷আরেকটা কথা আমি কিন্তু পেরেক গুলো N সংখ্যা থেকে একটু বেশি নিয়েছিলাম বেশি নিয়েছিলাম ৷
তো আমার কিন্তু কোন ক্ষতি হইনি ৷এ ঘটনার পর আমার সেই বন্ধুর চোখ মুখের অবস্থাও দেখবার মত হয়েছিল ৷
তো এই কাটা ঝাপ নিয়ে অনেক হিন্দু প্রমান করতে চায় যে ঈশ্বর আছে কিন্তু এটাযে স্রেফ একটা ভাওতা বাজি সেটা প্রমান করলাম ৷
হিন্দু ভাইজানেরা কিছু বলার আছে কি?
একটা অলৌকিক ঘটনার ব্যাখা
____________________________
কয়েক বছর আগে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এক গ্রামে গিয়েছিলাম হিন্দুদের একটা খেলা দেখতে ৷সাথে ছিল আমার এক হিন্দু বন্ধু ৷সেই আমাকে নিয়েগিয়েছিল এক অলৌকিক কান্ড দেখাবে বলে ৷আমি যে অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম তাকে স্থানিয় ভাষায় কাটা ঝাপ বলে ৷
তো আমারা যাওয়ার কিছু সময় পর শুরু হল কাটা ঝাপ ৷দেখলাম প্রথমে একজন লোক বেশ ভাবটাব নিয়ে ধুতি কাছা মেরে চারি দিকে প্রনাম করে মাটি থেকে একটা হাফ মিটার কি তার চেয়ে একটু বেশি উচু বাশের তৈরী মাচাংএ উঠলো ৷তার পর, জয় বাবা বোম ভলে বলে সটান হয়ে গা ছেরে দিয়ে নিচে রাখা কাটার উপর পরলো ৷সে পরার সাথে সাথে পাশের লোকেরা তাকে পাজা করে তুলে নিল ৷তার গায়ে কাটা ফুটলোনা
এবার নিচে রাখা কাটার একটু বর্ননা দেই :
প্রথমে মাটিতে 20 সেন্টিমিটারের চেয়ে বেশি পুরু করে খর বা বিচুলি রাখা৷
বিচুলির উপর বুজ না কি জেন এক প্রকার কাটা গাছ বিছানো 25 সেন্টিমিটারের মত পুরু করে ৷এই মোট 45 সেন্টিমিটার পুরু দুই স্থরের তৈরী জিনিসটা এক প্রকার স্প্রিংএর মত কাজ করে ৷
তা একান্ড হওয়ার পর আমার বন্ধু আমার দিকে একটু আর চোখে তাকালো ,ভাব করলো আমাকে সে মহা অলৌকিক কিছু দেখিয়েছে ৷বাসায় ফেরার পথে আমার বন্ধু তাচ্ছিলের সাথেই বল্ল "এর ব্যাখা তুই কি দিবি ব্যাটা নাস্তিক?দেখলি মহাদেবের নাম নিয়ে পরলো বলে কিছু হলনা ৷"
আমি কিন্তু এঘটনার ব্যাখা দিয়েছিলাম ৷শুধু মাত্র যুক্তি মুলক ব্যাখা না পুরা গানিতি গানতিক ব্যাখা ৷তো এই গানতিক ব্যাখাদিয়েও কিন্তু আমাকে প্রকটিকালি প্রমাণ করতে হয়েছিল ৷
তো আমার মত হয়তো অনেকেরই এই চেলেঞ্জের মুখো মুখি হতে হয়েছে তাই ব্যাখাটা আজ আমি দিচ্ছি মনে হয় আপনাদের কাজে লাগবে ৷
ধরি ,একজন ব্যক্তির ভর =m
*বিচুলি ও কাটার স্থরের মোট উচ্চতা=x
*কাটার স্থরের উপর থেকে ব্যক্তির নিম্নতল প্রযন্ত উচ্চতা=h
*তাইলে ভুমি থেকে ব্যক্তির /বস্তুর মোট উচ্চতা=h+x
*(h+x)উচ্চতায় ব্যক্তির বিভব শক্তি=mg(h+x)
যেখানে g হল অভিকর্ষ ত্বরন ৷
এখন কাটার উপর আছরে পরলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তি উপর সবচেয়ে প্রয়োগ কৃতবেশি বল F
তাহলে কাটা কর্তৃক ব্যক্তির উপর কাজ হবে F.x ৷কারন কাটা যখন ঐ বল প্রয়োগ করবে তখন কাটাও বিচুলি স্প্রিংএর মত কাজ করে x সরন করে প্রায় মাটির কাছা কাছি চলে আসবে ৷যেহেতু বল যেদিকে ক্রিয়া করছে সরন হচ্ছে তার বিপরীত দিকে তাই এটা একটা ঋনাত্মক কাজ বা কাটা দ্বারা ব্যাক্তির উপর কাজ হচ্ছে
এখন,
কাটা দ্বারা ব্যক্তির উপর করা কাজ =ব্যক্তির বিভব শক্তি
বা,F.x=mg(h+x)
বা,F=mg(h+x)/x
এখন ব্যক্তিটি যদি পিঠের তলদিয়ে পরে তাহলে সে তার পিঠের সমান ক্ষেত্র ফলের এলাকা ব্যাপি এই F বল গ্রহন করবে ৷এখন এই এলাকায় যদি N পরিমান কাটা থাকে তবে তার প্রত্যেকটা কাটায়,f =F/N বল প্রযুক্ত হবে ৷
বা,f=mg(h+x)/Nx--------(1)
এখন এই f বল একটা কাটা প্রদান করলে যদি সেটা সহন শীল হয় তবে কাটা ঝাপ দিলে কিছু হবে না ৷
এখন ধরা যায় ,একজন ব্যক্তির ওজন,m=76 kg
এবং ঐ অনুষ্ঠানে ব্যহৃত তথ্যগুলোয়
h=0.05 মিটার
x=0.45
,h+x=0.5 মিটার
g=9.81 মিটার /সেকেন্ড²
ব্যাক্তির পিঠের ক্ষেত্রফলে কাটা থাকতে পারে স্বনিম্ন,N=3000 টি
এই মান গুলো (1) সমীকরনে বসিয়ে f=0.2761333333333 নিউটন ৷
যা খুবই কম৷একটা বুজের কাটা আপনার গায় ধরে এ পরিমান বল প্রয়োগ করলে কাটা আপনার গায় ফুটবেনা ৷
আরেক ভাবে বলা যায় একটা বুজের কাটা আপনার গায় রেখে তার উপর 28.1768707483 গ্রাম ভর চাপালে ঐ f বল তৈরী হবে ৷তো এঐ ভর কোন বুঝের কাটার উপর রেখে আপনার গায়ে রাখলে আপনার কোন সমস্যা হবে না৷
এখন আমি যে ভাবে প্রকটিকালি দেখিয়ে ছিলাম সেটা বলি ৷
আমি ওদের মতো বুজের কাটা ব্যবহার করিনি ৷আমি ব্যহার করেছিলাম পেরেক ৷
প্রথমে এক বন্ধুকে একটা পেরেক আমার পিঠে ধরতে বলে তার উপর ভার চাপাতে বলেছিলাম ৷দেখা গেলো পেরেকের উপর cভর চাপালে সেটা আমি সহ্য করতে পারি ৷
অতএব, আমি একটা পেরেকের মাথায় বল নিতে পারিf=c.g
এবার কতরা পেরেক লাগবে সেটা বের করে ছিলাম, এই ভাবে
N সংখ্যাক পেরেক=F/c.g
বা,N=mg(h+x)/x.c.g
বা,N=m(h+x)/x.c
এখানে mহল আমার ভর ৷আর বাকি গুলোতো জানেন আগের তথ্য থেকে ৷
তো এই Nসংখ্যাক পেরেক গুলো একটা কার্ড বোর্ডে মেরে ৷কাট বোর্ডটা x উচ্চতার ফোমের উপর রেখেছিলাম ৷তার পর পেরেগুলোয় h উচ্চতার উপর থেকে আমাকে কয়েক জন ধরে ফেলে দিয়েছিল ৷(ও হ্যা পরার সময় আমি কিন্তু কোন কাল্পনিক দেবতাকে স্বরন করিনি ৷শুধু মনে মনে বলেছিলাম নিউটনের থিউরি ভাল ভাবে কাজ করলেই হল৷) ৷আরেকটা কথা আমি কিন্তু পেরেক গুলো N সংখ্যা থেকে একটু বেশি নিয়েছিলাম বেশি নিয়েছিলাম ৷
তো আমার কিন্তু কোন ক্ষতি হইনি ৷এ ঘটনার পর আমার সেই বন্ধুর চোখ মুখের অবস্থাও দেখবার মত হয়েছিল ৷
তো এই কাটা ঝাপ নিয়ে অনেক হিন্দু প্রমান করতে চায় যে ঈশ্বর আছে কিন্তু এটাযে স্রেফ একটা ভাওতা বাজি সেটা প্রমান করলাম ৷
হিন্দু ভাইজানেরা কিছু বলার আছে কি?
Thursday, July 24, 2014
গতকাল দুপুরে ভোজকরছিলাম আমাদের ইউনিভার্সিটির ক্যাফেতে বসে ৷আশেপাশে অনেক মানুষ ৷সামনে একটা ফ্ল্যাট টিভি মনিটরে খবর দেখাচ্ছে ৷আমি সে দিকে খেয়াল না করে নিজের মনে খাওয়া দাওয়া করছি ৷আমার পাশে নুরহোসেন নামে এক তুর্কিস্থানি বংশউদ্বুধ কানাডিয়ান বসে বসে তার খানা চিবাচ্ছে আর খবর দেখছে (তার সাথে ঐ টেবিলেই পরিচয়) ৷ হঠাৎ টিভিতে গাজায় ইসরাইলী হামলার বিভিন্ন খুদ্র ভিডিও দেখাচ্ছিলো ৷নুর হোসেন বল্ল দেখ দেখ ৷আমি তার ইশারায় টিভির দিকে ফিরলাম ৷ওখানে দেখানো হচ্ছিলো ইসরাইলের হামলায় সাধারন মানুষের হত হতের ঘটনা ৷আমি নুরহোসেনের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম এক ব্যাথাতুর চোখ যে চোখের ভাষা বলছে তার ইসলাম আবেগের কথা ৷ আমি নুর হোসেন কে বল্লাম "ব্রাদার তোমার কি খারাপ লাগছে ?এমন দৃশ্য দেখে" নুর হোসেন "না!খারাপ লাগছেনা ৷তবে দু:খ হচ্ছে মুসলমানদের নিরবুদ্ধিতা দেখে " আমি বল্লাম "সঠিক বুদ্ধি থাকলে কি আর কেউ ধর্ম পালন করে? ধর্ম পালনকারিরা ভেরার মতই হয় ৷নিজের বুদ্ধি কাজে লাগায় না ,চলে অন্যকে অনুসরন করে" নুর>ভাই তুমি কি নাস্তিক নাকি? আমি>হ্যা, কেন তুমি কি ধর্ম পালন কর নাকি? নুর>ধর্ম পালন করলে আর ,এখন খাওয়া দাওয়া করতাম ৷আমি নাস্তিক না তবে ধার্মিক ও হতে পারলাম কই? আমি>তাইলে তুমি মনে কর ধার্মিক হওয়া ভাল?আর নিজের শক্তি বিবেচনা না করে পাগলের মত আরেকটা শক্তিশালি দলের উপর ঝাপিয়ে পরা যুক্তি যুক্ত ? অবশ্য ধার্মিকরা যুক্তির ধার ধারে না ৷ (মনে হয় নুর আমার এ কথায় লজ্জা পাইছিলো) নুর বল্ল"হ্যা আমি মানছি যে মুসলিম দেশগুলোয় যুদ্ধলেগে থাকে ৷তাই বলে তুমি ধার্মিকদের খারাপ বলতে পারেন না! " আমি >"যুদ্ধতো করে বেশির ভাগ সময় ধর্মেরই জন্যে তাইনা?তাইলে কি করে ধার্মিকদের দোষদিতে পারবোনা ?কারন ধর্মিকরাই তো ধর্মের জন্যে যুদ্ধ করবে তাই না? " নুর>"না ,তারা ধর্মিক হয় কি করে?কুরানে তো তাদের যুদ্ধ করতে বলেনি ৷কুরান শান্তির বানি বহন করে" আমি একটু অবাক হলাম ৷বুঝলাম এ মাল অন্য ধার্মিকদের মত যে কোনদিন ধর্মগ্রন্থই পরেনি! আমি বল্লাম"নুর তুমি কোনদিন কোরান হাদিস পরেছো?" নুর একটু আমতা আমতা করে বল্ল না সে পরে নি কারন তার মা আইরিশ তাই তাকে পরানো হইনি৷ আমি বল্লাম "নুর তুমি একারনেই জানো না যে কুরানে কি বলেছে ৷কুরান হল মাথা ওয়াশ করে যুদ্ধ লাগনোর মতই বই যে বইটা লিখেছে যুদ্ধ বাজ নবি নিজেই" আমার একথা শুনে নুর হা হয়ে গেল ৷একটু পরে বল্ল "আমি আজ বাসায় যাওর আগে কুরান কিনে নিয়ে যেয়ে পরে দেখবো ৷কাল তোমার সাথে আলোচনা করবো" আজ নুর হোসেন আমার সাথে দেখা করতে আসবে ৷মনে হয় একজনকে জীবনের প্রথম নাস্তিক তৈরী করলাম ৷ কারন নুর হোসেন ট্যালেন্টেট ছেলে ৷একবার পরলে কুরানের ভুল ওর মত ছেলের ধরা উচিত
Tuesday, July 22, 2014
হিন্দুরা শিবকে নিয়ে ব্যপক মাতা মাতিতে থাকে বলে জানি ৷শিব লিঙ্গ নিয়েও অনেক লেজ টানা টানি হয়, এটা সবাই জানে ৷তো শিব লিঙ্গ কেন পূজা করা হয় বা শিব লিঙ্গ আসলে কি তা নিয়েও অনেক মত বিভেদ আছে ৷আমাদের গুগল বাবাজিকে এ ব্যপারে খোজে লাগালে, হাজির করে অনেক রং বেরং পেজ ৷তো তা থেকে ঘুটে একটা গল্প পেলাম! হ্যা গল্প, তবে অনেক বোকাদের কাছে এটাই সত্যই ৷তো কথা না বারিয়ে গল্পটা আপনাদের শুনিয়ে দেই, কি বলেন? সে অনেক কাল আগের কথা ৷(কতো কাল আগে তা ভন্ড ঋষিরা নির্নয় করতে ব্যার্থ) তখন বিষ্ণু তার পদ্মাশনে শুয়ে শুয়ে জাবর কাটছিলো ৷আর মাথায় চিন্তা চলছিলো স্বর্গের কোন সুন্দরী অপসারে সে আজ রাতে লাগাবে ৷ তো এমন সময় সেখানে হাজির হয় বুরা ভাম ব্রক্ষ্ম ৷তার সে সময় ছিল পাঁচ মাথা ৷সব সময় এক মাথা ঘুমাতো আর অন্য মাথাগুলো জেগে জেগে কুচিন্তা করতো ৷আমার মনে হয় উনি লুলা৷(কারন কোন কাহেনিতে উনাকে পদ্মফুল থেকে উঠে দারাতে শুনেনি,যে গল্প শুনিনা কেন তাতে যদি বুরাটা থাকে তবে বলা হয় সে সব সময় পদ্মফুলে বসে থাকে ৷তাই মনে হয় পদ্মফুল হল বুরা ভাম লুলাটার স্ট্রেচার) ৷ আরো একটা ব্যপার বাদ পরে গেছে ঐ ব্রক্ষা বুরা ভামটার পদ্ম স্ট্রেচারটা নাকি বিষ্ণু গিভট করে ছিল ৷ তো যা হোক ব্রক্ষ্ম বুরা ভামটা মনে হয় বিষ্ণুর কাছে শ্রদ্বা আশা করতো ৷কিন্তু বিষ্ণু হল সালমান খানের কোয়ালিটির কাউকেই গোনে না,হোক সে বুরা বা বাপ বয়স্ক ৷তো জাবর কাট কাটে একবার আলতো করে চোখ খুলে দেখে বুরা ভাম ব্রক্ষ্ম এসে হাজির ৷বুরা ভামকে দেখেও কোন গুরুত্ব না দিয়ে বিষ্ণু আবার চোখ বুজলো ৷এতে ব্রক্ষ্মা নাকি খুবই অপমানিত হল ৷সে জাবর কাটারত বিষ্ণুকে যাতা বলে গালি দিতে লাগলো(ঠিক ছাগুদের মত) ৷তখন বিষু খেপে গিয়ে বল্ল "শালা বুরা ভাম,লুলা চলার ক্ষমতা নেই চরিস যার আমার দেওয়া পদ্মাস্ট্রেচারে তোর এতো চুলকোনি কেন রে,হা?" মিচকি বুরা শয়তানটা এবার বিষ্ণু গর্দভটার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলো ৷ বিষ্ণু ও জাবর কাটা বাদ দিয়ে উঠে দারিয়ে মাল কাছা মেরে শুরু করলো যুদ্ধ ৷ সে কি যুদ্ধ ,দেখলে আপনারা প্যান্টে হেগে দিতেন ৷এ একটা অস্ত্র মারে তো ও মারা একটা এভাবে তো যুদ্ধ চলছে তো চলছে ৷ওদের যুদ্ধে পৃথিবীতো ধ্বংস হওয়ার জোগার ৷তখন পৃথিবীর লোক দেবতা নামক পাগলাদের কাছে সাহায্য চাইতে লাগলো ৷তো এ প্রর্থনা টালের দেব মহাদেবের কানে চলে গেল ৷সে যুদ্ধ থামানোর জন্য হাজির হল বিষুর ওখানে ৷সে হাজির হয়ে বিষু ও ব্রক্ষ্মর মাঝে একটা আগুনের স্তম্ভ তৈরী করলো ৷সেই স্তম্ভের আগা আছে তবে গোরা নেই ৷সেই স্তম্ভ বিষু ও ব্রখার যুদ্ধে বাধা দিল ৷কারন তখন একে অন্যকে দেখতে পাচ্ছেনা ৷তা দেখতে না পেলে কি আর ঢিল মারা যায় ?তাই অতি অনইচ্ছা থাকলেও যুদ্ধ বন্ধ করতে হল ৷তখন ঐ স্তম্ভ বা শিব বল্ল "আরে হালার পোরা আমি শিব, দেখি তোদের ক্ষেমতা কেমন!যা আমার প্রান্ত খুজে বের কর ৷যে প্রান্ত খুজে আগে আসতে পারবি সে হবে এ যুদ্ধে বিজেতা ৷তোদের যা ক্ষমতা সারা জীবন যুদ্ধ করলেও হার জীৎ হবে না৷ওর চেয়ে যা তোরা করতে ভাল বাসিস তাই কর ৷প্রন্ত খোজ ৷রেডি 1,2,3" ঘোষনার পর পরি বিষু আল কাছা মেরে স্তম্ভ রুপি শিব লিঙ্গের গোরা খুজতে লেগে গেল ৷আর ব্রক্ষ্ম গেল প্রান্ত খুজতে ৷ তো বেলা গরালে ক্লান্ত হয়ে বিষু ফিরে বল্ল আমি মনে হয় হেরে যাব প্রান্ত পেলাম না ৷ব্রষার পদ্মস্ট্রেচারে সমস্যা হওয়ায় বেশিদূর যেতে পারেনি সেও ফিরে এসে বল্ল "তোমার এ স্তম্ভের আগা নেই " তখন টাল মহাদেব খচে গেল তার লিঙ্গের এই অপবাদ ৷সে লুলাটাকে বল্ল" আগা নেই তাহলে গ্যামেট বের হয় কোথা থেকে?হ্যা ,তোর পাছা দিয়ে? আমি তোকে অভিশাপ দিলাম তোর পঞ্চম তম মুন্ডু ধ্বংস হবে ৷আর তুই নিদ্রাহিনতায় ভুগবি ৷" ব্যাস তখন ব্রখা লুলাটার পাঁচ নম্বার মুন্ডু উধাও হয়ে গেল ৷ সে রাগে দু:খে শিবকে অভিসাপ দিল যে তার লিঙ্গ খসে খসে মাটিতে পরবে এবং মাটিতে গেথে যাবে৷ তো এভাবে লিঙ্গদিয়ে যুদ্ধ থামিয়ে পৃথিবীকে রক্ষা করার জন্য শিব লিঙ্গ পুজা করা হয় ৷ আরেকটা তথ্য,রামকৃষ্ণ নামে এক পাগল হ্যলুজেনেশানের রুগি জীবন্ত লিঙ্গ পুজা করতো!হা হা মালটা নিজের লিঙ্গকে স্টান্ডবাই করে লিঙ্গের মাথায় জবাফুল দিয়ে রাখতো ৷আর লোক দেখে ফেললে বলতো লিঙ্গ পুজা হা হা :-D
Saturday, July 19, 2014
হিন্দুরা মাঝে মাঝে খুবই গর্ব করে ৷কিন্তু দু:খের বিষয় তারা জানেনা তাদের ধর্মের ভিত্তি স্বরুপ প্রাচীন যে সব গাল গপ্পের বই গুলো আছে সেগুলোতে তাদের দেব দেবিদের এক একটা কাহেনি এক এক ভাবে লেখা ৷যেমন গনেশের মুন্ড কাটার কাহেনি ৷এই গল্পটা এক এক পুরানে এক এক রকম ভাবে লেখা ৷তবে পদ্মপুরান বাদে আর সব পুরানে বলা হয়েছে গনেশের মুন্ড কেটে হাতির মুন্ড লাগানোর কাহিনী ৷তবে পদ্মপুরান মতে গনেশ হাতি হয়েই জন্ম গ্রহন করেছে ৷তার মুন্ডকেটে হাতির মুন্ড লাগানো হইনি ৷আমার মনে হয় অনেকেই ব্যপারটা জানে না (আমিও জানতাম না) ৷কাল নেটে পদ্মপুরান ঘুটতে ঘুটতে পেলাম গনশার জন্ম কাহেনি ৷আগেই শুশীল এবং 18- দের সতর্ক করা হল এটা না পরার জন্য ৷ পাগলি দূর্গা মাঝে মাঝে উল্টা পাল্টা সাজে এবং এভাবেই মর্ত ভ্রমন করে ৷কোন সময় দশ হেতে তো কোন সময় খরগ হাতে ন্যাংটা কালি (কোন কোন বইতে লেখা আছে দূর্গার পাগলামি নাকি বেশি হলে দা হাতে করে ন্যাংটা হয়ে কালি হয়ে যেত আর যাকে পেতো তাকে কাটটো ৷হা হা দেবিরাও পাগল হয় বা স্নায়ুর ভোল্ট পাল্টে যায়) ৷তো পাগলি দূর্গার অনেক দিনের স্বপ্ন যে তার স্বামি ভোম ভোলা গাজা খেকো শীবও যেন তার মত উল্টা পাল্টা সাজে ৷ তো একদিন শীব অতিমাত্রায় গাজা খেয়ে মাতাল হয়ে দূর্গার সাথে উল্টা পাল্টা খেলা খেলার প্রস্তাব দিল ৷সঙ্গে সঙ্গে পাগলি দুর্গাও তার ইচ্ছা পুরোনের সূত্র পেয়ে গেল (কারন অন্য সময় দুর্গা শীবকে তার উচ্ছার কথা বললে শিব তাকে যম পেদানি দেয় একেবারে যাকে রাম পেদানিও বলে৷কিন্তু টাল অবস্থায় শীব দুর্গাকে মারতে আসলে এক ঢেকা দিলেই পরে যায় )৷ তাই সে টাল শীবকে বল্ল "না দেখ ,তোমার সাথে এখন আমি ফাজিল ফাজিল খেলা খেলতে পারবেনা!তবে খেলতে পারি যদি তুমি আমার একটা শর্ত রাখ" ৷শীবের তখন মাথা গরম ,যে করে হোক তার একটা গর্ত চাই চাই৷ তাই সে কোন কিছু না ভেবে বল্ল"কি তোমার শর্ত্য, তারা তারি বলো আমি আর থাকতে পাচ্ছিনা " ৷দর্গা বল্ল "চলো আমরা বনের হাতি সেজে আজকে যৌন সম্ভক উপভোগ করি"৷শীব এইথায় আরো উত্তেজিত হয়েগেল আর সঙ্গে সঙ্গে সে পার্বতিকে একটা বনে নিয়ে এসে বল্ল "চলো হাতি হই তারাতারি,আমি আর সহ্য করতে পাচ্ছিনা ৷অবশ্য হাতি হওয়াতে আমাদের উপকারই হয়েছে,তাই না?বারতি কাপর চোপর খুলে ন্যাংটা হওয়ার জন্য কোন সময় লাগবে না৷" :-P তো এক পাগলি আর এক গাজা খেকো সঙ্গে সঙ্গে হাতি হয়ে গেল ৷আর শুরু করলো তাদের আদিম খেলা ৷এর ফলে হাতি পার্বতির পেটে জন্ম নেয় হাতি রূপি গনশা৷পরে নাকি এই হাতি গনেশ বোকা মানুষদের কাছে পূজিত হয়! হ্যা, ঠিক এমনই কাহিনী লেখা আছে ৷খুব অশ্লীল লাগছে? দেখেন আমি কিন্তু গল্পের কাহেনির কিছু পরিবর্তন করেনি শুধু অল্প কিছু কথার শব্দের সমার্থক শব্দ ব্যবহার করেছি ৷ এক গনাশার জন্ম কাহিনী যে কতো ভাবে আছে পুরানে তা ভাবতে খুবই ভাল লাগে ৷এগুলো গল্প হিসেবে খুব ভাল চালানো যায় ৷কিন্তু যারা এগুলোকে ধ্রুব সত্য মনে করে তাদেরকে আমি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ছারা আর কিছু বলতে পারবোনা ৷ এ নিয়ে আবার হিন্দুরা গর্ব করে, হা হা
Wednesday, July 16, 2014
দেশে ছাগু আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান হল মাদ্রাসা ৷প্রতিবছর এই প্রতিষ্ঠান গুলো বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী অনেক ছাগু ডেলিভারি করে ৷এদের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বলার যথেষ্ট কারন আছে ৷ আজ এক পোস্টে এডমিন কেন নামাজ ছেরে দিয়েছে,ঈশ্বর বিশ্বাস ছেরে দিয়েছে তার কিছু যুক্তিদিয়েছে ৷দেখলাম সেই পোস্টের কমেন্টে এক আতেল ছাগু কমেন্ট করেছে (আমার মনে হয়, সব ছাগুই আতেল) ৷ সে আতেলের কথা হল, "এডমিন নাকি জানেনা জাহান্নাম দোজেখের কথা তাই ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখে না ৷ঈশ্বর খুব দয়ালু সেই অডমিন যদি ক্ষমা চায় তবে ঈশ্বর মাফ করে দেবে , এই সব হাবি জাবি" ৷ হা হা, কি পরিমান আতেল যে, এও জানেনা এক জন নাস্তিক তখনই নাস্তিক হয় যখন সে ঐ সব গাল গপ্পে ভুল খুজে পায় ৷ তবে এটা ওর না জানরই কথা, কারন ওই আতেল এই কথাটা জানলে নিজেই অনুসন্ধান শুরু করতো ৷ বুঝলাম না এগুলোর মাথা খারাপ না কি ?এরাই আবার গর্ব করে যে সমস্ত বিজ্ঞান নাকি কুরানে আছে এবং তাই দেখে নাসাররা জিনিস পত্র আবিষ্কার করছে কিন্তু কুরানের ক্রেডিট দিচ্ছে না ৷ :-P আমার কথা হল হাফেজ গুলার তো কুরান মুখস্থ তো তারা বিজ্ঞানের কোন ক্ষেত্রে কুরান থেকে তথ্য নিয়ে কিবালডা করেছে ? ওদিকে যারা কুরান পরেনা তাদের কাছে প্রযুক্তি লাফা লাফি করছে ৷একারনে কুরান নামক বিশাল বিজ্ঞানের আধারের ছাত্র ছাগুদের আত্মরক্ষারকোন উন্নত অস্ত্রই নেই ৷তাদের বালের কুরান থেকে যখন তারা কিছুই তৈরী করতে পারেনা অন্যদিকে কুরানকে যারা পদদলিত করে আধুনিক বিজ্ঞান গ্রহন করে আধুনিক অস্ত্রদিয়ে তাদের মেরে ফেলছে তখনও কি তাদের হুস হয়না?যে কুরানে বালডা আছে !শুধু মুখেই বল্লে হবে কুরান বিজ্ঞানের আধার ?তোরা কুরান থেকে কিছু নিয়ে বাস্তব কিছু করে দেখা ! কুরান যদি বিজ্ঞানের আধার হয়েও থাকে এবং তাদিয়ে যদি অমুসলিমরা হাজার হাজার তত্ব তৈরী করেও থাকে ৷তবে বলতে হবে ৷ হয় মুসলিমরা কুরানকে ফলো করার নাটক করে অন্য দিকে অমুসলিমরা অরিজিনাল কুরান ফলোয়ার ৷আর তা না হলে কুরানে বিজ্ঞান নেই ৷আর এ দুইটার কোনটা সত্য না হলে বলা যায় মুসলিমরা মানব সম্প্রদায়ের সবচেয়ে আবাল গুষ্টি৷কারন তারদের কুরান নামক বিশাল বিজ্ঞানের আধার তারা চষেও কিছু খুজে পাচ্ছেনা(অতি দু:খ কর) :-P ৷তাইলে তোদের কুরান পরার দরকার কি?যা থেকে কিছু নিতে পারিস না তা নিয়ে বারা বারি করে লাভ আছে ৷আবার এই বালের অকেজ বই নিয়ে কত মাতা মাতি ৷যারা এই বইকে বিজ্ঞানের আধার দাবি করে তা থেকে কিছু তৈরী না করতে পারলে কি দরকার তাদের আধুনিক যুগে সেই বই পরে জোকার সাজার ? আমার মনে হয় এই কথার লজিকটুকুও বোঝার ক্ষমতা ওদের নেই ৷থাকবেই বা কি করে?যাদের বই পরে বইতে কি লেখা আছে সেটা বুঝতে মাস্টারের সাহায্য লাগে তাদের লজিক না বোঝারই কথা !আর এরাইতো লজিক বুঝতে না পেরে স্কুল থেকে পালিয়ে মাদ্রাসায় ভর্তি হয় ৷তাহলে মাদ্রাসা প্রতিবছর কেনই বা বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী আমদানি করবেনা, বলুন?
Friday, July 11, 2014
ছাগোলেরা লেদায়,যেনে সেনে ঠ্যাং ফাঁক করে ল্যাদায় ৷যেখানে ছাগলের পাল পাবেন একটু দুরে বসে খেয়াল করে দেখবেন৷আপনি দেখতে পাবেন, কোন ছাগোল যদি ঠাং ফাঁক করে ল্যাদানো বা মোতা শুরু করে তবে সাথে সাথে অন্য ছাগোল গুলোও তাই করে ৷এতে তারা যেখানে লেদায় সেখানটা ব্যবহারের অযোগ্য হয়েযায় ৷দেখা গেলো একটা ছাগোল এক যায়গায় শুয়ে ছিল তখন আরেক ছাগল অন্য দের দেখা দেখি লেদে দিলো ৷ব্যাস শুয়ে থাকা ছাগলের শান্তি উরে গেল ৷তখন শুরু হয় সিং দিয়ে গুতো গুতি ৷ ইসলামি ঝান্ডা বা ঝাটা ওয়ালা দেশ গুলোয় এমন ভাবে বাস করে সবার পরিচিত ছাগু গুষ্টি ৷তাদের নুনু আঘাত খুব বেশি ৷একটু খানি তাপ পেলেই মোতে ৷কেউ আবার কারন অকারনেই মোতে আর তাই দেখা দেখি অন্যরাও মুতে তাদের বাস স্থান অশান্তি পূর্ন করেতোলে ৷যেমন বাংলাদেশের ছাগুরা নুনুতে তাপ পেলেই প্রগতিশীল মুক্তমনাদের কোপাতে ব্যাস্ত হয়ে যায় এবং দেশকে নরকে পরিনত করতে চায় ৷ এরা ফাকে ফাকে নাস্তিকদের বলে "তোরা মরবিনে?সেদিন বুঝবি ভাজা করা কাকে বলে?" একথা শুনে নাস্তিকদের হাসি পায় আর ভাবে কি শালা ল্যাদাইনের জাত ৷ যখন তাসিল্যের সাথে নাস্তিকরা উপহাস করে বলে" নরক থাকলে তো ,পোরাবে!" তখন ছাগুদের নুনাভুতিতে ছ্যাক লাগে, তাই তারা নাস্তেকদের শাস্তিদেওয়ার লাইগা, কি নরক আছে কি না? সেটা দেখানোর লাইগা মনে হয় বাস্তব জগৎকে নরক করে তোলে ৷তবে দু:খের ব্যাপার তেলহীন মুসলিম দেশের ছাগুরা যারা পিছলামের লাইগা তাদের দেশকে নরক বানাতে যায় তাদের অনেকেরই আলু মাখানোর তেল নেই,তাই ইচ্ছা থাকলেও তারা নরকের পূর্ন সিস্টেম চালুকরতে পারেনা, যার ফলে নাস্তেকদের ভাজা করা তাদের আর হয়ে ওঠেনা ৷তখন নাস্তেনা জানলে উঠন বাকা কথাটার মতই বলে এই জালেম সরাকের জন্য নাস্তেকদের কিছু কইরবার পারলাম না তাই কি হামরা জেবন দিয়ে ইসলামের ঝাটা খারা রাখবো ৷এমন ভাবে সুরু হয় লেদানি ৷আর একটা সুন্দর শান্তিময় দেশ হয়ে ওঠে ছাগুদের ল্যাদানোতে নরক ৷ উদাহরণ,আফগান ৷
Thursday, July 10, 2014
আমার নাস্তিক পরিনত হওয়ার কাহিনী ---------------------------- আমি কোনদিন আস্তিক ছিলাম বলে মনে হয়না ব্যপারটা এভাবে ঘটেছিল ৷ আমার কাকা যে, আমারই মত নাস্তিক সেটা হয়তো জানেন ৷তো আমাকে তিনি দেখা শোনা করতেন ৷ বাবা কাজে ব্যস্ত থাকতো তাই আমার এক মাত্র সঙ্গি, শিক্ষক ছিল আমার কাকা(মা আমাদের সাথে থাকতো না) ৷ ছোটবেলা থেকে আমাকে তাই ধর্মের গাল গল্প শোনানো হয়নি ৷কাকা আমাকে নানা বই পরাতো ৷সত্য কথা বলতে আমি অনেক ছোট বেলা থেকে টানা রিডিং পরতে পারতাম ৷এখনো মনে পরে আমাকে দিয়ে স্যারেরা মাস্টারের কাজ চালাতো (প্রাইমারিতে) ৷তারা বলতো "অনু এদের রিডিং পরা ধর " (আমাকে অনিক না বলে অনু বলতো স্যারেরা,এ জন্য মেয়েরা ক্ষেপাত) তো আমি মহা আনান্দে বন্ধুদের রিডিং পরা ধরতাম ৷এমন কিন্তু আমার ক্লাসে আমিই শুধু একা ছিলাম না, আরেক জনও ছিল তার নাম বলবো না ৷সে ছিল হিন্দু ৷আমার সাথে বেশ ভাল সম্পর্ক ছিল তাই মাঝে মাঝে ওদের বারি যেতাম ৷প্রথম যেদিন যাই ওর মা আমাকে বল্ল "তোমার নাম কি,বাবু?তখন আমি আমার নাম বল্লাম,তখন ওর মা বল্ল তোমরা মুসলিম?তো আমার ছোট কাল থেকে ধর্ম অভিজ্ঞতা না থাকার কারনে আমি যে কোন ধর্মের এটা জানতাম না ৷তাই হা হয়ে দারিয়ে থাকলাম ৷তাই আমার বন্ধুই বলে দিল"হ্যা,মা ৷ওকিন্তু আমাদের বারি আজ খাবে" ৷তো এভাবে জানলাম মানুষের ভিতরও ভাগ থাকে ৷বন্ধুর মা আমাকে খুবই আদর করতেন এজন্যই প্রায় যেতাম (মাকে খুবই কম দেখতাম তো,তাই কোন মহিলা আদর করলে তার ওখানেই যেতাম)৷ তো আমার বন্ধু আমার চেয়ে বরাবরই ভাল রেজাল্ট করেছে এবং এখনো খুব ভাল অবস্থানে আছে ৷ প্রসংঙ্গ অন্য দিকে চলে যাচ্ছে মনে হয় ? তো যখন থ্রিতে উঠি ৷(তত দিনে বন্ধু বান্ধবের কাছে শুনে বুঝতে পেরেছি আমরা ইসলাম সমপ্রদায়ের ভিতরে তবে সে সময় ঈশ্বর ধারনা ছিলনা) ৷তখন আমাদের ধর্ম বই সাবজেক্ট টা আসে ৷স্যারে আমাকে "ইসলাম ধর্ম এবং শিক্ষা" নামক ফাউল বইটা কিনতে বল্ল ৷বই কেনার কথা বাবাকে বল্লে তিনে কিনে নিয়ে আসলেন৷কাকু বল্ল "দেখি আমাদের বান্দরের জন্য কি বই কিনে আনা হয়েছে ৷"(প্যাকেট খুলে বই দেখতে দেখতে কাকার হাতে ধর্মের বই উঠে আসে )৷কাকা বল্ল"এ বই পরে আবার ধ্বংস হবিনা ,তো?" ৷আমি সেসময় জানতাম না কিসের ধ্বংস তাই হাসি হাসি মুখে দারিয়ে থাকলাম ৷ব্যস এটুকু কাকু আর কিছু বল্ল না বাবাও বল্ল না ৷ ৷আমি কোন নতুন বই পেলে ইন্টারেস্ট বসতো পরে ফেলি ৷দেখলাম ঐ ধর্ম বইয়ের কাহেনির সাথে আমার আগে পরা কোন বইয়ের কথায় মিল নেই ৷আমি পরলাম সমস্যায় ৷প্রায় মনে হত কারও কাছে শুনি কোনটা ঠিক ৷বন্ধুদের কাছে শুনলে বলতো ধর্মই ঠিক আর এসব সম্পর্কে প্রশ্ন করবিনা না হলে আল্লা তোকে পাপ দেবে ৷ এ উত্তরে আমি খুসি হতাম না ৷তাই বিভান্ন চিন্তা বিশ্লেষণ করে কিছুদিন পরে বুঝতে পেরেছিলাম ধর্ম বই একটা গল্পের বই ছারা কিছু নয় ৷হ্যা ,সে সময় কিন্তু গল্প হিসাবে খুব ভাল লাগতো নবির ঐ সব বিভিন্ন মানবতার বানানো কাহেনি ৷ একটা ছিলনা কাটা এবং বুরি ৷এটা প্রায় পরতাম মজাও লাগতো ৷ তো বুঝতে পারার একটা কারন ছিল, তাহল আমি দেখতাম ধর্ম বইতে যে কথা বলা হয়েছে সে গুলো কোন কাজে লাগে না ৷আর দশটা গল্পের বইয়ের মত এর কাহেনি আলাদা নয়ই বরংচ সেই গল্পে গুরু গাছে ওঠা কথা বার্তারা ৷কিন্তু বিজ্ঞান বইতে যে কথা গুলো বলা হয়েছে তার ছবিও দেওয়া হয়েছে প্রমান হিসাবে ৷একদিন কাকার কাছে শুনলাম কোনটা ঠিক ৷কাকা বলে বিজ্ঞান একশ পারসেন্ট ঠিক ৷কাকাও এর পর বুঝেগেলেন আমাকে এবার নাস্তিক জ্ঞান দেওয়ার সময় হয়েছে ৷তাই কাকাও পুরু দমে শুরু করে দিলেন আমার নাস্তিক চর্চা ৷তখন সিক্সে পরি মোটা মুটি বুঝতে শিক্ষেছি ৷ বাবার কাছেও একদিন ফাজলামি করে শুনলাম "বাবা তুমি ঈশ্বর বিশ্বাস কর?"৷ বাবা বল্ল করি ৷আমি বল্লাম "তাইলে কাকু যে বলে ঈশ্বর বলে কেউ নেই সব গল্প ৷" বাবা "ও ঠিকই বলে তবে ঈশ্বর আছে ৷কিন্তু ঈশ্বরকে নিয়ে বানানো ধর্ম গ্রহন্থ সবই ভুয়া! " সে সময় আমি আবার দোটানায় পরি ৷তবে এটা কাটিয়ে উঠতে সময় লাগেনি ৷
Monday, July 7, 2014
আপনাদের মাঝে অনেক দিন আসতে পারেনি বিভিন্ন ব্যস্ততায় ৷আমার কিছুদিন ধরে জ্যাক হ্যারিস স্যারের পিছন পিছন ঘুরতে হচ্ছে ৷তিনি বিভিন্ন কনফারেন্সে যাচ্ছেন এবং আমাকে সাথে নিচ্ছেন ৷তো ঘোরা ঘুরির ফলে এদেশের অনেক জিনিস খেয়ালে আসলো আরও ভালভাবে ৷ প্রথমত এখানেও ধার্মিক মুমিন আছে ৷তারা বেশ জ্বোবা,টুপি পরে দারি ঝুলে পথ দিয়ে মোটা মুটি গর্বের সাথেই হাটে ৷এমন একজনের সাথে আমার দেখা হয়েছিল আলবার্টা যাওয়া কালিন এক বাসে ৷ আলবর্টা যাচ্ছি স্যারে পাশে বসে, স্যার আমাকে নানা থিউরি বোঝাচ্ছে এবং গেজে ঠোটের দুই পাশদিয়ে গ্যাজা বাইর করে ফেলছে ৷আমিতো কিছু বুঝছিনা শুধু বাসের ধাক্কায় ধাক্কায় পাথা নারাচ্ছি (এরা কথা বলতে ভাল বাসে এবং এদের মানুষ ও কথা শুনতে ভালবাসে ৷তাই যদি কেউ কথা না শোনে তখন বক্তা রাগ করে ৷তাই আমাকে কষ্ট করে না শুনেও শোনার ভান করতে হচ্ছে আরকি!) তো বাস একটা স্টপসে থামলো ৷দেখলাম বেশ এক সাস্থ্যবান মুমিন এবং তার পিছে দুই জন মহিলা (আগাগোরা বরখা নামক কাল বস্তায়,ও হাত মোজা এবং পা মোজা দিয়ে ঢাকা,আর মুখের সামনে কাল নেট) তারা বাসে উঠলো ৷বুঝলাম এরা খুব সম্ভাবত কোন তেল বেচে বর লোক হওয়া দেশের নাগরিক এবং ওখান থেকে এখানে আসছে ৷এজন্য অন্যদের ফকির মিচকিন মনে করে ৷বুঝলাম তখনই যখন মুমিন পুরুষটা কনটাকটর করে বল্ল : বাসে সিট কোথায় ?আমি তিনটা সিট চাই এখোনি৷আর তিনটা না হলে একটা ৷যত টাকা লাগুক৷ বা কি আল্লার বান্দা,লোকের সিট থেকে উঠিয়ে উনি বসবার চান ৷এজন্য তো ঐ তেল উপমহাদেশের লোক গুলো জঙ্গি হয় ৷আমাদের দেশের শিবির কর্মিদের যদি এমন টাকা থাকতো তবে এরা হত সব চেয়ে হিংস্র জঙ্গী গুষ্টির সদস্য ৷ কনটাকটার বল্ল এটা সম্ভব নয় মহাশয় ৷এখানে যারা বসে আসে সবাই আমাদের চোখে সমান ৷ তো একথা শোনার পর ৷ধনি মুমিনটি তার পালোয়ান সাস্থ্য নিয়ে দারিয়ে থাকলো ৷তার চোখের দিকে এক বার চোখ পরলো দেখলাম দেখলাম সে চোখে মানুষের প্রতি ঘৃনা ছারা কিছু নেই ৷সম্ভাবত উনি নিজেকে আল্লার বিশাল বান্দা মনে করে এবং এজন্য তিনি মনে করেন তার একটা সিট প্রাপ্য ৷তাই মনে হয় যখন কেউ ঐ মুমিনকে দেখে কেয়ার না করে সিট না ছারার কারনে সবার উপর উনি বিরক্ত ৷ তার কিছু সময় পর একটা স্টপস আসলো ৷দেখলাম আমার পাশের এক জিন্স ও টিশার্ট পরা মহিলা এবং মনে হয় তার বয় ফ্রেন্ড উঠে দারালো ৷(বয় ফ্রেন্ড মনে হওয়ার কারন, তারা একই সিটে বসে ছিল এবং একই সাথে স্টপসে নামবে বলে উঠে দারালো) তো তারা সামনের গেট দিয়ে বের হতে যাচ্ছে ৷দেখলাম সাস্থাবান মুমিনটি তার দেহ বাসের একদিকে চেপে ধরে স্থান ছেরে দেওয়ার ব্যার্থ চেস্টায় আছে ৷এমন সময় জিন্স পরা মেয়েটা সংকৃন্য পথ দিয়ে যাওয়ার ফলে সাস্থ্যবান মুমিনটির দেহ স্পর্শ করলো ৷সংঙ্গে সংঙ্গে মুমিনটা এত জোরে চিৎকার করে নাউজুবিল্লা বলে উঠলো যে বাসের ড্রাইভার পর্যন্ত ভয় পেয়ে কেপে উঠলো ৷মনে হয় কেউ প্যান্টে হিসিও করলো ৷অন্তত্য আরেকটু জোরে হলে আমি তো করতাম ৷ এবার দুইটা সিট খালি ৷ মুমিনটি একাই সিট দখল করে বসে পরলো ৷এবং দুই বরখা ওয়ালি পাশে দারিয়ে থাকলো ৷ এভাবে প্রায় দেরশ কিলোমিটার বাস চল্ল ৷এবং মুমিনটি একাই দুই সিট দখল করে বসে থাকলো ৷তার স্ত্রী দ্বয় তার পাশে ওত সময় দাসির মত দারিয়ে থাকলো ৷একটাও কথা বললনা ৷ এই হল ইসলামের বাস্তব রুপ ৷এতে আবার ইসলাম নাকি দিয়েছে নারিদের সর্বচ্চ মর্যাদা ৷তাইলে ইসলাম মতে কি এই হল নারিদের মর্যাদা ?যেখানে এক মুমিন তার স্ত্রীদের অনুভুতি বোঝার চেস্টা করলো না ৷এরা তো নারিকে উটের চেয়ে অধম মনে করে ৷
Thursday, July 3, 2014
আমার মতে সরকারি ভাবে সব মন্দির মসজিদ ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞান গবেষনাগার তৈরী করা উচিত ৷এতে সরকারে ব্যাপক খতি হবে ৷সরকারি দল বদলি যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে ৷কিন্তু আমার কথা হল সরকার আছে কি করতে? নিশ্চয় দেশের উন্নয়নের জন্য দেশকে আধুনিকে পরিবর্তন করার জন্য ৷মন্দির ,মসজিদ গির্জা ভেঙ্গে দিক এবং বিজ্ঞান ঘর প্রষ্ঠাকরুক দেশ নিজে নিজে উন্নতি হয়ে যাবে ৷তাহলে সরকার এসব যখন করতে চায়না তখন বোঝা যায় দেশ উন্নয়নের চেয়ে যেন তাদের দল রক্ষার বর প্রয়োজন ৷ এখন সরকারি দলের লোক যদি বলে "আমি দেশের উন্নয়ন চাই " তাহলে তার করনিয় কাজ হল নিজের দলকে বাঁচানোর চেস্টা না করে মন্দির,মসজিদ ভাঙ্গা ৷ তা না হলে আমি কোন দিন বিশ্বাস করবোনা যে সরকারি দল তোমরা দেশের ভাল চাও ৷তোমাদের কাছে দেশের চেয়ে দল বর ৷
আমার মতে সরকারি ভাবে সব মন্দির মসজিদ ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞান গবেষনাগার তৈরী করা উচিত ৷এতে সরকারে ব্যাপক খতি হবে ৷সরকারি দল বদলি যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে ৷কিন্তু আমার কথা হল সরকার আছে কি করতে? নিশ্চয় দেশের উন্নয়নের জন্য দেশকে আধুনিকে পরিবর্তন করার জন্য ৷মন্দির ,মসজিদ গির্জা ভেঙ্গে দিক এবং বিজ্ঞান ঘর প্রষ্ঠাকরুক দেশ নিজে নিজে উন্নতি হয়ে যাবে ৷তাহলে সরকার এসব যখন করতে চায়না তখন বোঝা যায় দেশ উন্নয়নের চেয়ে যেন তাদের দল রক্ষার বর প্রয়োজন ৷ এখন সরকারি দলের লোক যদি বলে "আমি দেশের উন্নয়ন চাই " তাহলে তার করনিয় কাজ হল নিজের দলকে বাঁচানোর চেস্টা না করে মন্দির,মসজিদ ভাঙ্গা ৷ তা না হলে আমি কোন দিন বিশ্বাস করবোনা যে সরকারি দল তোমরা দেশের ভাল চাও ৷তোমাদের কাছে দেশের চেয়ে দল বর ৷
Tuesday, July 1, 2014
আস্তিকরা বিবর্তন বাদ মানতে চায় না ৷একটা বিষয় মানতে চাওয়া না চাওয়া তার ব্যপার তাতে আমার হস্ত ক্ষেপের কোন স্থান নেই ৷কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই আস্তিকদের বেশির ভাগই জানেনা, বিবর্তন বাদ আসলে কি ?বিবর্তন সম্পর্কে তাদের যা জ্ঞান তা হল লোকের মুখে শোনা ৷কোনদিন কোন সময় এই সম্পর্কে পরাশোনা করেনি ৷তার পরও যখন নাস্তিকরা বিজ্ঞানিক উপায়ে বিবর্তনের কথা বলে ওদের পাছা জ্বলে এবং ঘেউ ঘেউ শুরু করে ৷এটাই আমার সমস্যা ৷ওরে ব্যাটা তুই যে ব্যপারে জানিসনা তাতে নাক গলাস কেন? এখন এই আস্তিকরা বিশ্বাস করে শুধু মাত্র মানুষ স্বর্গ থেকে বিচ্যুতি ঘটিয়ে পৃথিবীতে এসেছে (এটা কারও অজানা নয়) ৷ যখন নাস্তিকরা বলে মানুষ বিবর্তনের পথে আদিম তম প্রাইমেট থেকে সৃষ্টি হয়েছে ৷তখন দেখি ছাগুরা এটা ভুল প্রমান করার জন্য বিবর্তন থিউরি নিয়ে টানা টানি করে ৷তারা বলতে চায় "কখনো একটা প্রান এমনই এমনই তৈরী হওয়া সম্ভব নয় ৷সম্ভব যদি হত তাহলে এখন হয় না কেন?কোন প্রানি যদি পরিবর্তন হয়ে অন্য প্রানি তৈরী হয় তবে এখন হচ্ছেনা কেন?বানর থেকে মানুষের সৃষ্টি হলে মানুষ থেকে বানরের সৃষ্টি হয়না কেন? ৷এই জাতীয় ছাগু প্রশ্নের উত্তর এই পোস্টে দেব তার আগে কয়েকটা বিষয়ে আলোচনা করি ৷ মানুষ যে অন্য প্রানিথেকে সৃষ্টি নয় এটা প্রমান করার জন্য মুমিনরা বিবর্তন বাদ থিউরি ভুল প্রমানের ব্যার্থ চেস্টা চালায় বিবর্তন সম্পর্কে কিছু না জেনেই ৷তাদের কথা হল কোন প্রান নিজে তৈরী হওয়া সম্ভব নয় ৷ প্রশ্নের খাতিরে প্রথমে ধরে নিলাম মানুষ স্বর্গ থেকে এসেছে এবং অন্য কোন প্রানি থেকে সৃষ্ট নয় ৷"তাহলে পৃথিবীতে মানুষ বাদেও যে লক্ষ্য প্রজাতির প্রানি আছে তারা কোথা থেকে আসল? "এই প্রশ্নটা মুমিনদের কাছে করছি ৷ এটার উত্তর দিতে গেলেএতো আমাকে বিবর্তনের সাহায্যে ব্যাখা দিতে হবে তাইনা? কারন কোন ধর্মগ্রহন্থে এই সম্পর্কে কিছু বলেনি ৷তাইলে এ ব্যাপারে বিবর্তন টেনে আনলে এখন মুমিনদের সমস্যা থাকার কথা না কারন মানুষকে এর বাইরে বাদ দিয়েছি ৷ এখন কথা হল এত প্রানি যদি একটা প্রাক-কেন্দ্রিক কোষ থেকে বিবর্তনের ফলে তৈরী হতে পারে তাহলে মানুষের এর ভিতর ফেলতে সমস্যা কোথায় ৷বিবর্তন বিষয়ে অন্যপ্রানির নিয়ে যত গবেষণা চলেছে তার চেয়ে বেশি গবেষনা চলেছে মানুষ নিয়ে ৷এবং প্রত্যকটা পরিক্ষার ফলই বিবর্তন বাদকে সমার্থন করে ৷কিছু লোক আছে তারা এই পরীক্ষার ফল সরাসরি প্রকাশ করে ধর্ম অন্ধ বোকাদের চোখে খারাপ হতে চায় না ৷কারন এই পরীক্ষা গুলো সরাসরি আদম ইভ থিউরি নাকচ করে ৷তাই সেই ফল প্রকাশের সময় তারা বলে থাকে বিবর্তনের প্রমান পাওয়া গেছে এবং এই এই বলে তাইকি পুরোপুরি সিওর হওয়া যায়না ৷আর এই হেয়ালীপনা কথার জন্য ধর্ম ব্যবসায়ীরা (জোকারের মত লোক)তাদের ধর্ম প্রচার করার সময় বলে "বিবর্তনের প্রমান হইনি তাই এটা মিথ্যা " ৷এতে আস্তিকরাও লোকের মুখে(ভন্ডদের) শোনা কথায় নাস্তিকদের খোচাদিতে আসে ৷ মুমেনর প্রশ্ন:কখনো একটা প্রান এমনই এমনই তৈরী হওয়া সম্ভব নয় ৷সম্ভব যদি হত তাহলে এখন হয় না কেন? উত্তর:প্রথম যে কোষ বা ভাইরাস তৈরী হয়েছিল সেটা পৃথিবী তৈরী হওয়ার প্রায় 500 কোটি বছর পর ৷তাও ছিল আকোশিক ৷এমন আকোশিক ঘটনা 50 বছরে ভিতর ঘটার সম্ভনা প্রায় নেই বল্লেও চলে ঘটলেও আমরা বুঝতে পারবোনা কারন ঐ কোষ বিবর্তনের পথে পরিবর্তিত হতে হতে বহুকোষীতে রূপান্তরিত হতে কয়েক লক্ষ বছর লাগবে ৷তাই এটা আপনার সংক্ষিপ্ত জীবনে দেখা সম্ভব নয় ৷ ছাগু প্রশ্ন:কোন প্রানি যদি পরিবর্তন হয়ে অন্য প্রানি তৈরী হয় তবে এখন হচ্ছেনা কেন? উত্তর:কে বলেছে হচেছ না ?প্রতিনিয়ত প্রতি সেকেন্ডে হচ্ছে ৷আপনি চোখ খোলা রাখলেই দেখতে পারেন ৷ এর আর একটা প্রমান আছে ৷বিভিন্ন দেশের লোক বিভিন্ন রকম ৷এটা দেখে বোঝা যায় ৷ তবে এই পরিবর্তন গুলো এত ধিরগতি সম্পন্ন যে এক জনের লাইফ টাইমে এটা উপলব্ধি করা সম্ভব নয় ৷তার পরও যেহেতু দেখা যায় একটা প্রজাতী আবহাওয়া খাদ্য অভাস্যের ভিন্নতার কারনে আস্তে আস্তে ভিন্ন জাতীতে পরিবর্তন হয় তাই বলা যায় কয়েক লক্ষ বছর পর এই জাতী গুলোর পার্থক্য এত প্রবল হবে যে নতুন প্রজাতির উৎপত্তি হবে ৷যেমন মানুষ প্রজাতি 50 লক্ষ্য বছরে নানা ভাবে পরিবর্তন হয়েছে আরও হবে ৷উদাহরন: আফ্রিকার বেটে মানুষ ও ভারত উপমহাদেশের মানুষ ৷তাহলে পরিবর্তন হচ্ছেনা এ ধারনা ভুলনয় কি? ছাগু মার্কা সবচেয়ে বেশি বার করা প্রশ্নটি: বানর থেকে মানুষের সৃষ্টি হলে মানুষ থেকে বানরের সৃষ্টি হয়না কেন? উত্তর:আগে বিবর্তন বাদ থিউরির মুল বক্তব্য কি সেটা বলি ৷ একটা প্রজাতি সব সময় পরিবর্তন হয় এবং শেষ পর্যন্ত তারাই টিকে থাকে যারা ঐ পরিবর্তিত পরিবেশে মানান সই আকারে বেরে ওঠে ৷উদাহরন : প্রাচিন বরফ যুগে হাতিদের ম্যামাথ বলে ৷এরা ছিল প্রচন্ড পরিমানে বর ও লোমে ঢাকা ৷এরা পরিবর্তন হতে হতে হতে দুই ভাগে ভাগ হয় আধুনিক হাতি ও ম্যামাথের লেটেস্ট প্রজাতি ৷যখন বরফ যুগ শেষ তখন ম্যামাথ দের জন্য পৃথিবীর পরিবেশ প্রতিকুল হয়ে দারায় এবং তারা বিলুপ্ত হয়ে যায় ৷ তেমন ভাবে বানর,শিমপাঞ্জি,হনুমান,মানুষের আদি প্রানি বা আদিম তম প্রাইমেট হল গেছো চিকা ৷এটা বানরও নয় মানুষ ও নয় ৷আর এপ্রানিটা পরিবেশ প্রতিকুলের জন্য এখন বিলুপ্ত ৷বলা যায় বানর ও মানুষের উৎপত্তি অন্য প্রানি থেকে ৷তাই বানর থেকে যে মানুষের জন্ম বলে যে ধারনা আছে এটা একেবারেই ভুল ৷এবার মুমিনরা বলবে তাইল মানুষ গেছো চিকা হয়ে যাচ্ছে না কেন ? একটা প্রানির বিবর্তন কখনো পিছনে যায়না যদি না পরিবেশ আগের মত হয়ে যায় ৷এখানে বোঝা যাচ্ছে প্রানির বিবর্তনে পরিবেশ একটা প্রভাবক ৷যদি পৃথিবীর পরিবেশ হঠাৎ করে গেছো চিকা যখন ছিল তখনের মত হয়ে যায় তবে মানুষ প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য মারা যাবে ৷আর আস্তে আস্তে যদি পরিবেশের অবস্থা অতিতে ফিরে যায় তবে মানুষের দুই কি তিন প্রজাতি হবে ৷একটা গেছো চিকার দিকে যেতে পারে ৷তবে এমন হলেও লক্ষ লক্ষ বছরের ব্যপার ৷আগেই বলা হয়েছে প্রানির বিবর্তন প্রতি সময়ে হয় বটে কিন্তু সেটা উপল়ব্ধি করতে গেলে কয়েক লক্ষ বছর সময় লাগবে যা লাইফটাইমে বোঝা সম্ভব না এবং চোখের পলকেই একটা প্রানি আরেকটা প্রানিতে রুপান্তর হয়না ৷তেমনই চোখের পলকে গেছো চিকাথেকে মানুষের উৎপত্তি হইনি যে চোখের পলকে আবার মানুষ গেছো চিকা হবে ৷আর এখন যেহেতু পরিবেশের উপাদান অতিতের মত হবে না তাই মানুষ গেছো চিকাকাও হবে না ৷
Sunday, June 29, 2014
"সত্যই তুমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করো? " আমি আমার স্যার জ্যাক হ্যারিসকে অবাক হওয়ার ভানকরে প্রশ্নটা করলাম ৷(আমি সহজে অবাক হয়ইনা,আর এটাতো মামুলি ব্যপার ৷এক বিজ্ঞানি তার অজ্ঞাতার কারনে বিশ্বাস করতেই পারে ) স্যার আমার হাবলা ,তিনি উত্তর দিলেন "হ্যা করি, বল্লাম তো তোমাকে!কিন্তু আমার দুই মেয়ে করেনা ৷" আমি: "তোমার মত লোক ঈশ্বর বিশ্বাস করে কি করে বুঝছিনা !একটা যুক্তি দেখাও তো ঐ কারনের উপর যে কারনে তুমি ঈশ্বর বিশ্বাস কর " হ্যারিস: আমি পারবোনা ৷কারন ঈশ্বর কোন যুক্তি নয় এটা বিশ্বাস ৷ছোট বেলাথেকে খুব গভির ভাবে বিশ্বাস করে আসছিতো মন থেকে এ বিশ্বাস যুক্তি দ্বারা তারানো যায় না ৷ আমি: বুঝলাম ,এখন তুমি কোন ধর্ম বিশ্বাস কর? স্যার:কোন ধর্মই বিশ্বাস করিনা ৷কারন সব ধর্মই ফ্রড ৷ঈশ্বর আছেন তবে সে কোন দিন মানুষকে বলেনি তুমি মানবতা ব্যতিতো অন্যধর্ম মানুষের জন্য তৈরী কর ৷সবই ব্যবসা দেখেছেন আসল ব্যাপারটা কোথায় ৷কোন ব্রেন বাজ মানুষ অনেক সময় ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, অনেক আগেও দেখেছি ৷আমার বাবাও এর ভিতরে এক জন তাই জানি ৷এরা ক্যামন জানেন? ঈশ্বরে বিশ্বাস করলেও ধর্মগুলো যে মিথ্যা সেটা ধরে ফেলে৷প্রায় নাস্তিকও কিন্তু এটা চায়,মানুষের ঈশ্বর বিশ্বাস ওঠার দরকার নেই অন্ততঃ ধর্ম যে একটা যেন সবাই জানে ৷আর সেটা প্রমান করার জন্য আমাদের প্রমান করতে হয় ঈশ্বর নেই ৷ তো আমি বল্লাম:তা তোমার মেয়ে দুইটা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেনা কেন? স্যার :বুঝিনা, আধুনিক কালে কি হল?ঈশ্বরের উপর থেকে ছেলে মেয়ে গুলোর বিশ্বাস উঠে যাচ্ছে ৷ওরা ফাকে ফাকে এমন যুক্তি দেয় যে আমি প্রায় মানতে বাধ্যহয়ে যাই ঈশ্বর নেই ৷ আমি:দু:খ করবেন না মহাশয় ,ওরা সঠিক পথেই যাচ্ছে ৷যতদিন যাবে মানুষ তত বাস্তব কে সহজ ভাবে গ্রহন করবে তার ফলেই তোমার মেয়েগুলো নাস্তিক ৷তুমি ইতিহাস ঘুটলে দেখতে পাবে আগের লোকদের রক্ষন শীল মনভাব ছিল বেশি ৷ও ভাল কথা তোমাকে একটা কথা বলি,আমি কিন্তু নাস্তিক এবং বেশ যুক্তি বাদি নাস্তিক৷তোমাকে এমন যুক্তি দেখাতে পারি যার ফলে তুমি এখানেই বলতে বাধ্য হতে পারো যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই ৷যুক্তি গুলো গ্রহন করার ক্ষমতা শুধু আপনা মোত মানুষদের আছে আমার বাংলাদেশের ছাগলদের নেই ৷তবে আজ শুভ কাজে যাচ্ছি তাই তর্ক বন্দ ৷ আমি নাস্তিক শুনে স্যার আচার্য্য হল না ৷কারন এটা ভারত উপমহাদেশ নয় ৷এখানে নাস্তিক 35% এর ওধারে ৷ স্যার :বাংলাদেশের কোন ছাগলের কথা বলছো ৷তারা কারা? এই হল আমার পাগলা ধাচের ,সহজ সরল স্যার এবং আমার কথোপকথন কথন ৷ভাবছেন?কোন ছাত্র শিক্ষকের সাথে এমন ভাবে কথা বলে কখনো?তাদের বলে রাখি এখানের পরিবেশ এমনই ,ছাত্র শিক্ষক বন্ধুর মত ৷ বাস্তব কথা হল স্যারের মত লোকদের যুক্তিদ্বারা বোঝানো সম্ভব যে ঈশ্বর নেই ৷ ও হ্যা বাংলাদেশের ছাগু কারা স্যারের বোঝাতে অনেক সময় লাগলো ৷ স্যার ছাগুদের কৃতিকলাপ শুনে বল্লো এটাতো শুধু জঙ্গিদের দ্বারা সম্ভব ৷ আমি বল্লাম ওরাতো ভদ্রভাবো ঘুরে বেরানো জঙ্গি
Friday, June 27, 2014
ধরে নিলাম ঈশ্বর আছে ৷ আবার পদার্থ বিজ্ঞান ও ঠিক এখন পদার্থ বিজ্ঞান বলে " আমরা যদি একটা বিষয় বা সিস্টেমকে বুঝতে না পারি তবে এটা কখনো সম্ভব নয় যে ঐ সিস্টেম ও আমাদের বুঝবে৷যখনই ঐ সিস্টেমকে আমরা অনুভব করা শুরু করবো তখনই ঐ সিস্টেমের সম্ভব হবে আমাদের অনুভব করা৷" এখন আমরাতো ঈশ্বরকে অনুভব বা উপল্বদ্ধি করতে পারি না বা তার কোন অস্তিত্ব পাইনা ৷ তবে সে মতে ঈশ্বরও আমাদের উপলোব্ধি করতে পারেনা ৷ যেমন, ধরেন আপনার দারিতে উকুন হয়েছে আপনি জানেন না ৷তখনি ঐ উকুনের টের পাবেন যখন সেটা আপনাকে কামরাবে ৷আর তখনি উকুনও আপনাকে বুঝবে ৷ কেউ যদি বলে আমি ঈশ্বরকে ঊপল্বদ্ধি করতে পারি ৷তবে তাকে এখানে যুক্তি সহকারে সেটা প্রমান করতে হবে ৷ এখন আমরা ঈশ্বরের অস্তিত্বের টের না পেলে ঈশ্বর ও পাবে না ৷ কিন্তু ধর্ম গ্রহন্থ গুলো দেখায় ঈশ্বর আমাদের টের পান কিন্তু আমরা তাকে পাইনা ৷ কিন্তু এটা সত্য হবে না ৷সত্য হলে পদার্থ বিজ্ঞান মিথ্যা হয়ে যাবে ৷যা সম্ভব নয় ৷কারন উপরের ঐ বিজ্ঞান থিউরি পরিক্ষা করে বানানো ৷পরীক্ষিত সত্য যদি সত্য না হয় তবে পৃথীবির কোন সত্যই সত্য হবেনা ৷ তাহলে দেখাগেল ধর্ম গ্রহন্থে যে ঈশ্বর পাওয়া যায় সেটা সত্য না ৷ কিন্তু ঈশ্বর আছে যাকে আমরা অনুভব করি তা হল মহাবিশ্ব ৷
ধরে নিলাম ঈশ্বর আছে ৷ আবার পদার্থ বিজ্ঞান ও ঠিক এখন পদার্থ বিজ্ঞান বলে " আমরা যদি একটা বিষয় বা সিস্টেমকে বুঝতে না পারি তবে এটা কখনো সম্ভব নয় যে ঐ সিস্টেম ও আমাদের বুঝবে৷যখনই ঐ সিস্টেমকে আমরা অনুভব করা শুরু করবো তখনই ঐ সিস্টেমের সম্ভব হবে আমাদের অনুভব করা৷" এখন আমরাতো ঈশ্বরকে অনুভব বা উপল্বদ্ধি করতে পারি না বা তার কোন অস্তিত্ব পাইনা ৷ তবে সে মতে ঈশ্বরও আমাদের উপলোব্ধি করতে পারেনা ৷ যেমন, ধরেন আপনার দারিতে উকুন হয়েছে আপনি জানেন না ৷তখনি ঐ উকুনের টের পাবেন যখন সেটা আপনাকে কামরাবে ৷আর তখনি উকুনও আপনাকে বুঝবে ৷ কেউ যদি বলে আমি ঈশ্বরকে ঊপল্বদ্ধি করতে পারি ৷তবে তাকে এখানে যুক্তি সহকারে সেটা প্রমান করতে হবে ৷ এখন আমরা ঈশ্বরের অস্তিত্বের টের না পেলে ঈশ্বর ও পাবে না ৷ কিন্তু ধর্ম গ্রহন্থ গুলো দেখায় ঈশ্বর আমাদের টের পান কিন্তু আমরা তাকে পাইনা ৷ কিন্তু এটা সত্য হবে না ৷সত্য হলে পদার্থ বিজ্ঞান মিথ্যা হয়ে যাবে ৷যা সম্ভব নয় ৷কারন উপরের ঐ বিজ্ঞান থিউরি পরিক্ষা করে বানানো ৷পরীক্ষিত সত্য যদি সত্য না হয় তবে পৃথীবির কোন সত্যই সত্য হবেনা ৷ তাহলে দেখাগেল ধর্ম গ্রহন্থে যে ঈশ্বর পাওয়া যায় সেটা সত্য না ৷ কিন্তু ঈশ্বর আছে যাকে আমরা অনুভব করি তা হল মহাবিশ্ব ৷
Thursday, June 26, 2014
আব্রাহামিক ধর্ম গুলোয় একটা গল্প প্রচালিত যে"যখন আল্লা আদম আর হাওয়াকে সৃষ্টি করার পর ইবলিশ কে বল্ল এদের সিজদা দেও৷কিন্তু ইবলিশ আগুনের তৈরী তাই সে সীজদা দেই নি আল্লাহর আদেশ অমান্য করে! যার জন্য তাকে পৃথিবীতে আসতে হয় স্বর্গ ছেরে আর সে শয়তান হয়েগেল " সূরা কাহাফের ৫০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ(ঈশ্বর ছদ্মবেশে মহাবদ) বলেছেন- ﻭَﺇِﺫْ ﻗُﻠْﻨَﺎ ﻟِﻠْﻤَﻠَﺎﺋِﻜَﺔِ ﺍﺳْﺠُﺪُﻭﺍ ﻟِﺂَﺩَﻡَ ﻓَﺴَﺠَﺪُﻭﺍ ﺇِﻟَّﺎ ﺇِﺑْﻠِﻴﺲَ ﻛَﺎﻥَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﺠِﻦِّ ﻓَﻔَﺴَﻖَ ﻋَﻦْ ﺃَﻣْﺮِ ﺭَﺑِّﻪِ ﺃَﻓَﺘَﺘَّﺨِﺬُﻭﻧَﻪُ ﻭَﺫُﺭِّﻳَّﺘَﻪُ ﺃَﻭْﻟِﻴَﺎﺀَ ﻣِﻦْ ﺩُﻭﻧِﻲ ﻭَﻫُﻢْ ﻟَﻜُﻢْ ﻋَﺪُﻭٌّ ﺑِﺌْﺲَ ﻟِﻠﻈَّﺎﻟِﻤِﻴﻦَ ﺑَﺪَﻟًﺎ ( 50 ) “(স্মরণ কর) যখন আমরা ফেরেশতাদের বলেছিলাম, আদমকে সিজদা কর,তখন ইবলিস ছাড়া সবাই সিজদা করল; সে ছিল জিন জাতির অন্তর্ভুক্ত এবং সে তার প্রতিপালকের আদেশ লঙ্ঘন করল। তবে কি তোমরা আমাকে ত্যাগ করে তাকে এবং তার বংশধরকে তোমাদের অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করবে? অথচ তারা তোমাদের শত্রু। এটা তো জালেমদের জন্য নিকৃষ্টতম বদল বা প্রতিস্থাপন।”(১৮:৫০) এখান থেকে দেখা যায় আল্লাহ একজন কে বলছ আরেক জন কে সিজদা করতে ৷ তাইলে, এখানে আল্লার ডায়লোগ হল তুমি আমার ব্যতিতো অন্য কাউকে সিজদা করলে আমার কোন সমস্যা নেই ৷ আবার, কুরান হাদিসের বিভিন্ন স্থান থেকে এটা পাওয়া যায় "আল্লাহ ছারা আর কাউকে সিজদা করা শিরিক বা পাপ " তাইলে বলা যাচ্ছে এই খানে আল্লা চান না কেউ আল্লা ব্যতিতো অন্য কাউকে সিজদা করুক ৷আমার কথা হল "যে আল্লাহ, কখনও সইতে পারেনা যে একজন তার ব্যতীত অন্যকাউকে সিজদা করুক সে কি করে তার সামনে ইবলিস কে বলতে পারে তুমি আদমকে কে সিজদা কর?এটা স্ববিরোধী নয়কি?" তাইলে ব্যপার দুইটি বিপরীত হয়ে যাচ্ছে না? হয় আল্লাকে ব্যতিতো অন্যকে সিজদা করলে আল্লা রাগ করেন না ৷ আর তা না হলে আল্লা রাগ করেন ৷ উপরের দুইটা ব্যপার কখনো এক সাথে সত্য হবে না ৷ আবার এক সাথে দুইটা ব্যপার কে সত্য হওয়া লাগবে না হলে কুরান হলে মিথ্যা প্রতিপন্ন হবে ৷কিন্তু এক সাথে দুইটা কখনো সত্য হবে না আগেই প্রমানিত ৷ তাহলে, দেখা যাচ্ছে কুরান হাদিস মিথ্যা ৷
Monday, June 23, 2014
ভন্ডামি দেখার জন্যে গিয়েছিলাম একবার আমার পাশের এলাকার এক মহিলার কাছে ৷অনেকদিন থেকে মহিলাটির নাম শুনছিলাম ৷যা বলে তাই নাকি হুবাহু মিলে যায়! তো পাশের এলাকায় এমন একজন আছে আর আমি তার দর্শন না নিয়ে থাকতে পারি, তাই কি হয়? তাই এক বন্ধুকে জোরকরে ধরে নিয়েগেলাম সেখানে ৷যখন পৌছা লাম তখন পাঁচটার মত বাজে ৷গিয়ে দেখি অনেক লোক একটা মন্দিরের বারান্দা মত যায় গায় বসে আছে ৷চারিদিকে ধুনিচির গন্ধ ,বিকেলের আবছা আলোয় এক বিটঘুট পরিবেশ বারান্দা ও পুরা মন্দির জুরে ৷কি আর করবো আমরা কিছু লোকের কাছে বসার যায়গা চাইতে তারা দিয়ে দিল ৷দেখলাম ওখানে বাংলাদেশের দুই ধর্মের লোকের আগমন ঘটেছে ৷এক বুরা মত লোকের কাছে শুনলাম "এখানে হয় টা কি?" ৷বুরা অবাক হয়ে কিছু সময় আমার মুখপানে চেয়ে উত্তর দিল "দেখো ঐ যে একটা মহিলা বসে আছেনা ওনার কাছে বাবা মহাদেব আসেন ৷ (হ্যা দেখলাম একটা মহিলা বসে আছে মুখনিচু করে মন্দিরের ভিতর, মাথার চুল গুলো জট পাকিয়ে গেছে যেমন দেখা যায় অনেক রাস্তার পাগল দের ৷সে সময় আমার চোখে সমস্যা ছিল তাই চশমা পরেও অল্প আলোয় ভিতরের আর কিছু দেখতে পেলাম না ৷) আমি> বাবা মহাদেব আসে মানে কি? বুরা আবার অবাক হয়ে> বাবা মহাদেব আসে মানে কি জান না?ওনার উপর ভর করেন ৷তখন উনি(মহিলা) ত্রিকাল অজ্ঞ হয়ে ওঠেন ৷ বুরার কথা শুনে মনে হল বুরা ধর্ম বই টই টুকটাক পরে ৷ তখন আমি বল্লাম তা বাবাজি আসে কখন? বুরা বলে> চুপ মেরে বস থাকো একটু পরেই আসবে ৷ কি আর করবো চুপ মেরেই বসে থাকলাম ৷প্রাই দশ মিনিট পর ঐ মহিলা হাত উচু করে গোঙ্গানির মোত শব্দ করে মাটিয়ে লুটিয়ে পরলো ৷ অল্প আলোয় আমি আমার খারাপ চোখ দিয়েও দেখলাম কয়েকজন মহিলার মুরিদ মহিলাকে আবার সোজা করে বসালেন ৷তার পর একজন মুরিদ বাইরে এসে ঘোষনা দিলেন যে"বাবা এসে গেছে আপনারা বাবার প্রনামি এঐ গামছায় টাকার উপর নিজের নাম এই কলম দে লিখে সবাই দিয়েদেন আর এক এক করে সবাই বাবার কাছে আসুন " দেখলাম এক মহিলা তার কোলে একটা দুই কি তিন বছরের মেয়ে ৷তিনি প্রথমে ঢুকলেন ঢুকেই ভন্ড মহিলার পায়ে পরে যেয়ে বলে উঠলো "বাবা, আমাকে বাচাও বাবা" বাবা :-P এক ধারি মহিলাকে আরেক মহিলাকে বাবা বলে ডাকছে এই তো দেখে আমার হাসি পেয়ে গেল ৷হাসি পেলে কি হবে এখানে তো মুখখুলে হাসা যাবে না (আগের বুরো চুপ থাকতে বলেছিল) তাই মুখ ঢেকে কুট কুট করে হাসতে লাগলাম তখন আগের সে বুরা আমার কাছে শুনলো> এই খোকা হাসো ক্যান,হাসার কি হইছে? আমি> দাদু, এই রোগের জন্যেই তো এখানে আসা ৷আমার ফাউ হাসি পায় ৷ বুরা কি বুঝলো জানে কেডা,দেখলাম চুপ হয়ে গেল আর আমার সাথে কথা বল্লো না ৷ দেখলাম এমন ভাবে অনেক লোক গেল ৷তাদের বক্তব্য ও বাবা (মহিলার বক্তব্য) > লোক>বাবা,আমার গরু হারিয়ে গেছে৷দেখেনতো বাবা গরু কোন বিলের কোন যায়গায় ৷ এমন প্রশ্ন শুনেও বাবা কনফিউজড না হয়ে সরাসরি উত্তর দিল ৷ প্রশ্ন আর উত্তরের ধরন দেখে আমার আবার হাসি পেল ৷বুরাটা রাগনিত চোখ ফেলে আবার মুখ ঘুরিয়ে নিল ৷ তো এসব আবাল কাজ কারবার ও বাবা মহাদেবের কাছে এমন ধরনের প্রশ্ন করা দেখতে থাকলাম ৷এক মহিলা এক সময় খুব করুন কন্ঠে প্রশ্ন করলো"বাবা,আমার স্বামিকে এই বেল পাতা ডোবানো পানি খেতে দিলে সত্যই ঐ ডাইনির কাছ থেকে ফিরে আসবেতো বাবা?"বাবা বল্ল "বিশ্বাস রাখ বিস্বাস রাখ ৷" তো এক সময় আমার পালা আসলো ৷তো আমি আর আমার বন্ধু এক সাথে ঢুকতে যাচ্ছিলাম ৷তখন মহিলার সাগরেদরা আমাদের বাধা দিল বল্ল এক সাথে দুইজন না এতে বাবার প্রবেলেম হয় ৷(বাপরে কি আমার মহাদেব যে পুরাপৃথিবীর কন্ট্রল করার ক্ষমতা রাখে কিন্তু দুই জন এক সাথে বুঝতে পারে না!)৷আমি বল্লাম "আমই যাই" বলে ঢুকে পরলাম দেখলাম মহিলারূপি বাবা আমার দিকে একটানা তাকিয়ে আছে ৷হঠাৎ বল্ল বল্ল " তোর সমস্যা কি বল?" আমি> সমস্যা কি আপনিই বলেন! মহিলা> তোর প্রেমিকা নিয়ে সমস্যা?(আমার বয়সীদের খুব সম্ভাবত এই প্রশ্ন আগে করে) আমি> না! তেমন কিছু না৷ মহিলা> বারি অশান্তি? আমি> আগে ছিল এখন নেই, আর এর জন্যেও আমি আসেনি! মহিলা> তোর মোবাইল হারিয়ে গেছে ৷ আমি> না৷ এবার মহিলা রুপি বাবা তো কনফিউজড কারন মানুষের এই সমস্যা গুলো না হলে তার কাছে কেউ আসে না যে গুলো সে প্রশ্ন করলো ৷ অনেক খন মহিলা আমাকে পর্যবেক্ষণ করে বল্ল "তোর চোখে সমস্যা তাই এসেছিস না? "(চশমা দেখে ধারনা) যদিও আমি চোখের সমস্যার জন্য যাইনি গিয়েছিলাম ভন্ডামি দেখতে ৷তাই বলে কি বলা যায় আমি ভন্ডামি দেখতে এসেছি ৷তাই মুখে যথেষ্ট খুসি ভাব নিয়ে বল্লাম" হ্যা মা" সে সময় পাশ থেকে এক সাগরেদ বল্ল "মা নন উনি বাবা" কিন্তু আমি ভুল সংসোধন না করে আবার বল্লাম "তাইলে কি করবো মা, চোখের জন্য দুরের জিনিস অসপষ্ট্য দেখি" আবার সাগরেদ বল্ল "মা নয় বাবা,বাব,,া" আমার হাসি পেয়ে গেল তবে খুব কষ্টে লামাল দিলাম৷কি করবো বলুন? এক বুরা ধারি মহিলাকে কষ্ট করে মা বলা যায়,,,তাই বলে বাবা? :-P মহিলা> তুই আমার থানে দুইহাজার টাকা দিলে তোর চোখের সমস্যা ভাল হয়ে যাবে ৷ বা কি ব্যবসা ৷জীবনে প্রথম শুনলাম কোন পরাক্রম শালি দেবতা নিজের মন্দির উন্নায়নে টাকা চাচ্ছে! :-D তো মহিলা বল্লো "আগামি সোম বারে টাকা নিয়ে আসবি, আর এই নে বেল পাতা জলে ডুবিয়ে খাবি" কোন কথা না বলে বেরিয়ে আসলাম ৷এসে কষ্ট করে চেপে রাখ হাসিটা ঝারলাম রাস্তায় তার পর বেল পাতা ফেলে দিলাম ৷ একটা ব্যাপার কি জানেন মুসলিম সমাজে কেউ একটু উল্টা পাল্টা করে ভবিষৎ বলা শুরু করলে লোকে ভাবে জেনে পেয়েছে, আর হিন্দু সমাজে ভাবে দেবতা পেয়েছে ৷এই হল পার্থক্য ৷ চোখ কিন্তু আমার ভাল হয়েগেছে ৷না না সেই পর্বতি সোম বারে গিয়ে নয় ৷লেসার করে ৷
Sunday, June 22, 2014
অনেক ফালতু টাইপ ছাগু প্রায় বলে যে "বিজ্ঞানে বিভিন্ন সত্যও নাকি সত্য না ৷বিজ্ঞানের আজ যা সত্য কালকে হয়তো হতে পারে সেটা মিথ্যা ৷তাইলে বর্তমানের বিজ্ঞানও সত্য হয় কি করে?কারন সত্য তো পরিবর্তন শীল নয় ৷ " তাদের অবগতির জন্য বলে রাখি ৷এমন কথা যারা বলে তাদের সত্য মিথ্যা সম্পর্কিত জ্ঞানের অভাব আছে ৷ উত্তর দেওয়ার আগে সত্য কি তাই এদের একটু বোঝাই ৷ যা বাস্তব তাই সত্য তবে এটি নির্ভর করে পর্যবেক্ষণের উপর ৷পর্যবেক্ষক যদি সুষ্ঠ ভাবে পরিক্ষা করে গানতিক যুক্তি দ্বারা তার পর্যবেক্ষিত জিনিস বর্ননা করতে পারে তবে সেই বাস্তব জিনিস হবে বিজ্ঞান ৷কারন পর্বতিতে তার তত্ব পরিবর্তন হবে না ৷ পরিবর্তন হলে বলতে হবে যেকোনো এক জনের পর্যবেক্ষণে ভুল ছিল ৷ তাহলে দেখাযায় বাস্তব ঘটনার ব্যাখাই বিজ্ঞান ৷বাস্তব ঘটনা পর্বতনশীল নয়, তাই বিজ্ঞানের যে থিউরি গুলো সব চেয়ে বেশি পর্যবেষন ও উপাত্ত নিয়ে তৈরী সেগুলো পরিবর্তন শীল নয় ৷কিন্ত পরিবর্তন হলে বুঝতে হবে আগের পরিক্ষায় কোন শর্ত মিসিং ছিল ৷ উদাহরন হিসাবে নিউটনের গতির তিনটি সুত্র একটি স্থির কাঠামোর উপর ভিত্তি করে রচিত ৷ কিন্তু আইনেস্টাইন দেখালেন গতির তিনটি সূত্র ঠিক ভাবে কাজ করবে না যখন দুইটা কাঠামোর ভিতর আপেক্ষিক গতির সৃষ্টি হয় ৷তখন এক কাঠামোর দৃষ্টিতে অপর কাঠামোর ভিতির ঘটা ঘটনা গুলো নিউটেন সূত্র মানবেনা ৷ এখন নিউটনের সূত্রও কিন্তু মিথ্যা নয় ৷কিন্ত নিউটন শুধু একটা জিনিস বলে যেতে পারেন নি যা আইনেস্টাইন বলেছে ৷তাইলে তো নিউটনের সূত্র মিথ্যা হয় না বরং ঐ সূত্রের আর একটা শর্ত তৈরী হল শুধু মাত্র ৷এমন ভাবে যত গুলো নিশ্চিত বিষয় আছে যেগুলো এত পরিমানে পরিক্ষিত যে এই গুলো যদি সত্য না হয় তবে পৃথিবীর বাকি সবই মিথ্যা ৷আর বিজ্ঞানের এই সত্য থিউরি কোন দিন পরিবর্তন হবেনা নতুন শর্ত যুক্ত ছারা ৷ এখন বিজ্ঞান যে বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চত নয় এবং পরিক্ষা করে সব সময় একই ফল পাওয়া যায়না সেগুলোর পাশে লেখা থাকে প্রায় বা হতে পারে ৷আর বিজ্ঞানের এই ফলাফল ভিন্ন পাওয়ার কারন কোন একটা শর্ত মিসিং ৷হয়তো দুইশো বছর পর সেই অজ্ঞাত শর্ত আবিষ্কার হবে আর অমনিই এখন কার মত তখন কার ছাগু গুলো বলবে দেখেছো বিজ্ঞানের থিউরির ও পরিবর্তন হয় মানে বিজ্ঞান সত্য না ৷ বিজ্ঞানের যে তত্বগুলোয়" ধারনা করা হয় যে " এমন লেখা থাকে আসলে এ তত্ব গুলো হল বিজ্ঞানের ঘারে চরা দর্শন ৷ অনেক ফালতু টাইপ ছাগু প্রায় বলে যে "বিজ্ঞানে বিভিন্ন সত্যও নাকি সত্য না ৷বিজ্ঞানের আজ যা সত্য কালকে হয়তো হতে পারে সেটা মিথ্যা ৷তাইলে বর্তমানের বিজ্ঞানও সত্য হয় কি করে?কারন সত্য তো পরিবর্তন শীল নয় ৷ " তাদের অবগতির জন্য বলে রাখি ৷এমন কথা যারা বলে তাদের সত্য মিথ্যা সম্পর্কিত জ্ঞানের অভাব আছে ৷ উত্তর দেওয়ার আগে সত্য কি তাই এদের একটু বোঝাই ৷ যা বাস্তব তাই সত্য তবে এটি নির্ভর করে পর্যবেক্ষণের উপর ৷পর্যবেক্ষক যদি সুষ্ঠ ভাবে পরিক্ষা করে গানতিক যুক্তি দ্বারা তার পর্যবেক্ষিত জিনিস বর্ননা করতে পারে তবে সেই বাস্তব জিনিস হবে বিজ্ঞান ৷কারন পর্বতিতে তার তত্ব পরিবর্তন হবে না ৷ পরিবর্তন হলে বলতে হবে যেকোনো এক জনের পর্যবেক্ষণে ভুল ছিল ৷ তাহলে দেখাযায় বাস্তব ঘটনার ব্যাখাই বিজ্ঞান ৷বাস্তব ঘটনা পর্বতনশীল নয়, তাই বিজ্ঞানের যে থিউরি গুলো সব চেয়ে বেশি পর্যবেষন ও উপাত্ত নিয়ে তৈরী সেগুলো পরিবর্তন শীল নয় ৷কিন্ত পরিবর্তন হলে বুঝতে হবে আগের পরিক্ষায় কোন শর্ত মিসিং ছিল ৷ উদাহরন হিসাবে নিউটনের গতির তিনটি সুত্র একটি স্থির কাঠামোর উপর ভিত্তি করে রচিত ৷ কিন্তু আইনেস্টাইন দেখালেন গতির তিনটি সূত্র ঠিক ভাবে কাজ করবে না যখন দুইটা কাঠামোর ভিতর আপেক্ষিক গতির সৃষ্টি হয় ৷তখন এক কাঠামোর দৃষ্টিতে অপর কাঠামোর ভিতির ঘটা ঘটনা গুলো নিউটেন সূত্র মানবেনা ৷ এখন নিউটনের সূত্রও কিন্তু মিথ্যা নয় ৷কিন্ত নিউটন শুধু একটা জিনিস বলে যেতে পারেন নি যা আইনেস্টাইন বলেছে ৷তাইলে তো নিউটনের সূত্র মিথ্যা হয় না বরং ঐ সূত্রের আর একটা শর্ত তৈরী হল শুধু মাত্র ৷এমন ভাবে যত গুলো নিশ্চিত বিষয় আছে যেগুলো এত পরিমানে পরিক্ষিত যে এই গুলো যদি সত্য না হয় তবে পৃথিবীর বাকি সবই মিথ্যা ৷আর বিজ্ঞানের এই সত্য থিউরি কোন দিন পরিবর্তন হবেনা নতুন শর্ত যুক্ত ছারা ৷ এখন বিজ্ঞান যে বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চত নয় এবং পরিক্ষা করে সব সময় একই ফল পাওয়া যায়না সেগুলোর পাশে লেখা থাকে প্রায় বা হতে পারে ৷আর বিজ্ঞানের এই ফলাফল ভিন্ন পাওয়ার কারন কোন একটা শর্ত মিসিং ৷হয়তো দুইশো বছর পর সেই অজ্ঞাত শর্ত আবিষ্কার হবে আর অমনিই এখন কার মত তখন কার ছাগু গুলো বলবে দেখেছো বিজ্ঞানের থিউরির ও পরিবর্তন হয় মানে বিজ্ঞান সত্য না ৷ বিজ্ঞানের যে তত্বগুলোয়" ধারনা করা হয় যে " এমন লেখা থাকে আসলে এ তত্ব গুলো হল বিজ্ঞানের ঘারে চরা দর্শন ৷
Tuesday, June 17, 2014
একটি হ্যালোজেনেশানের ঘটনা ------------------------------------- 2007 এর ঘটনা! আমি তখন রাজশাহী থাকতাম পরাশোনা করার জন্য ৷ তো আমি থাকতাম আমার কাকার সাথে ৷আমার কাকা রাজশাহীতে জব করতো তাইতো রাজশাহীতে গিয়েছিলাম ৷কারন একটা মানুষ যেমন তার মাকে দুরে থুয়ে থাকতে পারেনা আমিও তেমনি কাকাকে ছেরে থাকতে পারতাম না ৷ তো এক সময় আমার জ্বর হয় (তখন কাকা গ্রামের বারি গিয়েছিল ঘুরতে, আমার বারি যেতে ভাল লাগতো না তাই যায়নি) ৷পাশে কেউ নেই, বারি ফোনকরেও বলতে লজ্জা লাগছে৷কারন ফোন করলেই কাকা তার ছুটি না কাটিয়ে চলে আসতো, যা আমি চাইনি কারন ডাক্তাররা এমনই ছুটি পায়না ৷তাই নিজের ঔষধ নিজেই খেতাম ৷একটা হোটেল থেকে খাওয়া দাওয়া করার কথা ছিল, কিন্তু জ্বর হয়েছিল বলে যেতে ভাল লাগতো না (খুব খিদে না লাগলে যেতাম না)৷ আমাদের ফ্লাটের পাশে একটা মেয়ে থাকতো যার সাথে আমার কানেকটসান ছিল ৷ও ওখানে থাকলে হয়তো কোন সমস্যা হত না কিন্তু ওরাও ছুটিটে তাদের গ্রামের বারি গিয়েছিল ৷বলতে গেলে আমি ঐ বিল্ডিংএকা ছিলাম (হয়তো আরও কেউ ছিল আমি জানতাম না ) ৷ তো একবিকালে (তখনও প্রবল জ্বর চলছে) ঘুম থেকে উঠে দেখি শ্বাস কষ্ট হচ্ছে তার সাথে জ্বালার ওপর পালার বারি যে কারেন্ট নেই ৷তাই রুমে থাকতে পারলাম না ,আস্তে আস্তে সিরি বেয়ে ছাদে চলে আসলাম ৷বলে রাখি ওর আগের দিন রাত থেকে বিকাল পর্যন্ত কিছুই খাইনি সকালে কয়েকটা ফল ছারা ছাদে যখন গেলাম তখন শুনলাম পাশের বিল্ডিংএর ছাদ থেকে ইট ভাঙ্গা বা ইটের উপর দার কোপ মারলে যে শব্দ হয় এমন হচ্ছে ৷প্রথমে মনে করলাম কোন ছোট ছেলে বা মেয়ে হয়তো এমনই খেলা করছে তাই গুরুত্ব দিলাম না ৷কিন্তু পরেক্ষনে যখন মনে পরলো ঐ বিল্ডিংএ লোক থাকেনা তখন মাথায় বিদ্যুতের চমক খেলে গেল আর সব লোম গেল দারিয়ে ৷আমি বাউন্ডারির পাশে গিয়ে বল্লাম কে? তাও শব্দ বন্দ হল না তবে দেখলাম একটা কাল ল্যাংটা মেয়ে দারিয়ে মুখ ভ্যাংচি দিয়ে আবার বসে পরলো ৷ মানুষ যুক্তির চেয়ে নির্ভরযোগ্য মনে করে তার নিজের চোখকে ৷তাই আমারও তার ব্যতিক্রম হয় কি করে ? তাই জ্বর মাথাও দৌরিয়ে চলে গেলাম সিরি ঘর পর্যন্ত ৷সিরির ওখানে যেয়ে খেয়াল হল ব্যপারটায় অন্যকিছু আছে ৷তাই আবার ছাদে উঠলাম শুমলাম তখনও একই রকম শব্দ হচ্ছে তবে ওটা পাশের বারির ছাদ থেকে আসছেনা ৷ওটা আসছে পাশের আর একটা বারি তৈরী হচ্ছে সেখান থেকে ৷ এমন হওয়ার ব্যাখা কিন্তু আমার কাছে আছে ৷ঐসময় আমার দমের কষ্ট হচ্ছিল তাই বলা যায় মস্তিস্কে অক্সিজেন কম যাচ্ছিল ৷আমি যখন ছাদে যাই তখন আমার কান ঠিক যে বারিতে কাজ হচ্ছিল সেই শব্দ শুনে ছিল ৷কিন্তু মস্তিস্কে অক্সিজেনের অভাবে লোকেশান নির্নয় করতে ব্যার্থ হয় আর আমি শুনি শব্দটা নির্জন বারিথেকে আসছে ৷তখনি আমার অবচেতন মন বিশ্লেষণ করে দেখে ঐ বারি লোক থাকে না যার ফলে অবচেতন মন ভয় পায় ও উল্টা পাল্টা দেখা শুরু করে ৷ স্বপন দেখার সময় আমরা যে ক্যারেকটার কল্পনা করি অবচেতন মন তার আকার দেয় ৷তেমনই আমি ভয় পেয়ে একটা ক্যারেকটার বানাই কারন আমার মনে যাগে কেউ না থাকলে শব্দ করছে কে? যখনি আমি ডাক দেই কে কে বলে আর তখনই শুরু হয় অবচেতন মনের খেলা ৷ এই হ্যালোজেনেশান হওয়ার কিছু কারন হল> অতিরিক্ত নামা ও h+ খাওয়া এবং সাথে ভাত না খাওয়া ৷ মানুষ ঘোরের ভিতর না থাকলে তার হ্যালোজেনেশান হয় না ৷
Sunday, June 15, 2014
দুই কি তিন বছর আগের কথা ৷আমার বন্ধু এক প্রকার জোর করেই আমাকে তার গ্রামের বারি নিয়েগেল তার গ্রামে কালি পূজা হচ্ছিল তাই( তার নাম বলছিনা সঙ্গত কারনে ৷) তো খুবই কষ্ট করে গেলাম সেই দূর্গময় এলাকায় ৷নেই সেখানে কোন বিদ্যুত ব্যবস্থা এবং ভাল রাস্তা,নেই শিক্ষার ভাল ব্যবস্থা ৷ তো পরেরদিন গেলাম বন্ধুদের পূজার মন্ডপে(রাতে) ৷গিয়ে দেখি চারিদিকে গাজার গন্ধ ৷অন্যকোন অনুষ্ঠানের মোত সেখানেও যথেষ্ট ভিরছিল৷রাতে যাত্রা হওয়ার কথা ছিল ৷আগে কোন দিন যাত্রা দেখিনি একথা বন্ধুকে বলতেই,ও বল্ল তাহলে আমরা যাত্রাদেখেই ফিরি ৷ তো আমি এক পার্সোনাল যায়গায় ফোনকরার জন্য বন্ধুকে ডেকে নিয়ে এক লোকহীন যায়গায় গেলাম(অল্প আলো আলো পরিবেশ) ৷গিয়ে দেখি কিসে কি, ওখানেতো দশ-বিশ জনের মোত গাজা টানছে ৷ আমি বন্ধুকে বল্লাম এরা করছেটা কি পাবলিক প্লেসে দল বেধে গাজা টানা? বন্ধু বল্ল> এটা পূজার একটা নিয়ম, এদিনকে অনেকেঅ গাজাটানে ৷যারা প্রফেশনাল খোর নয় তারাও কারন এদিনকে মন্দির কর্ত্রী পক্ষ গাজাটানার পুরা অর্থই বহন করে ৷ :-D এবার বর্না করছি ওদের গাজাটানার স্টাইল> এক এক জন যখন গাজার কলকে হাতে পাচ্ছে দেখে মনে হচ্ছে যেন স্বর্গ হাতে পেয়েছে ৷যখন কেউ কলকেতে একটানা টান দিচ্ছে তখন অন্যরা উৎসুক কুকুরের মত তার মুখ পানে তাকিয়ে থাকছে ৷আর তার ভিতর মুমিনীয় গালাগাল তো ফ্রি ৷ আমি বন্ধুকে বল্লাম এদের চিনিস ৷ওবল্ল ও সবাইকে প্রায় চেনে ৷আর এও বল্ল এরাই নাকি চাদাটাদা টুলে পূজার ব্যবস্থা করে ৷ বুঝুন ব্যপার,এ ভাবেই গ্রামের মানুষগুলো টালে পরিনত হচ্ছে ৷আর তাদের গাজা খাইয়ে টাকা উসুল করছে ধর্ম ব্যবসায়িরা৷ ঐ রাতে ঐ গাজাখোর পার্টি লেজার লাইট দিয়ে করছিলো সেটা সভ্যসমাজের ব্যপারনা ৷আরেকটা কথা ঐ দিন এক মোরল মত লোক আমাকে আর বন্ধুকে গাজা অফার করে টালের মাথায় বলেছিল দেও একটান বাবা মহাদেবের নাম করে আর পৌছে যাও শ্রীঘরে, :-P (মনে হয় শ্রীঘর মানে যে টয়লেটে সেটা মনে হয় ওলোক জানতো না বা টালে ছিল)
Friday, June 13, 2014
শবেবরাতের এই মহান রাতে আল্লাহ তার 5g connection চালু করেন ৷তাই এই রাতে যে একবার আল্লাকে ভিডিও কল করবে তার কনটাক্সট ব্যার্থ হবে না ৷ তাই মানুষ ও এরাতে ভাল সিগনাল পাওয়ার জন্য এবং আল্লার সাথে ভিডিও কল করার জন্য বারির বাইরে বেরিয়ে পরে ও ভিডিও কল করতে থাকে ৷ আল্লা পৃথিবীর মানুষের সাথে ভাল সিগনাল পায়না বলে এই রাতে মানুষের অনেক কাছে চলে আসে ভাল সিগনাল পাওয়ার জন্য এবং জানার জন্য কারা কারা তার কানেকটানে আছে ৷ তাই এই রাতে অনেকে আল্লাকে 5g ভিডিও কল করে দেখিয়ে দেখিয়ে তাদেরি মুখে রুটি তুলে দেয় তাদের মুখে যারা একটু আগে ভরাপেটে গরু ছাগল মেরে এসেছে (আচ্ছা রুটি কেন দেয়?ভাতদিলে অসুবিধা কি?নাকি আরবিয়ান শুকনা নিয়ম) ৷কিন্তু ঐ দিন যে কতলোক না খেতে পেরে পেটে পাথর চাপাদিয়ে শুয়ে থাকে তারা দেখতে পায়না !দেখলেও তাদের বারিতে এনে খাওয়াতে তাদের খারাপ লাগে ৷কারন "ইহলোক কোন ব্যপার না,মাত্র দুইদিন" যারা বলে থাকে তারাও চায় সমাজে নিজের স্ট্যাটাস বজায় রাখতে(বাকির চেয়ে,নগদ ভাল) ৷তাদের দরিদ্রদের সাথে একই টেবিলে খেতে বাধে স্টাটাসের কারনে ৷ তো আমার কথা হল মানুষ তাকে ক্যামন ডাকছে তা দেখার জন্য আল্লা নামক প্রানির পৃথিবীর এত কাছে আসার কি দরকার ?তাহলে কি সে যেখানে থাকে সেখান থেকে পৃথিবী দেখতে অসুবিধা হয়? নাকি আল্লাহকে যারা বানিয়েছে(ভন্ড) তারা আল্লাহকে মহান করার চেস্টা চালিয়েছে এই বলে যে "দেখ আল্লাহ কত মহান সে মানুষের মোত নগন্য প্রানির জন্য তাদের কাছে হাজির হয়! " ?
Sunday, June 8, 2014
একটি বৈজ্ঞানিক ব্যাখা ------- সবারই বুদ্ধি নির্ভর করে তার ছোটবেলার বেরে ওঠা পরিবেশের উপর ৷ দেখাযায় একই পরিবেশে বেরে ওঠা মানুষদের বুদ্ধি প্রায় একই রকম ৷তবে আপনারা মনে করতে পারেন একই পরিবেশ বলতে শুধু যে একটা বারির পরিবেশ বলেছি ,তা কিন্তু না ৷একটা বারির দুইটা সন্তানের বুদ্ধি মত্তা প্রায় এক রকম হতেও পারে না হতেও পারে ৷কারন দুইজনের কাছে একই বারির পরিবেশও ভিন্ন হতে পারে ৷কিন্তু দুইটা আলাদা পরিবারের দুইটা শিশু যখন একই বুদ্ধি মত্তা ধারন করে তখন বলতেই হয় তাদের ছোটকাল থেকে বেরে ওঠার পরিবেশ প্রায় একই ছিল ৷ আমি মনে করি প্রায় সব নাস্তিকদেরই বুদ্ধিমত্তা প্রায় একই(তবে বয়সের উপর কিছুটা নির্ভর করে, তবে বয়স যদি একই হয় তবে বুদ্ধি মত্তা প্রায় একই হয়) ৷ এটা এক ভাবে প্রমানও করা যায়: যখন দুইটা ব্যক্তির বুদ্ধি মত্তা একই হবে তখন তারা বিভিন্ন সিদ্ধান্ত একই ভাবে নেবে ৷যার ফলে জীবন যাত্রায় এক জনের সাথে আরেক জনের মিল থাকবে৷ এখন দেখা যায় প্রায় সব নাস্তিকদের জীবন যাপন পদ্ধতি একই,যেমন: ১,সব নাস্তিকরাই সৃজনশীল হয় বা এধরনের কাজে যুক্ত থাকে৷ ২,একটু ঘর কুনো (অসমাজিক) সভাব থাকে ৷ ৩,কল্পনাশক্তি অত্যান্ত প্রখর হয় ৷ ৪,কোন বিষয়ে সহজে আচ করতে পারে কি ঘটছে ৷ ৫,সবচেয়ে বর মিল হল সবাই যুক্তি বাদি ৷ ৬,প্রায় সবাই ভাল ডিজাইন ও করতে পারে ৷ ৭,কথাবলার স্টাইল একটু খারাপ ৷ ৮,খেলাধুলায় কম পারদর্শী ৷ এর কারন কি? এর কারন আর কিছু নয়,কারন হল মস্তিষ্কের একই রকম গঠন ৷মানুষের অগ্র মস্তিস্ক নামে মস্তিষ্কের একটা সামনের অংশ বারতি আছে বলে মানুষ এত পরিমানে বুদ্ধিমান ৷তো এই অগ্রমস্তিষ্ক দুই ভাগে বিভক্ত ,ডান ও বাম ৷এই দুই অংশ সেরেব্রাল কর্টেক্স নামক স্নায়ু দ্বারা যুক্ত থাকে ৷দেহের ডান অংশ নিয়ন্ত্রণ হয় বাম মস্তিস্ক দ্বারা এবং বাম অংশ নিয়ন্ত্রণ হয় ডান মস্তিষ্ক দ্বারা ৷এমন কি দেহের যে সব ইন্দ্রিয় ডাবল তাও এই পদ্ধতিতে ভাগ হয় ৷ আর একটা বিষয় হল এই দুই মস্তিষ্ক একই রকম কাজ করেনা ৷ সমস্ত যুক্তি ,ভাষা,কথাবলার স্টাইল, গনিত মস্তিষের বাম অংশে থাকে ৷এখান থেকে এই অংশ নিয়ন্ত্রিত ৷ তবে এই চারটির ভিতর দুইটা দুইটা সম্পর্কিত ৷যুক্তি আর গনিত একটা ভাগে এবং ভাষা আর কথা বলার স্টাইল আরেক ভাগে ৷ এবার মস্তিষ্কের ডান অংশ ৷এই অংশে নিয়ন্ত্রণ হয় ছবি আকা,কল্পনা, গান,খেলাধুলা,সংস্কৃতি মনা ৷ এখানেও ছবিআকা,কল্পনা একটা ভাগে ৷বাকি তিনটি আরকটা ভাগে থাকে ৷ আর বেশি ঘোলালাম না৷এবার আসল কথা ,এখানে ব্যখ্যা দেব সব নাস্তিক কেন এক রকম ৷তার আগে আর কিছু ব্যপার বলি ৷একজন মানুষ মস্তিষ্কের যে অংশ বেশি ব্যবহার করে সেই অংশ বেশি উন্নত হয় বাকি অংশ অন্নুত হয়ে যায় ৷উদাহরন দেই: দেখবেন কানা দের স্মৃতি শক্তি ভাল হয় আর বোবাদের বোঝার ক্ষমতা ৷কারন তারা মস্তিষ্কের ঐ অকেজো অঙ্গের সংশ্লেষিত অংশ ছোট বেলা থেকে ব্যবহার না করায় ঐ অংশ ব্যবহৃত হয় অন্যকাজের দ্বারা ৷আর যে কাজে ঐ অংশ ব্যবহৃত হয় সেই অংশ উন্নত হয় ৷ এবার আমার ছোটবেলার পরিবেশ দ্বারা বোঝাবো কি করে আমার কি হয়েছে ৷ মনে হয় আগেও এই কথা বলেছি যে ছোট বেলায় আমি বারি থেকে বের হতাম না ৷যার ফলে আমার মস্তিষের বাম অংশের ভাষার ব্যবহার ও কথাবলার ভাগটা আমি ব্যবহার কম করতাম ৷এবং ছোটবেলা থেকে ভাবনা চিন্তা করতাম বিভিন্ন বিষয়ে যার ফলে আমার মস্তিষ্কের দুই অংশে (বামে ও ডানে) গনিত ও কল্পনার ভাগটায় কাজ বেশি করতাম যার ফলে এই ভাগ দুইটা তার পাশের অংশ দখল করে (কথাবলার স্ট্যাইল,খেলাধুলা)৷এ কারনে আমি হয়ে উঠি যুক্তি বাদি এবং প্রচুর কল্পনা শক্তির অধিকারী ৷একই সাথে মার যায় আমার ভাষা,কথাবলার স্টাইল,খেলাধুলা ও সংস্কৃতি মনাত্ব ৷আর উন্নত হয়ে উঠি যুক্তি,গনিত,অঙ্কন,কল্পনায় ৷ এটা শুধু আমার বেলায় নয় প্রায় সব নাস্তিকের মস্তিষ্কের এমন গঠনের জন্য দায়ি বেরে ওঠার পরিবেশ৷ এখন আরেকটা ব্যপার এখনো বাকি তাহলো কোন ব্যপারে বোঝার ক্ষমতা ৷আর এটা নির্ভর করে ডান বাম উভয় মস্তিক্ষের যুক্তি ও কল্পনার উপর ৷এবং এদের সংযোগ কারি স্রেরিব্রাল কর্টেক্সের উপর ৷ আমরা যখন কোন বিষয়ে বোঝার চেস্টা করি তখন একই সাথে আমরা সে বিষয়ে কল্পনা করি সাথে সাথে যুক্তি দেই ৷যেমন·অনেকে কোন জিনিস বোঝার সময় বলে"তাইলে এভাবে করলে এমন হবে আর ঐ করলে হবে অমন" আর এজন্য যাদোর কল্পনা শক্তি ও যুক্তি অত্যাধিক ভাল তারা কোন বিষয় সহজে বুঝতে পারে ৷আর যারা সহজে কোন ব্যপার বুঝতে পারে তাদের কাছে ঈশ্বরের গাজা খুরি কাহেনির ভুল ধরাও কোন ব্যপার না ৷ তাই বলা যায় এক জন নাস্তিক কি ও আস্তিক হবে সেটা তার মস্তিষ্কের উপর নির্ভর করে ৷
Friday, June 6, 2014
টালের দেব মহাদেব (হিন্দুদের কাল্পনিক দেবতা ,গাজাখোর নামে পরিচিত) ৷ গাজার পোটলা সব সময় কাছে থাকে ৷তার আবার গাজাখোর পার্টি আছে ৷তারা সবাই শ্মসানে থাকে ছাইটাই মাখে আর সারাদিন গাজার ধোয়ায় বুধ হয়ে থাকে ৷এজন্য এই টাল মহাদেবের মাঝে মাঝে ঠিক থাকেনা তার বউকে !এই গল্প কালকে করবো ৷তার আগে এর পূর্বের গল্প বলি, কি বলেন? মহাদেব কোনো কাজে কোথাও একটা যাচ্ছিলো ৷তো যাওয়ার পথে তার সামনের মাথায় একটা বেলগাছ পরলো (যে গাছে গোল গোল বেল ঝুলছে) ৷দেবাদিদেব টাল মহাদেব ঐ গাছের বেল দেখতে পেল ৷বেল দেখে এই মাতালের দূর্গার স্থনের(দুধের) কথা মনে পরে গেল (টালরা যাই দেখে সেখানে যৌন অঙ্গ কল্পনা করার চেস্টা করে) ৷সো যাওয়ার তাই হলো ৷গেলো দেবাদিদেব টাল মহাদেবের ইমানদন্ড দারিয়ে (গ্রাম বাংলায় যেন ইমান দন্ডকে কি বলে?) :-D ৷আর এতো যার তার ইমানদন্ড নয়, এ তো অর্জিনাল টাল মহাদেবের ইমানদন্ড ৷যা এক বার উঠলে আর সহজে নামে না ,যত সময় না হস্তখেপ করা হয় ৷ :-P সো বাধ্য হয়ে টাল মহাশয় এক নদির পারে গেল ৷গিয়ে তার ইমানদন্ডে হাত প্রয়োগ করলো ৷অবশেষে চরম উত্তেজনার পরে তার গ্যামেট(শুক্রাণু ) বাইর হয়েগেল ভুমির সাথে 45' কোনে ৷যার ফলে শুক্রাণু অনেক দুরেযেয়ে নদির মাঝখানে থাকা পদ্ম ফুলের উপরে পরলো ৷(নদির মাঝখানে কি পদ্ম ফুল হতে পারে? ) ৷সেই টালের শুক্রাণু পদ্মের ডাটা বেয়ে মাটিতে যেয়ে পরলো ৷সেখান থেকে জন্ম হল দেবি মনসার ৷ কাহেনি খুব অশ্লীলিন বলে মনে হল নাকি? তবে এটা কিন্তু আমার বানানো নয় এটা পরেছিলাম এক হিন্দু বন্ধুর চাপে ,পদ্ম পুরান থেরে (মনসার জন্ম কাহেনি) ৷ এখানে সব বর্ননা থেকে বিশ্লেষন করে হিন্দুদের জানিয়ে দেই কয়েকটা বিষয় ৷ 1,মহাদেবের সমস্ত কার্যকলাপ থেকে দেখাযায় ঐ বেটা কোন দেবতা না ,এক জন খাটি মানুষ ৷ 2,কোনদিন কেউ শুনেছেন শুধুমাত্র থেকে কারও জন্ম সম্ভব ৷ এই সব আজগুবি গল্প যারা ধ্রুব সত্য মনে করে ও তার জন্য গর্ব করে তাদের আর কি কমু?
কালকে টাল মহাদেবের গল্প বলেছিলাম ৷তার পরের আর কিছু কাহেনি বলছি(আজ সাবধান এটায় শুশীলরা ঢুকবেন না,কারওর আতে ঘা লাগলে চ্যাচাতে পারবেন না)> তো টালমহাদেব গাজার ধোয়ায় বুধহয়ে টের পায় না তার বউকে আর মেয়ে কে ৷ তো টাল মহাশয় আগের দিনের মত কোথায় যেন যাচ্ছিলো ৷যেতে যেতে সে এক বিশ্বসুন্দরীর দেখাপেল(মনসা) যে কিনা তার সাপ ভাইদের বাটিতে করে দুধ খাওয়াচ্ছিল ৷ তো গাজার টালে মাতালরা ফাঁকা যায়গায় কোন বিশ্বসুন্দরীকে একা পেলে কি ছেরে দেবে ? তো যা হওয়ার তাই হল দেবাদিদেব টাল মহাদেবের ইমান দন্ড একটু নরম ছোয়া পেতে চাইলো গরম হয়ে ৷ তো মাল মাথায় উঠে যাওয়ার ফলে দেবাদিদেব টাল মহাদেবের বাস্তব জ্ঞান লোপ পেয়ে গেল ৷এবং মনসাকে তারা করলো ধর্ষন করার জন্য ৷মনসা আর কি করবে এক মাঠ বরারাবর দৌর লাগালো ৷ টাল হলে কি হবে শীব এসবে কম যায় না সে কয়েক লাফে ধরে ফেললো মনসাকে ৷তার পর ধর্ষন করার জন্য উদিত হল বা মাটিতো জোর করে ছুপে ধরলো ৷ তখন নাকি মনসাদেবি খুবই আকুতি মিনুতি করলো তাকে ছেরে দেওয়ার জন্য ৷তবে যখন দেখলো তাকে আর ছারার লাইন নেই তখন মহাদেব কে বল্ল "তুম মেরা বাপ হো,ল্যারকি কি সাথ এছি হারকাত কারনা ক্যায়া ঠিক হ্যা? টাল মহাদেবের মাথা এখন গরম তাই প্রথমে সে শুনতে চাইলো না ৷কিন্তু যখন মনসা প্রমান দিল যে তার শুক্রানু (শীব) পদ্মার উপর পরে তখন তার জন্ম হয় ৷ এ কথা শোনার পর ঐ ধর্ষক ,টাল, মহাদেবের নাকি মতি ফেরে! :-D তার পর আর কি?টাল দেবাদিদেব মহাদেব মনসাকে স্বর্গে নিয়ে যায় ! কিন্তু দূর্গা নাকি বিশ্বাস করে উঠতে পারেনি মনসা টালের মেয়ে ৷তাই যে ধর্ষিত হচ্ছিল তারই বাম চোখে চর মারে দূর্গা ৷ কি ন্যায় বিচার! :-P 1,কাহেনির ভুল > আমার মনে হয় না কোন টাল যখন নেশার চোটে কাউকে ধর্ষন করতে যায় তখন তার মাথা ঠিক থাকে ৷আর যার মাথা ঠিক থাকেনা তার উত্তেজনার সময় কেউ যদি বলে আমি তোমার মেয়ে, মনে হয়না ঐটাল ঐ কথা মেনে নিয়ে ধর্ষন করা বন্ধ করে দেবে ৷ তাই এই সব যারা ধ্রুব সত্য মনে করে তাদের আমি কি কমু ৷
Tuesday, June 3, 2014
"তাইলে কেয়ামতের আগে যদি কোন মানুষ দোজখে বা জাহান্নামে যেতে না পারে তবে নবি মহাবদ কি করে মেরাজে যেয়ে কি করে জাহান্নামে মেয়ে লোকের চিৎকার বেশি শুনেছিল?কারন এখনোও তো কেয়ামত হয় নি,আর নবির বর্ননা মতে সে তো মেরাজে গিয়েছিল 1400 বছর আগে ৷ তাইলে জাহান্নামে কি করে মানুষ গেল এবং চিৎকার করলো? " আমি তর্রকের সময় আমার এক বন্ধুকে এই প্রশ্ন করেছিলাম ৷ সে বলে> "কবরের আজাবের শব্দ নবিজি জাহান্নাম থেকে শুনে ছিল ৷মানে পৃথিবীতে কবরে যে আজাব চলে তার জন্য মানুষ যে চিৎকার দেয় সেটা শুনেছিল " আমি> "তোরতো জানার কথা যে শব্দ মাধ্যম ছারা চলতে পারেনা ৷তো যুক্তির খাতীরে ধরলাম জাহান্নাম আছে ৷তারপরও ধর্মিও বই যে হিসাব দেয় সে হিসাবে তো সে স্থান পৃথিবী থেকে তো অনেক দুরে যার মাঝে বায়ু মন্ডল নেই তাহলে কি করে কবরের আজাবের শব্দ পৌছাবে ? আর শুধু এইটা না আরও সমস্যা আছে ৷যেমন:শব্দতো কোন বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় ৷কিন্তু কোন মৃতো দেহেতো কম্পন থাকেনা ৷" বন্ধু> তুই বেশি জানিস ?আল্লার কত সিস্টেম আছে তার কোন ঠিক ঠিকানা আছে ৷ আমি> তাইলে বলা যায় আল্লাহ ,নামক প্রানি পৃথিবীর কবরের আজাব শুনতে পায়না বলে জাহান্নামে সেই কান্না কাটির শব্দ বাজিয়ে অন্যের দু:খে মজা নেয় ! :-D বন্ধ> ফাজলামির একটা সিমা রাখ! আমি> বাপরে কি ফাজলামি করলাম ?মহাবদ যদি সত্যি মেরাজে যেয়ে থাকে তবে তার বর্ননা সত্য ৷আর তার বর্ননা মতে সে নরকে মহিলাদের চিৎকার শুনে ছিল ৷তাহলে হয় নবিকে চিৎকার শুনিয়ে আল্লাহ ভয় দেখিয়েছিল আর তা না হলে আল্লা ঐ চিৎকার শুনে মজা নেয় ৷এর যে কোন একটা সত্য ,দুইটা এক সাথে সত্য হওয়ার সম্ভবনা নেই তবে দুইটা এক সাথে মিথ্যা হওয়ার সম্ভবনা আছে ৷তাইলে হয় আল্লা ভয় দেখিয়ে ছিল না হলে আল্লা মজা নেয় ৷এর দুইটার কোনটাই যদি সত্যই না হয় তবে মহাবদের বর্ননা যে সত্য সেটা আর প্রমান হয়না ৷তাহলে এ থেকে প্রমান হয় মহাবদ মেরাজে যাইনি " বন্ধু> তোর কথা শোনাও পাপ৷ আমি> পাপ তো হবে, হবে না? যখন নবি উম্মে হানির উপর চরে হানি খাচ্ছিলো তখন সত্যই তার মনে হয়েছিল পঙ্খিরাজ(উম্মে হানি) ঘোরায় চরে সে স্বর্গে যাচ্ছে ৷যখন সবাই মহাবদকে উম্মের ঘরে ধরে ফেলে তখন সে ঐ স্বর্গে যাওয়ার কাহেনির উপর রং চরিয়ে মেরাজ ভ্রমন বানায়(যৌনতা ভ্রমন) এবং জাহান্নামে মেয়ে লোকের চিৎকার মানে যে উম্মে হানির সিৎকার সেটাই বা বলবে কে ?আর এই নবি মহাবদের কুকর্তি কথা শুনলেতো পাপ তো হবেই ৷তাইনা?
Wednesday, May 14, 2014
বিদেশে মেধা তালিকায় কারা সব চেয়ে বেশি এগিয়ে আছে কারা জানেন? যা ধারনা করেছেন তাই, বাঙ্গালিরাই সব চেয়ে বেশি ট্যালেন্টটেড ৷সেটা চুরির দিগথেকে হোক আর অন্য যে কোন দিক থেকে হোক ৷ এখানে এসে আমি সেটা বুঝতে পেরেছি ৷ না,আমার কথা বলছিনা ৷আমি যেখানে থাকি ওখানে অনেক বাঙ্গালিরা থাকে ৷তাদের কথায়ই বলছি ৷একটা জিনিস খুব খারাপ লাগে ৷ এখানের কেউ কোনো বাঙ্গালিকে দেশ কোথায় শুনলে বলে "ইন্ডিয়া " যদিও তার বারি বাংলাদেশও হয় ৷ বাংলাদেশিরা নিজের দেশের নাম বলতে পারেনা ৷ এর দুইটা কারন আছে> 1;উন্নত দেশের লোক বাংলাদেশ কোথায় এটা জানেনা ৷(আমার কাছে শুনলে বাংলাদেশ বলি ৷যখন চিন্তে পারেনা তখন বলতেই হয় ইন্ডিয়া) 2;বাংলাদেশ থেকে এসেছে একথা বলতে অনেকে লজ্জা পায় ৷ যে দেশের মানুষ মেধাবী সেই বাংলাদেশের এই অবস্থা কেন? কারন আর কিছু নয়,কারন হল আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার ৷ ভাবছেন শিক্ষাব্যবস্থার আবার দোষ কি? যে দেশে শিক্ষার নামে ধর্ম গ্রহন্থ পরানো হয় সে দেশের তো এমন অবস্থা হবেই ৷ মুমিনরা যতই বলে থাকুক কোরান সকল জ্ঞানের আধার,সেই মুমিনদের বলছি ঐ বালের জ্ঞান নিয়ে কি করে সরবত বানাতে হয় তাও জানা যায়না ৷ যে সময়টা প্রকৃত জ্ঞান অর্জনের সময়,সেই সময় টা প্রকৃত জ্ঞান আহারন না করে আমাদের দেশের অনেক ছেলে মেয়ে শিক্ষার নামে একটা ছোট্রবই(কুরান) নিয়েপরে থাকে ৷দোষটা তাদেরও অবশ্য না দোষ হল তাদের বাবার ৷আবার অনেকে বলে "ওই লোকটা হাফেজ,কুরান একেবারা কন্ঠস্ত " ৷আহা!কি মর্যাদা ৷ এমনিতে এই বইতে শেখার কিছু নেই তার উপর কন্ঠস্থ ৷শুধুই তোতা পাখির মুখুস্থ এর কিছুই বোঝেনা ৷(বুঝলে হাফেজরাই কুরান শরিফ আগে পুরাতো) ৷ যে বইএর জ্ঞান হল: কি করে ঘাটি করতে হবে এবং মতের পার্থক্য হলেই কি করে তাদের পথ আটকি কতল করতে হবে ৷ সে বইয়ের জ্ঞান নিয়ে মানুষ জঙ্গি হবে না তো কি ইঞ্জিনিয়ার হবে? এজন্য যে দেশে মাদ্রাসা বেশি সেদেশে জঙ্গি বেশি ৷ তো এই বাস্তব জ্ঞানহিন একটা বই পরে তারা উন্নতির কাজ কি করে করবে? তাই এই বাংলাদেশের মাদ্রাসার ছেলে মেয়েরা কিছু না জেনে বেকার বসে থাকে, না হলে সেই সেই পরের প্রজন্মদের আবার কুরান পরায় না হলে মসজিদের ইমান গিরি ৷বাস্তব কাজ কিছুই তারা করেতে পারেনা৷ এমন অবস্থাব কাজ করে একটা জাতি খুব কষ্টে টিকে থাকতে পারে কিন্তু উন্নতি করতে পারেনা ৷৷যা ঘটে আমাদের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৷একটা ইসলামীস্ট পরিবারের সন্তান লাইফকি সেটা কখনো উপভোগ করতে পারেনা ৷আর উপভোগ করতে পারেনা বলে নিজের জির্নতাকে সব চেয়ে ভালব্যবস্তা মনে করে ৷ তাই বলা যায় যে দেশে মাদ্রাসা আছে বা যেখানে বাস্তব শিক্ষার নামে ধর্মিও শিক্ষা গাদানো হয় সে দেশর মানুষ কখনো উন্নত হতে পারেনা ৷তেলের টাকায় বার্জিক উন্নতি দেখালেও তারা পরে থাকে মধ্যযুগীয় বর্বরতায় (আরব)৷দেখতেন এদের যদি তেল না থাকতো তবে এরাই হত বিশ্বের সবচেয়ে দারিদ্রদেশের নাগরিক ৷তখন ইসলাম পোদ দিয়ে ঢুকতো আর মাথা দিয়ে বের হত ৷ কানাডায় এখনো একটাও মাদ্রাসা নজরে আসেনি ৷একারনেই মনে হয় এরা তত একটা মেধাবি না হয়েও এরা উন্নত জাতির পরিচয় দিয়েছে ৷কারন ছোটকাল থেকে এরা যে টুকু অর্জন করে তা হল প্রকৃত শিক্ষা (এদের প্রাইমারি বই দেখলাম তাই বলছি) ৷ আর আমার বারি ওলার ছেলে 11 বছর বয়স সে ইন্টারনেটে ব্লাগ পরে ৷এটা নাকি তাদের স্কুলের রুটিন ৷ ৷আর আমাদের দেশের মাদ্রাসায় পরা মাদ্রাসার ছাত্ররা (এদের সাইজদেখলে মনে হয় কোলে উঠে আদর দাবি করি ৷এদিকে এখনো হাই স্কুল ছারেনি)এটাই জানেনা যে ব্লাগ দ্বারা ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় না ইন্টারনেট দ্বারা ব্লাগ ব্যবহার হয় ! এরাই আবার বলে কুরানই সব বিজ্ঞান তত্বের উৎস ৷ তাই যদি হবে তবে সব কিছু তৈরী ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা করবে কেন? তোরা হাফেজ, কুরান মুখস্থ! পারিস যগি তোরা কিছু বিজ্ঞান তত্ব দে,দেখি পারিস কিনা! আবার এরা কিছু না জেনেই ব্লাগারদের ফাঁসি দাবি করে ৷আবার চাদে মাঝে মাঝে এক ধর্ষকে (সাইদি)দেখে ৷ একথা শুনলেই অনেক কানাডিয়ান প্রাইমারির ছেলে মেয়ে হাসা হাসি করবে ৷ তাহলে বুঝুন একটা মেধাবি বাঙ্গালি জাতি কি করে ধ্বংস হচ্ছে ৷
Monday, May 12, 2014
আজ রাতে আমার এমন এক অভিজ্ঞতা হয়েছে ৷যার সম্মুখীন আমি আগে কোন দিন হয়নি ৷ আমায় কাল রাতে বোবায় ধরে ছিল ৷ বোবায় ধরাকি জানেন নিশ্চয় ? না জানলে সমস্যা নেই এক্সপেরিমেন্ট ব্যাখা করছি : একেতে আমি আমার কাকুর জন্য চিন্তায় ছিলাম ৷তার পর ঘুম না আসলেও সবাই যেটা করে আমিও সেটা করলাম ৷আমি ঘুমাতে গেলাম ৷তবে বিভিন্ন কাহিনী কল্পনার কারনে ঘুম আসছিলোনা ৷তাই কিছু সময় পর পর এপাশ ও পাশ করছিলাম ঘুম আনার জন্য ৷অন্য দিন হলে ফেসবুক ব্যবহার করতাম তবে কালকে ফেসবুক ব্যবহার করার মুডছিল না তাই চুপ চাপ শুয়ে থাকলাম ৷ঘুমিয়ে গেছিকিনা এটাই চেক করতে যেয়ে বারবার যাচ্ছিলো ঘুম ভেঙ্গে ৷আর মনে হচ্ছিলো আর ঘুম হবে না ৷আমার রুমের লাইট জ্বালিয়ে রেখে আমি ঘুমাই ৷এক সময় চোখুলে দেখলাম আমি সবই দেখতে পাচ্ছি কিন্তু হাত পা নারাতে পাচ্ছিনা ৷তার পর কতখন যে এমন অবস্থায় ছিলাম জানিনা তবে সকালে ঘুম ভাঙ্গলো এলার্মের শব্দে৷ কোন কুসংস্কার আচ্ছান্ন ব্যক্তির এমন ঘটলে সে নির্দিধায় বলতো তাকে ভুতে ছুপে ধরেছিলো ৷আপনি তাকেই যতই বিজ্ঞানিক ব্যাখা দেন না কেন সে বলবেই বলবে,তাকে কেউ একজন ছুপেছে ৷কারন মানুষ নিজের চোখকে অবিশ্বাস করতে পারেনা ৷তো আমিতো আর তেমন নই ৷আমি বিজ্ঞানীক ব্যাখা বিশ্বাস করি ৷কারন একটা মানুষ অনেক সময় ভুল দেখতেই পারে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সাপ্লাই কমে গেলে ৷তো সকালে বিজ্ঞান ব্যখাটা পাওয়ার জন্য আমাদের গুগোল বাবাজির সরনাপন্য হোলাম ৷ দেখলাম অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যখার সাথে অনেক কবিরাজি ব্যাখাও আইছে ৷তবে ওদিকে আমি যাচ্ছিনা ৷ আসল ব্যাখাটাই করি ৷ আমাদের ঘুমের দুইটা পর্যায় আছে ৷ সাধারন ভাবে বলতে পারি একটা গভির ঘুম পর্যায় ৷ও আরেকটা সাধারন ঘুম পর্যায় ৷একটা মানুষ ঘুমিয়ে পরলে প্রথমে সাধরন ঘুম অবস্থায় যায় ৷তার পর তার ঘুম গভির হতে থাকে ৷ঘুমিয়ে পরার দুই ঘন্টা পর একটা মানুষ সাধারন ঘুম থেকে ডিভ ঘুমে যায় ৷এবং ডিভ ঘুমের স্থায়িত্ব পাঁচ মিনিট থেকে দশ মিনিট হয় ৷এই সময় মানুষ স্বপন দেখে ৷আর তার চোখ বন্ধ অবস্থায় নরে ৷কারন মানুষ সারাদিন যা কিছু শেখে এই সময়ই মস্তিষ্কের নিউরনে নতুন সাইন্যাপ্স তৈরী মাধ্যমে সে গুলো মাথায় জমা হয় ৷একারনে সেই সময়ই শুধু মাত্র মানুষ স্বপন দেখে ৷একজন মানুষ ছয় ঘণ্টা ঘুমালে সে এই ডিপ ঘুমে তিনবার যায় ৷আর তিনবারই তার মাথায় তথ্য সেভ হয় ও সে স্বপন দেখে ৷তবে একটা মানুষ আট ঘন্টার উপরে ঘুমালে তার আর ঘুম ডিপে যায়না তবে সে স্বপন দেখতেই থাকে জেগে ওঠার আগ পর্যন্ত ৷এ সময় কিন্তু কোন সেভিং প্রক্রিয়া চলেনা ৷ এবার বলছি কি ভাবে বোবায় ধরার অনুভুতি হয় ৷ধরেন আপনি ঘুমাচ্ছেন কিন্তু আপনি জানতেন না যে আপনি ঘুমিয়ে পরেছেন এবং ডিব অবস্থায়ই আছেন ৷এখন ধরেন আপনি ঘুমের ডিব অংশে চলে গেছেন ,এমন সময় আপনি ঘুমিয়ে আছেন কি না চেক করত চাইলেন ৷তার জন্য মস্তিস্কের একটা অংশ সংক্রিয় হয়ে আপনার চোখ খোলাবে ৷কিন্তু আপনার মস্তিষ্কের যে সব অংশ হাত পার নরা চরা নিয়ন্ত্রণ করে সে গুলো সংক্রিয় থাকেনা ৷তাই ঐ সময় আপনি দেখবেন আপনি সব কিছু দেখতে পাচ্ছেন কিন্তু হাত পা এমনকি মাথাও নারাতে পারচ্ছেন না ৷ এই অবস্থাকে বোবায় ধরা বলে ৷তাহলে দেখছি কোন মানুষের ঘুম যদি ঘুমের গভির পর্যায় চলাকালে ভেঙ্গে যায় তবে সে বোবায় ধরার অনুভুতি পাবে ৷ অনেকে বোবায় ধরার অভিজ্ঞতা বলার সময় বলে যে সে এক প্রকার প্রানি দেখতে পেয়েছে যেটা তার গায়ের পর বসে ছিল ৷ এর ব্যাখা হল একটা মানুষ যখন বোবায় ধরা অবস্থায় চলে যাবে তখন সে মনে করবে সে জাগ্রত (কিন্তু জাগ্রত নয়) কিন্তু যখন দেখবে সে হাতপা নারাতে পাচ্ছেনা তখন মনে করবে কেউ তাকে ধরে রেখেছে ৷আর ঘুমান্ত অবস্থায় কি হয়?কোন ব্যক্তি যেটাই কল্পনা করে সেটাই সামনে আসে ৷বোবায় ধরা টাইমে চোখ খোলা রাখলে প্রকৃতিক ভাবে কিন্তু সে ঘুমাচ্ছে ৷আর এই টাইমে যেহেতু স্বপন দেখার সময় তাই তার এই ঘুমন্ত অবস্থায় সে যে স্থান তার চোখে দেখতে পায় সেখানে বাস্তব জিনিসের সাথে সে কিছু অবস্তব কেরেক্টার দেখতে পায় তার কল্পনার মিলরেখে ৷ এবার বুঝুন কালকে আমি এই অবস্থায় ছিলাম কিনা! যেটা আমি প্রথমে ব্যাখা করেছি ৷
Saturday, May 10, 2014
শুনেছি সবার নাকি শৈশব কাল বেশ ভালই কাটে ৷কিন্তু আমার একটা দূ:খ সারা জীবন থেকেই যাবে ৷কারন আমার শৈশবের আনন্দটা উপভোগ করতে পারেনি ৷ভাবছেন, "কারন কি?" মা ছিল না ৷(না মা মারা যায় নি, বাবার সাথে গ্যাঞ্জাম করে আমার তিন বছর বয়সেই আমাকে বাবার কাছে রেখে স্থান নিয়ে ছিল আমার মামার বারি ৷মা সেসময়ের হিসাবে ভালই শিক্ষিতা ছিল ৷সো একটা জব করতো তাই আমার বাবার প্রয়োজন তার আর অনুভব হয়নি৷)শুধু মাত্র বাবা ও তার ছোট ভাই থাকতো সে সময় বারিতে ৷বাবা ব্যস্ত মানুষ, বারিতে প্রায় সময় থাকতেন না ৷তাই আমাকে দেখে রাখার ভার পরে কাকার উপর ৷কাকা পরাশুনা করতো আর আমাকে দেখাশোনা করতো ৷কাকা পরাশোনা করার ফলে আমাকে দেখে রাখার তত একটা সময় পেত না ৷কাকা বারির মেইন গেট বন্ধ করে রাখতো সারা দিন যাতে করে বারির বাইরে যেয়ে আমি বিপদে না পরতে পারি ৷ আর এ জন্যই শৈশব জীবনে আমি কারও সাথে মিশতে পারেনি, কেউ আমার সঙ্গী ছিল না ৷ জীবন কাটতো একাকিত্বে ৷কি আর করবো একা একা কি আর খেলা করা যায় ? তাই একা একা খেলার ছলে সেসময় নিজের অজান্তেই অনেক বৈজ্ঞানিক কাজ করতাম ৷যেমন: বোতলের ভিতর পিপরা পুরে দেখতাম কত সময় জীবিত থাকে ৷ আমার কাকা ডাক্তারি পরলেও বিভিন্ন যন্ত্র পাতিতে সখ ছিল তার প্রচুর ৷না না রকম যন্ত্র পাতি সংগ্রহ করতো এবং আমার নাগালের বাইরে রাখতো ৷তার পরও কাকার দেখে দেখে সেগুলো খোলা শিখলাম ৷কাকা যখন বারি থাকতো না তখন ঐ ডিভাইস গুলো খুলে লাগানোর চেস্টা চালাতাম ৷কিন্তু লাগাতে পারতাম না ৷সো কাকা এসে তার কাজ করতো, আমাকে পিটানি দিত ৷এমন পিটানি অনেক খেয়েছি ৷ তো এই ছিল আমার খেলা ৷ তো যখন বর হলাম তখন আর গেট কাকা আটকিয়ে রাখতো না৷ তার পরও আমি আর বাইরে যেতাম না ৷আগে থেকে বাইরে না বেরোনোর ফলে পারার ছেলেদের আমি চিন্তাম না ৷যার ফলে ওদের ভিতর আমি অসস্থি বোধ করতাম ৷ওরাও আমাকে তত একটা গ্রহন করতো না ৷ যার ফলে আর বাইরে যেতে ইচ্ছা হত না ৷ এই কারনেই আমি পরিনত হলাম ঘরকুনোই এবং অসামাজিকে ৷ তবে উপকার কিন্তু প্রচুর পরিমানে হয়েছে ৷ঐ আবদ্ধ জীবনের জন্য আজ আমি প্রযুক্তি পাগোল এবং এই অবস্থায় আসতে পেরেছি৷কারন ঘরকুনো জীবন যাপন করার সময় আমি প্রচুর পরিমানে বই পরতাম যার ফলে অনেক আগেই বুঝেছিলাম ঈশ্বর একটা ভাওতা বিষয় ৷আর শুধু এটা না ঐ সময় থেকে আমি কাকার জিনিস পত্র চুরি করে বিভিন্ন বিজ্ঞান প্রযেক্ট বানাতাম ৷যার ফলে স্কুলে আমার নাম ছিল খুদে বিজ্ঞানি হিসাবে ৷ জীবনে আমি যা কিছু শিখেছি সব কাকার কাছ থেকে ৷সাতার থেকে শুরু করে সাইকেল চালানো,যুক্তি দেওয়া সবই ৷ কাকার জন্যই আমি এই পর্যন্ত আসতে পেরেছি ৷ কাল রাতে বারি থেকে কল আসলো ৷ফন করলো আপনাদের ভাবি "হ্যালো! কাকুর হার্ট এ্যাটাক হয়েছে আমারা হসপিটালে নিয়েছি ৷কাকি খুবি কান্না কাটি করছে কারও কথা শুনছে না ৷একটু বোঝাও" আমি কি বোঝাবো একথা শুনেই তো আমার চিৎকার করে কানতে ইচ্ছা হল ৷ এটা লিখতে যেয়েই আমার কান্না আসছিলো ৷জানিনা কাকু এখন কেমন অবস্থায় আছে ? কেউ কল ধরছে না ৷ এক মহা শক্তিকে বলতে ইচ্ছা হচ্ছে আমার বাবা-মাই হল, আমার কাকু তুমি তাকে ভাল করে দেও ৷কিন্তু দু:খের বিষয় এমন কেউ নেউ যাকে বল্লে ভাল করতে পারবে ৷ ভাই মন মেজাজ ভাল না উল্টা পাল্টা কমেন্ট করবেন না ৷
Thursday, May 8, 2014
"আপনার কি ঈশ্বরের ভয় নেই?" আমাকে বললেন এক জৈনিক মহিলা ৷ আমি তাকে সরাসরি বলতেও পারলামনা যে"আপনি কি পাগোল? যে ঈশ্বরের বিশ্বাসই করেনা সে কি করে ঈশ্বরকে ভয় পাবে? " কিন্তু আমি তাকে সেটা না বলে বল্লাম "ঈশ্বরের ভয় পাব কোন দূ:খে " সে আবেগি মহিলা: কেন ভয় পাবেন না? তিনি আপনাকে সৃষ্ঠি করেছেন আর আপনি তাকে ভয় পাবেন না? আমি: ঈশ্বর থাকলে তো আমি ভয় পাবো, তাই না? মহিলা:মানে আপনি বলছেন আপনি নাস্তিক এবং আপনি ঈশ্বরের বিশ্বাস করেন না,রাইট? আমি কনফিউজড হয়ে ভাবলাম "মানুষের লজিক কত দূর্বল হয় ৷এরাই ঈশ্বর বিশ্বাস করবে না তো করবে কারা? আবার ভাবখানা দেখ,মনে হয় বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ৷এমন ভাব করছে যেন বহু কষ্ট করে বুঝতে হয় যে আমি নাস্তিক ৷ " কেন জানিনা ওনার মুখে গোবর মারতে ইচ্ছা করছিল ৷ আমি মুখে বল্লাম: তাইলে এত সময় পর বুঝতে পারছেন আমি কি? মহিলা : প্রথমে মনে করছিলাম আপনি ভাল,এখন দেখছি আমার ধারনা ভুল! যার যেমন লজিক তার তেমন ধারনা শক্তি ৷ আমি:নাস্তিক হলেই কি মানুষ খারাপ হয় নাকি? মহিলা:হ্যা,যারা ঈশ্বরের বিশ্বাস রাখেনা ওদের খারাপ কাজ করতে বাধে না! আমি:এক জন খারাপ কাজ করবে কি না সেটা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির মানবিকতার উপরে ৷ একজন আস্তিক খারাপ কাজ করতেই পারে কারন বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন নিয়ম আছে পাপ মোচনের ৷সো তার পাপ কাজ করতে বাধবেনা ৷কারন সে ভাববে এই পাপ কাজ করেই আমি ঐ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুদ্ধ হব ৷ যেমন: ডাকাতরা ডাকাতি করে এসেই ডাকাতি কালি পুজো দিত ৷পাপ মোচনের জন্য ৷ মহিলা:আপনি বলতে চাচ্ছেন নাস্তিকরা কোন খারাপ কাজ করেনা? আমি:সেটা এখনো বলেনি ৷তবে তুলনা মুলক ভাবে কম করে বলে মনে করি ৷কারন তারা পাপ পূর্ণে বিশ্বাসি নয় ৷তবে তারা যুক্তি বাদি বলে এটা বিশ্বাস করেযে এই খারাপ কাজের জন্য সারা জীবন তাকে অনুসোচনা করতে হবে ৷ সো এটা কিছুটা হলেও তাকে খারাপ কাজ থেকে দুরে রাখে বলে আমি মনে করি ৷ তারপরও মানুষ মাত্রই ভুলশীল এটা মানতেই হবে ৷ মহিলা: তাহলে ডাকাতদের পাপ পূজা করে দূর হয়না ,আপনি বলতে চাচ্ছেন? বুঝুন খেলা যে যেমন চিন্তা ভাবনা করে তার মন সেখানেই পরে থাকে ৷ আমি:হ্যা! মহিলা:আপনি যে এত নিচ এবার বুঝলাম ৷ যাক বাবা, কি বল্লাম তাকে? এত খেপে গেল! তাকে তো আমি কোন খারাপ কথা বলেনি,বা ধ্বর্ষন তো করতে চাইনি তাহলে খচে যাওয়ার কারন কি? উনিও মনে হয় অপরাধ করার পর পূজা টুজা করে মনে করেছিল সব অপরাধ ধুয়ে গেছে ৷যখন আমি বল্লাম এসব ধুয়ে যায় না তখন গেল খেপে ৷ কারন আমি তার পাপ ধুয়ে যেতে দিচ্ছিনা তাই আমি নিচ ৷ (উপরিক্ত কথপোকথন হয় আমার সাথে সমপ্রতি একটি মেয়ের নাম এমা ক্রিস্টল৷ মনে করছেন নাম এমন কেন?আসলে সে এক জন কানাডিয়ান ধার্মিক !অবাক হবেন না, ধর্মিক সব যায়গায় আছে ৷যারা ধর্ম শুধু পালন করে ধর্মের কিছু জানেনা) আমার নিজের ধারনা ৷আপুরা রাগ করবেন না কারন এটা সবার জন্য নয় তবে 70% নারিদের জন্য ৷ (এনারা এমন ভাবে চলে বুঝতে পারবেন না কেমন বুদ্ধিমতী ৷কথা বার্তায় তো পুরুষদের থেকে আরও পারদর্শী ৷এমন স্টাইলে কথা বলে যেন মনে হয় মাথার ভিতর আইন্সটাইনের ঘিলু ৷কিন্তু লজিক দ্বারা পরীক্ষা করবেন, দেখবেন ভারে ভবানী !) তবে এরা যাইহোক এরা যে পুরুষদের থেকে বেশি সহনশীল এটা সত্য ৷যেমন আমার মা ৷উনি লজিকে আমার সাথে পারবে না ৷তবে উনি যা সহ্য করেন তা আমি কোন দিন পারবো না ৷ সো সব নারীকেই সেলুট ৷ তবে শেষ কথা, মথার ব্যবহার একটু করুন ৷পুরুষের মাথার উপর নির্ভরশীলতা ছারুন ৷
"আপনার কি ঈশ্বরের ভয় নেই?" আমাকে বললেন এক জৈনিক মহিলা ৷ আমি তাকে সরাসরি বলতেও পারলামনা যে"আপনি কি পাগোল? যে ঈশ্বরের বিশ্বাসই করেনা সে কি করে ঈশ্বরকে ভয় পাবে? " কিন্তু আমি তাকে সেটা না বলে বল্লাম "ঈশ্বরের ভয় পাব কোন দূ:খে " সে আবেগি মহিলা: কেন ভয় পাবেন না? তিনি আপনাকে সৃষ্ঠি করেছেন আর আপনি তাকে ভয় পাবেন না? আমি: ঈশ্বর থাকলে তো আমি ভয় পাবো, তাই না? মহিলা:মানে আপনি বলছেন আপনি নাস্তিক এবং আপনি ঈশ্বরের বিশ্বাস করেন না,রাইট? আমি কনফিউজড হয়ে ভাবলাম "মানুষের লজিক কত দূর্বল হয় ৷এরাই ঈশ্বর বিশ্বাস করবে না তো করবে কারা? আবার ভাবখানা দেখ,মনে হয় বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ৷এমন ভাব করছে যেন বহু কষ্ট করে বুঝতে হয় যে আমি নাস্তিক ৷ " কেন জানিনা ওনার মুখে গোবর মারতে ইচ্ছা করছিল ৷ আমি মুখে বল্লাম: তাইলে এত সময় পর বুঝতে পারছেন আমি কি? মহিলা : প্রথমে মনে করছিলাম আপনি ভাল,এখন দেখছি আমার ধারনা ভুল! যার যেমন লজিক তার তেমন ধারনা শক্তি ৷ আমি:নাস্তিক হলেই কি মানুষ খারাপ হয় নাকি? মহিলা:হ্যা,যারা ঈশ্বরের বিশ্বাস রাখেনা ওদের খারাপ কাজ করতে বাধে না! আমি:এক জন খারাপ কাজ করবে কি না সেটা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির মানবিকতার উপরে ৷ একজন আস্তিক খারাপ কাজ করতেই পারে কারন বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন নিয়ম আছে পাপ মোচনের ৷সো তার পাপ কাজ করতে বাধবেনা ৷কারন সে ভাববে এই পাপ কাজ করেই আমি ঐ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুদ্ধ হব ৷ যেমন: ডাকাতরা ডাকাতি করে এসেই ডাকাতি কালি পুজো দিত ৷পাপ মোচনের জন্য ৷ মহিলা:আপনি বলতে চাচ্ছেন নাস্তিকরা কোন খারাপ কাজ করেনা? আমি:সেটা এখনো বলেনি ৷তবে তুলনা মুলক ভাবে কম করে বলে মনে করি ৷কারন তারা পাপ পূর্ণে বিশ্বাসি নয় ৷তবে তারা যুক্তি বাদি বলে এটা বিশ্বাস করেযে এই খারাপ কাজের জন্য সারা জীবন তাকে অনুসোচনা করতে হবে ৷ সো এটা কিছুটা হলেও তাকে খারাপ কাজ থেকে দুরে রাখে বলে আমি মনে করি ৷ তারপরও মানুষ মাত্রই ভুলশীল এটা মানতেই হবে ৷ মহিলা: তাহলে ডাকাতদের পাপ পূজা করে দূর হয়না ,আপনি বলতে চাচ্ছেন? বুঝুন খেলা যে যেমন চিন্তা ভাবনা করে তার মন সেখানেই পরে থাকে ৷ আমি:হ্যা! মহিলা:আপনি যে এত নিচ এবার বুঝলাম ৷ যাক বাবা, কি বল্লাম তাকে? এত খেপে গেল! তাকে তো আমি কোন খারাপ কথা বলেনি,বা ধ্বর্ষন তো করতে চাইনি তাহলে খচে যাওয়ার কারন কি? উনিও মনে হয় অপরাধ করার পর পূজা টুজা করে মনে করেছিল সব অপরাধ ধুয়ে গেছে ৷যখন আমি বল্লাম এসব ধুয়ে যায় না তখন গেল খেপে ৷ কারন আমি তার পাপ ধুয়ে যেতে দিচ্ছিনা তাই আমি নিচ ৷ (উপরিক্ত কথপোকথন হয় আমার সাথে সমপ্রতি একটি মেয়ের নাম এমা ক্রিস্টল৷ মনে করছেন নাম এমন কেন?আসলে সে এক জন কানাডিয়ান ধার্মিক !অবাক হবেন না, ধর্মিক সব যায়গায় আছে ৷যারা ধর্ম শুধু পালন করে ধর্মের কিছু জানেনা) আমার নিজের ধারনা ৷আপুরা রাগ করবেন না কারন এটা সবার জন্য নয় তবে 70% নারিদের জন্য ৷ (এনারা এমন ভাবে চলে বুঝতে পারবেন না কেমন বুদ্ধিমতী ৷কথা বার্তায় তো পুরুষদের থেকে আরও পারদর্শী ৷এমন স্টাইলে কথা বলে যেন মনে হয় মাথার ভিতর আইন্সটাইনের ঘিলু ৷কিন্তু লজিক দ্বারা পরীক্ষা করবেন, দেখবেন ভারে ভবানী !) তবে এরা যাইহোক এরা যে পুরুষদের থেকে বেশি সহনশীল এটা সত্য ৷যেমন আমার মা ৷উনি লজিকে আমার সাথে পারবে না ৷তবে উনি যা সহ্য করেন তা আমি কোন দিন পারবো না ৷ সো সব নারীকেই সেলুট ৷ তবে শেষ কথা, মথার ব্যবহার একটু করুন ৷পুরুষের মাথার উপর নির্ভরশীলতা ছারুন ৷
Wednesday, May 7, 2014
ছোট্ট একটা গল্প বলি কারন এটাকে গল্প ছারা অন্যকিছু বলা যায় না: মহাদেব(হিন্দু দেবতা) গিয়েছে বিয়ে করতে ৷পরনে তার একটা বাঘের ছাল ছারা অন্য কিছু নেই ৷মাজায় আবার বেল্টহিসাবে একটা সাপকে সে ব্যবহার করেছে গায়ে বাঘের ছাল ধরে রাখার জন্য ৷তার সাথে গিয়েছে তার শশ্মান সংঙ্গি গাজাখোর পার্টি ৷গায়ে ছাই ভষ্ম মাখা ৷আপনারা তো জানেন হিন্দু বিবাহ অনুসারে বিয়ের সময় কুলা দ্বারা যামাইকে বারিতে বরন করা হয় ৷এখানে কুলার ওপর বিভিন্ন জিনিসের সাথে জ্বলন্ত প্রোদিপ রাখা হয় ৷যথা রিতি মহাদেবকে বরন করা হচ্ছে ৷হঠাৎ করে প্রোদিপের গরম আঁচ মহাদেবের মাজায় বাধা সাপের গায় লাগলো ৷এবং যথারিতি সাপ তার দেহ ছেরেদিল মহাদেবের গা থেকে ৷ফলে যা হওয়ার তা হল মহাদেব গেল সবার সামনে নংটা হয়ে ৷শিব পরে গেল লজ্জায় ৷ এখন যদি বলা হয় শিব যদি ভবিষৎ দেখতে পেত তবে তো সে যতাযথ ব্যবস্থা নিত ৷আর সবচেয়ে বর কথা শিব যদি ঈশ্বর হয়ে থাকে তবে তো তার দেহে পোশাক আটকানোর জন্য কোন সাপের প্রয়োজন না ৷কারন চিরারয়ত আস্তিক মত অনুসারে ঈশ্বর সয়ংসম্পূর্ন আর একটা কথা পোশাক শুধু মানুষের লাগে কারন সে নিজের দেহ অন্যকে দেখাতে লজ্জা পায় ৷তাহলে শিব ও যখন লজ্জা পায় তখন বলাযায় সে মানুষ ছিল ৷ অনেক বোকা আস্তিক বলবে যে এটা ওনার লিলা ৷আমার কথা হল তাহলে ঈশ্বর বোকা চোদা কারন ৷সে কি জানেনা কি ধরনের লিলা করলে তার স্টাটাসে সমস্যা হবে ৷
Tuesday, May 6, 2014
আপনি যদি কোন নাস্তিক কে বলেন > "চল এই দা দিয়ে আস্তিকদের কল্লা ফেলে দিয়ে আসি" আমি সিওর সে নাস্তিকের কথা হবে> "হাঙ্গামা করে কোন লাভ আছে?সেও মানুষ আমিও মানুষ,শুধু মতের পার্থক্য হলেই যে তাকে মারতে হবে এমন তো কোন কথা নেই, তাই না?" এবার কোন আস্তিকের বিশেষ করে মুমিনদের যেয়ে বলুন> "চলো ভাই লোগ আমরা সবাই মিলে এই, এই নাস্তিক ব্লাগারদের পুরিয়ে মারি " তখনি মুমিন দলে রব উঠবে "হ্যা,হ্যা চলো চলো ৷ওদের বেঁচে থাকার কোন অধিকার নেই ৷যারা ঈশ্বরকে মানে না তাদের ঈশ্বরের পৃথিবীতে বেঁচে থাকার অধিকার নেই৷" এখন দেখুন বিশ্লেষণ করে ৷কারাই বেশি শান্তি প্রিয়? নাস্তিক না আস্তিক? অবশ্যই নাস্তিকরা,তবে কোন কোন পালোয়ান আস্তিক বলতেই পারে ওরা ভিতু ৷ তাকেই বলছি, ভাই একটু ভিতু হওয়া ভাল নয় কি? ভিতু হলে শান্তিতে থাকা যায় ৷ আবার অনেকে (আস্তিকে) বলবে তুমি বলতে চাইছো ধর্ম পালন করলে মানুষ হিংস্র হয়? আমি তাদের বলছি,আমার উত্তর কি পরে বলি! তবে উপরিক্ত কথা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় নাস্তিকরা যেটা বলেছে সেটা যুক্তি যুক্ত৷আর আস্তিকরা যেটা বলেছে সেটা আবেগি ৷ আবেগি কথায় ভবিষ্যৎ চিন্তা থাকে না তাই বাধে অশান্তি ৷ আবার যারা আবেগি ,যুক্তি বাদি নয় এরাই তো ধর্ম পালন করবে এটাই স্বাভাবিক ৷কারন ধর্মের মোত মিথ্যাচার কোন যুক্তি বাদিই পালন করতে পারেনা ৷ তাহলে দেখা যায় সব ধর্ম পালন কারিই আবেগি ৷আর আবেগিরা সব কিছু আবেগ দিয়েই ভাবে ৷ছোট শান্তি ফিরিয়ে আনতে তারা বর অশান্তি সৃষ্টি করতেও পিছু পা হবেনা ৷ আর যেহেতু এমন লোকরাই ধর্মপালন করে তখন ধর্মগুলো তো অবশ্যই হিংস্র ও অশান্তি পূর্ন হবেই ,তাই না?
Sunday, May 4, 2014
এক গহিন বনে তিনটা শিয়াল থাকতো ৷ তাদের নাম যথাক্রমে মদু,কপিল,জ্যাক ৷ তারা একদিন এক গুরু শেয়ালের কাছে বিদ্যা অর্জনের জন্য অন্য একটা বনে যায় ৷ সে সময়ের প্রযুক্তি তত উন্নত ছিল না, তাই সে সময় শেয়াল গুরুরা বা সাধুরা তাদের দার্শনিক তত্ব পরীক্ষার কোন সুযোগ পেতনা ৷যার ফলে তারা ধ্যান করে যেটা চিন্তা ভাবনায় পেত সেটাই তাদের বইতে লিখে রাখত ৷এবং শিশ্যদের সে গুলো সেখাতো ৷একারনে এই শেয়াল দেরকে পশু সমাজের প্রধান ভাবা হত ৷তো যা হোক সেই গুরু শেয়ালরা অনেক চিন্তা ভাবনা করে বের করতে পারলো না যে কি করে পৃথিবী সৃষ্টি হল ৷তাই তারা যখন কোন কূল কিনারা না পেল তখন বাধ্য হয়ে তাদের কাল্পনিক গল্প ফাঁদতে হল ৷কারন এই মহা বিশ্বযে কি করে সৃষ্টি হয়েছে এই প্রশ্নটা শুধু জ্ঞানি গুনি না, অনেক উৎসুক শেয়ালের মনেও জাগতো ৷এই উৎসুক শেয়াল গুলো এর উত্তর ঐ জ্ঞানি শেয়ালদের কাছে আশা করতো ৷আর কোন জ্ঞানি শেয়ালের কাছে কেউ কিছু শুনলে উত্তর পাবে না তাই কি হয় ?উত্তর দিতে না পারলে সে কিসের গুরু ৷তাই বাধ্য হয়ে ঐ মূর্খ শেয়ালদের বিশ্ব সৃষ্টির কাল্পনিক গল্প শোনাতে হত ৷যে গল্পের মুলে এক জন ব্যপক শক্তিশালি শেয়াল থাকতো যাকে বলা হত যে সে মহা বিশ্ব সৃষ্টি করছে তার নাম ডাকা হত ঈশ্বর শিয়াল ৷ এই কাল্পনিক গল্প শেয়ালদের শিক্ষা পাঠ্যসূচিতে যুক্ত হয়ে গেল ৷এটা আমাদের কাছে গল্প হলে কি হবে এগুলো ছিল তাদের কাছে ধ্রুব সত্য ৷কেউ কেউ একে এই গল্পকে এত বেশি বিশ্বাস করতো যে ,কেউ এই গল্পকে কাল্পনিক বল্লেই তাকে ঐ বিশ্বাসিরা খুন করার জন্য খুজে হন্যে খুজে বেরাতো ৷ তো যা হোক ঐ তিন শেয়াল এক গুরুর কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করলো ৷ শিক্ষা লাভ করেই তারা তাদের নিজেদের বনে ফিরে আসলো ৷ এসেই মদু শেয়াল ঘোষনা করলো যে তার সাথে তাদের ঈশ্বর শেয়ালের দেখা হয়েছে ৷এবং ঈশ্বর শেয়াল নাকি তাকে বলেছে সবাই কে নিয়ে একটা নতুন গ্রুপ তৈরী কর ৷এবং মদু আরও ঘোষনা করলো: ঈশ্বর শেয়াল আমাকে বলেছে যে তাকে যে বিশ্বাস করবেনা তার ধর থেকে মাথা আলাদা করে দেও৷এবং আলাদা করতে এক মুহুর্তও ভাবনা চিন্তা করবে না ৷ এমন ভাবে প্রায় প্রত্যেক দিন নাকি সেই ঈশ্বর শেয়াল সেই মদু শোয়ালের কাছে ওহি পাঠাতো ৷এমন একটা ওহি হল : আমাদের পৃথিবী হল মুল কেন্দ্রে ,আমি পৃথিবীর জন্য সব কিছু তৈরী করেছি ৷যেমন সূর্য,চন্দ্র ৷যারা নিজের কক্ষপথে ঘোরে আর পৃথিবীকে আলো দেয় তাও কি তোমরা আমাকে বিশ্বাস করবে না ? আর ওদিকের কপিল শেয়াল শুরু করলো গুরু গিরি ৷তো এপিল ওর শিষ্যদের বানানো গল্প বলতো না ৷যে টুকু পরীক্ষিত শুধু সে টুকুই বলতো ৷তো এই কপিল শেয়ালের মনে প্রশ্ন জাগলো কি করে ঈশ্বর শেয়াল এই মহা বিশ্ব তৈরী করতে পারে,তাহলে ঐ শেয়ালকে তৈরী করলো কে? এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে সে সব সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতো ৷কারন তার গুরু বলে ছিল ঈশ্বর শেয়াল আকাশে লম্বা ঘাসের উপর বসে থাকে ৷ তো এই ভাবে তাকিয়ে থাকতে থাকতে সে দেখলো পৃথিবী স্থির নয়,এবং সেটা সূর্যের চারি দিকে ঘুরছে ৷ সে দেখলো এ তত্বটা তো তার বন্ধুর কাছে ঈশ্বরের পাঠানো তত্বের বিপরীত ৷সে দেখলো তার বন্ধু সবাইকে মিছে কথা বলছে ৷কপিল দেখলো এসব ঈশ্বর শেয়াল টেয়াল টেয়াল সব ভাওতা ৷আর সব জিনিসের যে শুরু থাকতে হবে এটা কে বলেছে ৷হয়তো মহা বিশ্ব এমনি ছিল,এমনই থাকবে ৷ তাই একদিন কপিল ঘোষনা করলো যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই,এই মহাবিশ্বই আমাদের ঈশ্বর৷এবং সূর্য নয় পৃথিবীই সুর্যের চারিদিকে ঘোরে ৷ এ ঘোষনা দেওয়ার পর মদু গেল কপিলের ওপর ক্ষেপে কারন এই কপিল প্রদত্ত তত্ব পারে তার সম্ভাবনাময় ব্যবসা ধ্বংস করতে ৷তাই সে ঘোষনা করলো এই কপিল একটা শয়তান, সে শেয়াল সমাজকে নরকের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ৷ তার জলে ডুবিয়ে মারা উচিত ৷ পরের দিন মদু শেয়ালের কাছে ওহি নাজিল হল: যে শেয়াল কোন রকম ঈশ্বর প্রদত্ত অহির সমলোচনা করবে তার লেজ কেটে কাটা যায় গায় লবন দিয়ে দিবে,তারপর তাকে জলে ডুবিয়ে মারবে ৷ তো তখনি মদু ঘোষনা করলো: চলো ভাই লোগ হাম সাব সাত মিল কার ও কাফির কপিল কো ইচ টাইপ সাজা দেংগে ৷ তো অহি মোত সব শেয়ালরা মিলে কালের এক জন বিখ্যাত শেয়াল কে এক পাগলা শেয়ালের কথা শুনে পানিতে ডুবিয়ে মেরে ফেললো ৷এক দল মূর্খ শেয়াল বেশি রাগ দেখানোর জন্য মৃত দেহ কে শকুন দিয়ে খাইয়ে দিল ৷ এবার আসি জ্যাকের কাছে ৷ এই শেয়াল ছিল যুক্তি বাদি সে তার বন্ধু কফিলের কথা পুরো পুরো পুরি বিশ্বাস করেছিল তবে যখন দেখলো সত্য বাদির কোন দাম নেই ৷এবং সত্য বাদিদের এমন ভাবে (কফিলের মত) পাগলের(মদুর) মুরিদদের হাতে মরতে হয় ৷আর তাদেরই সমাজে মুল্য বেশি জারা ভন্ড এবং কাল্পনিক চর্চা করে ৷ তখন সে জোকার নায়েকের মোত ভন্ড সাজলো ৷ আমারও এই জ্যাকের মোত হতে ইচ্ছা করে ৷ এখন বলুন তো মানব সমাজে কোন এই গল্পের কোন চরিত্রের কি নাম৷একটা কিন্তু বলেই দিছি
Friday, May 2, 2014
হায়রে পাগলা ধিয়ানা> কথা হচ্ছে কি, আধুনিক আস্তিকরা ঈশ্বরের উপর তত একটা বিশ্বাস করে পারে না ৷ ভাবছেন আমি পাগল হয়ে গেছি? নো মাইডিয়ার অডিয়েন্স আমি পাগল হয় নি! আপনারা দেখেন যে; এখন যত বরই আস্তিক হোকনা কেন, রোগ শোক হলে ডাক্তারের কাছে সে যাবেই ৷তবে কথা হল তার আগে অবশ্য তারা আল্লার বান্ধা দের কাছে যেতে ভোলে না ৷যাস্ট লাইক পির,ফকির,সন্যাসি ৷ তো যা হোক এদের ঈশ্বরীক সেবা নিতে নিতে যখন পাছার ফোরাটি আর সারে না তখন ছোটে ডাক্তারের কাছে ৷ সো বলা যায় তাদের বিশ্বাসের ভিত শক্ত নয় ৷ অনেক আস্তিকের এই প্রশ্নটি করলে উত্তর দেয় আল্লা চেস্টা করতে বলেছেন ৷ তাদের জন্য কথা হল তাহলে আল্লা যখন এ কথা বলছে তা হলে বুঝুন আল্লা কিছু করতে পারেনা ৷ হ্যা মুসলিম মুমিন ছাগুরা তোমাদের বলছি, তোমাদের আল্লাতো মহাউম্মাদ ৷এটা অনেক আগেই অনেকে প্রামন করেছে ৷ সো কথা হচ্ছে যার পরে ছাগু ভাইরা, আপনারা পূর্ন বিশ্বাস রাখেন তার জন্য আপনাদের কষ্টে আর্জিত টাকা দিয়ে কেন ঘর বানান ? তার যদি ঘর বানানোর প্রয়োজন হত, এবং সে যদি সব কিছু পারতো তবে নিজের ঘর নিজেই তৈরী করত ৷ তাহলে ছাগু ভাই বোনেরা তোমাদের অসুখ বিসুখ যে ঈশ্বর সারিয়ে দেয় না তার পায়ে পরে থাকার কি আছে? মুমিনরা তোমরা যরা বলবে , এই রোগ শোক সবি আল্লাহর পরীক্ষা ৷ তবে তাদের জন্য আমার একটা কথা আছে এসব যদি পরীক্ষা হয় তবে সেই পরীক্ষা দিন! ফাউ ডাক্তারের কাছে যেয়ে রোগ সারিয়ে আপনাদের শোকের পরীক্ষায় কেন দূর্নিতি করছেন ৷ এতে তো আল্লা আরও রাগ করবে ৷ পরীক্ষা যদি দিতেই হয় তবে দিন না জীবন দিয়ে সেই মহান ঈশ্বরের সুকঠিন পরীক্ষা ৷
Thursday, May 1, 2014
মুমিন গন কিছু কথা ছিল> আমরা জানি আমাদের ইনপুট ইউনিট হল আমাদের পঞ্চ ইন্দিও ৷এখন আপনার সেন্ট্রাল ইউনিট বা মাথা থেকে যদি এই পাঁচটা ইনপুট ইউনিট বিচ্ছিনা করা হয় তাহলে কি আপনারা কিছু অনুভব করতে পারবেন? না,পারবেন না! যদিও আপনার কথিত আত্না আপনার ভিতরে ছিল ৷তাহলে দেখা যাচেছ আপনার আত্না থাকা সত্বেও আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন না যদি আপনার ইন্দ্রিও গুলো অকেজো হয়েযায় ৷ তাহলে আপনারা কি ভাবে বিস্বাস করেন যে মানুষ মারা গেলে সব কিছু অনুভব করতে পারে ৷কারন তখন তো তার সমস্ত ইন্দ্রিয় কোন কাজ করেনা ৷ যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম আত্না আছে ৷কিন্তু যখন আত্না দেহের ভিতর থেকে ইন্দ্রিয় বিহীন ভাবে কিছু অনুভব করতে পারেনা তখন মৃত্যুর পর পুরো দেহ বিহীন ভাবে আত্না সব কিছু কি করে অনুভব করবে বা দেখবে ? তাহলে আত্নার সঙ্গা এমন হচ্ছে: শক্তি কি বস্তু বোঝা যায়নি তবে এর কোন অনুভব শক্তি নেই এমন কি দেখা যায় না বা কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায় না ৷ এমন জিনিস কখন থাকতেই পারেনা ৷ তাহলে দেখা যাচ্ছে আত্নার দেহ বিহীন কোন সত্বা নেই ৷ আপনার তো আত্না আছে ৷এখন ধরুন আপনার একটা হাত বা পা কেটে নিয়ে সেটা আগুনে দেওয়া হল বা পোকায় খাওনো হল তাহলে আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন কি? নিশ্চয় আপনি সেটা পারবেন না ৷তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের কথিত আত্না আমাদের মাথায় থাকে ৷আপনার ব্রেনকে যদি র্যাম,প্রসেসরের সাথে তুলনা করি বা পুরা মাইক্রোকন্টালারের সাথে তুলনা করি তবে আপনার আত্না কে স্ফটওয়েরর সাথে তুলনা করতে হবে ৷ তাহলে এই আত্না নামক প্রানির অপেরেটিং সিস্টেম জমা থাকে কোথায়? নিশ্চয় আপনার ব্রেন্টে ৷তাহলে আপনার ব্রেন্টের কার্যক্ষমতা নষ্ট হওয়ার সাথে সাথেই আপনার অপেরেটিং সিস্টেম বা আত্না নষ্ট হয়ে যাবে ৷ যেহেতু আপনার মৃত্য হবে তখনি যখন আপনার মাথা তার কার্য ক্ষমতা পুরাই হারিয়ে ফেলবে ৷সেই সাথে সাথে বা আপনার মৃত্যুর সাথে সাথে মৃত্যু ঘটে আপনার আত্নার ও ৷ আত্না যে নেই আমি তার অস্বীকার করছি না তবে এই আত্না মুমিনগণের ধারনা মাফিক আত্না নয় এই আত্না জৈবীক কম্পিউটারের স্ফটওয়ার ৷যদি মুমিন রা বলে এই স্ফটওয়ারআত্না কোন আত্নাই নয় ,তবে আমি বলবো তাহলে আত্না নেই ৷কারন তারা যে আত্নার কথা বলে ওটা আত্না না ওটা একটা প্রানি যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় আছে ৷আর যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় থাকবে তাকে দেখানা গেলেও অনুভব তো করা যাবে ৷কারন আমরা যদি তাকে অনুভব না করি তবে সে আমাদের অনুভব করবে কি করে ৷ এখন মুমিনদের ধারনায় আত্না যে একটা কাল্পনিক বিষয় সেটা হয়তো আর বলতে হবে না৷ তাই বলা যায় ভুত,আত্না বলে কিছু নেই ৷
মুমিন গন কিছু কথা ছিল> আমরা জানি আমাদের ইনপুট ইউনিট হল আমাদের পঞ্চ ইন্দিও ৷এখন আপনার সেন্ট্রাল ইউনিট বা মাথা থেকে যদি এই পাঁচটা ইনপুট ইউনিট বিচ্ছিনা করা হয় তাহলে কি আপনারা কিছু অনুভব করতে পারবেন? না,পারবেন না! যদিও আপনার কথিত আত্না আপনার ভিতরে ছিল ৷তাহলে দেখা যাচেছ আপনার আত্না থাকা সত্বেও আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন না যদি আপনার ইন্দ্রিও গুলো অকেজো হয়েযায় ৷ তাহলে আপনারা কি ভাবে বিস্বাস করেন যে মানুষ মারা গেলে সব কিছু অনুভব করতে পারে ৷কারন তখন তো তার সমস্ত ইন্দ্রিয় কোন কাজ করেনা ৷ যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম আত্না আছে ৷কিন্তু যখন আত্না দেহের ভিতর থেকে ইন্দ্রিয় বিহীন ভাবে কিছু অনুভব করতে পারেনা তখন মৃত্যুর পর পুরো দেহ বিহীন ভাবে আত্না সব কিছু কি করে অনুভব করবে বা দেখবে ? তাহলে আত্নার সঙ্গা এমন হচ্ছে: শক্তি কি বস্তু বোঝা যায়নি তবে এর কোন অনুভব শক্তি নেই এমন কি দেখা যায় না বা কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায় না ৷ এমন জিনিস কখন থাকতেই পারেনা ৷ তাহলে দেখা যাচ্ছে আত্নার দেহ বিহীন কোন সত্বা নেই ৷ আপনার তো আত্না আছে ৷এখন ধরুন আপনার একটা হাত বা পা কেটে নিয়ে সেটা আগুনে দেওয়া হল বা পোকায় খাওনো হল তাহলে আপনি কিছু অনুভব করতে পারবেন কি? নিশ্চয় আপনি সেটা পারবেন না ৷তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের কথিত আত্না আমাদের মাথায় থাকে ৷আপনার ব্রেনকে যদি র্যাম,প্রসেসরের সাথে তুলনা করি বা পুরা মাইক্রোকন্টালারের সাথে তুলনা করি তবে আপনার আত্না কে স্ফটওয়েরর সাথে তুলনা করতে হবে ৷ তাহলে এই আত্না নামক প্রানির অপেরেটিং সিস্টেম জমা থাকে কোথায়? নিশ্চয় আপনার ব্রেন্টে ৷তাহলে আপনার ব্রেন্টের কার্যক্ষমতা নষ্ট হওয়ার সাথে সাথেই আপনার অপেরেটিং সিস্টেম বা আত্না নষ্ট হয়ে যাবে ৷ যেহেতু আপনার মৃত্য হবে তখনি যখন আপনার মাথা তার কার্য ক্ষমতা পুরাই হারিয়ে ফেলবে ৷সেই সাথে সাথে বা আপনার মৃত্যুর সাথে সাথে মৃত্যু ঘটে আপনার আত্নার ও ৷ আত্না যে নেই আমি তার অস্বীকার করছি না তবে এই আত্না মুমিনগণের ধারনা মাফিক আত্না নয় এই আত্না জৈবীক কম্পিউটারের স্ফটওয়ার ৷যদি মুমিন রা বলে এই স্ফটওয়ারআত্না কোন আত্নাই নয় ,তবে আমি বলবো তাহলে আত্না নেই ৷কারন তারা যে আত্নার কথা বলে ওটা আত্না না ওটা একটা প্রানি যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় আছে ৷আর যার পঞ্চ ইন্দ্রিয় থাকবে তাকে দেখানা গেলেও অনুভব তো করা যাবে ৷কারন আমরা যদি তাকে অনুভব না করি তবে সে আমাদের অনুভব করবে কি করে ৷ এখন মুমিনদের ধারনায় আত্না যে একটা কাল্পনিক বিষয় সেটা হয়তো আর বলতে হবে না৷ তাই বলা যায় ভুত,আত্না বলে কিছু নেই ৷
Wednesday, April 30, 2014
আমাদের গ্রামের বারির এলাকায় একটা পাগোল ছিল ৷তার নাম ছিল হরিদাস পাগোল ৷মানুষ তাকে কোন যুক্তিতে যে পাগল বলতো সেটা বর হয়ে আর আমি খুজে পাইনি ৷তবে ছোটবলায় তাকে পাগল পাগল বলে কতবার যে তাকে ক্ষেপিয়েছি তার কোন ইয়েত্তা নেই ৷মানুষটার একটাই পাগলের দোষ আছে সেটা হল> প্রায় গার্লস ইস্কুলে ঢুকে পরতো, আর কোন মেয়ে দেখলেই দুই হাত উচুকরে তাকে জরিয়ে ধরতে যেত ৷এজন্য মেয়েরা তাকে ভয় করে চলতো ৷ এখনো মনে আছে আমার বারির পাশের আপু একদিন আমাকে নিয়ে রাস্তা দিয়ে বাজারের দিকে যাচ্ছিল ৷হঠাৎ করে পাস্তার পাশ থেকে মাথা তুললো আমাদের সেই হরি পাগলু ৷তাই দেখে সেই আপু আমাকে থুয়ে যে দৌর দিয়েছিল সেটা মনে পরলে এখনো হাসি পায় ৷এদিকে আমার সামনে পাগল ওদিকে আপু দিয়েছে দৌর ৷ভয়তে আমার কান্না চলে আসলো ৷তখন হরি পাগলা বল্ল খোকা কাদছো কেন্যে? ঐ দেখ হাগু আমি হাগু করছিলাম তোমাকে মারছি তো না! তো যা হোক কয়েক বছর পর আমি বর হলে তখন দেখি সে পাগল মোটা মোটি ভদ্র ৷খুজে পাইনা তাকে পাগল বলা হয় কেন! মনে হয় তার ব্রেন পরে ঠিক হয়ে গেছিল ৷ তো আমার এখানে আসার আগে একদিন সন্ধায়(তখনো বিয়ে করেনি ,বারি থাকতাম) বাজারে বসে বসে চা,এটা সেটা খাচ্ছি> হঠাৎ দেখি সেই পাগলু হাজির, বসলো তো বসলো আমার একে বারা সামনের বেন্সে ৷ বসেই হাতে রাখা সিগারেট কয়েকটান দিলো ৷ দিয়েই আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে থাকলো যে আমার অসস্তি লাগছিলো ৷ তাই আমি বল্লাম: কি ব্যপার কাকু? কিছু খাবেন? কাকু(পাগোল) কোন কথা বলে না সে ভাবেই তাকিয়ে ৷ আমাকে আগের কথাটা আবার রিপেট করতে হল ৷ এবার কাকু এভাবে তাকিয়ে থেকে বল্লো: তোর নাম কি রে? আমার বন্ধুরা পাশে ছিল, ওরা মজা নেওয়ার জন্য ওদের ভিতর থেকে এক বন্ধু বল্ল:ওর নাম, হরি, কেন আপনি চেনেন না? সঙ্গে সঙ্গে কি যে হল পাগলা সিগারেট চেলে ফেলে দিল, তার পর হাত জর করে আমাকে প্রনাম করে বল্ল :ঠাকুর তুমিকি সেই হরি? আমি তো বিব্রত ৷কি বল্লবো খুজে পাচ্ছিনা ৷ সেই বন্ধু :হ্যা ওইতিই তাই৷ পাগলু:দেন ঠাকুর আমাকে একটা বিয়ে করিয়ে দেন, (এই বলে আমার হাত চেপে ধরলো) আমি:কাকু কি করছেন ছারেন! আমি কোন দেবতা না! আমার নামও হরিনা, এটা আপনার নাম! আমার নাম অনিক ! পাগলু:তাই নাকি তাহলে আমার নাম কি হরি, তবে আমি তো দেবতা নই ৷ আমি:দেবতা বলে কিছু নেই! পাগলু করুন কন্ঠে বল্ল :কত খুজেছি তাকে পাইনাই,তাহলে সত্যই কি নেই? আমি:হ্যা, নেই! পাগলু:তাই বলি, এত ডাকলাম তা উত্তর দেল না কেন?যে নেই সে উত্তর দেবে কেন! পাশের এক বন্ধু:এ সব, মিছে কথা বলছে কাকু, ভগবান আছে না হলে এসব সৃষ্টি করলো কে? তার পর পাগলু কাকু আমার সেই বন্ধুকে এমন জোরে তারা দিল যে, আমরা নাস্তিকরা যদি এমন তারা আস্তিকদের দিতাম তাহলে আস্তিকরা অন্তত্য বেপারটা ভেবে দেখতো যে সত্যই ঈশ্বর আছে কি না !
আমাদের গ্রামের বারির এলাকায় একটা পাগোল ছিল ৷তার নাম ছিল হরিদাস পাগোল ৷মানুষ তাকে কোন যুক্তিতে যে পাগল বলতো সেটা বর হয়ে আর আমি খুজে পাইনি ৷তবে ছোটবলায় তাকে পাগল পাগল বলে কতবার যে তাকে ক্ষেপিয়েছি তার কোন ইয়েত্তা নেই ৷মানুষটার একটাই পাগলের দোষ আছে সেটা হল> প্রায় গার্লস ইস্কুলে ঢুকে পরতো, আর কোন মেয়ে দেখলেই দুই হাত উচুকরে তাকে জরিয়ে ধরতে যেত ৷এজন্য মেয়েরা তাকে ভয় করে চলতো ৷ এখনো মনে আছে আমার বারির পাশের আপু একদিন আমাকে নিয়ে রাস্তা দিয়ে বাজারের দিকে যাচ্ছিল ৷হঠাৎ করে পাস্তার পাশ থেকে মাথা তুললো আমাদের সেই হরি পাগলু ৷তাই দেখে সেই আপু আমাকে থুয়ে যে দৌর দিয়েছিল সেটা মনে পরলে এখনো হাসি পায় ৷এদিকে আমার সামনে পাগল ওদিকে আপু দিয়েছে দৌর ৷ভয়তে আমার কান্না চলে আসলো ৷তখন হরি পাগলা বল্ল খোকা কাদছো কেন্যে? ঐ দেখ হাগু আমি হাগু করছিলাম তোমাকে মারছি তো না! তো যা হোক কয়েক বছর পর আমি বর হলে তখন দেখি সে পাগল মোটা মোটি ভদ্র ৷খুজে পাইনা তাকে পাগল বলা হয় কেন! মনে হয় তার ব্রেন পরে ঠিক হয়ে গেছিল ৷ তো আমার এখানে আসার আগে একদিন সন্ধায়(তখনো বিয়ে করেনি ,বারি থাকতাম) বাজারে বসে বসে চা,এটা সেটা খাচ্ছি> হঠাৎ দেখি সেই পাগলু হাজির, বসলো তো বসলো আমার একে বারা সামনের বেন্সে ৷ বসেই হাতে রাখা সিগারেট কয়েকটান দিলো ৷ দিয়েই আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে থাকলো যে আমার অসস্তি লাগছিলো ৷ তাই আমি বল্লাম: কি ব্যপার কাকু? কিছু খাবেন? কাকু(পাগোল) কোন কথা বলে না সে ভাবেই তাকিয়ে ৷ আমাকে আগের কথাটা আবার রিপেট করতে হল ৷ এবার কাকু এভাবে তাকিয়ে থেকে বল্লো: তোর নাম কি রে? আমার বন্ধুরা পাশে ছিল, ওরা মজা নেওয়ার জন্য ওদের ভিতর থেকে এক বন্ধু বল্ল:ওর নাম, হরি, কেন আপনি চেনেন না? সঙ্গে সঙ্গে কি যে হল পাগলা সিগারেট চেলে ফেলে দিল, তার পর হাত জর করে আমাকে প্রনাম করে বল্ল :ঠাকুর তুমিকি সেই হরি? আমি তো বিব্রত ৷কি বল্লবো খুজে পাচ্ছিনা ৷ সেই বন্ধু :হ্যা ওইতিই তাই৷ পাগলু:দেন ঠাকুর আমাকে একটা বিয়ে করিয়ে দেন, (এই বলে আমার হাত চেপে ধরলো) আমি:কাকু কি করছেন ছারেন! আমি কোন দেবতা না! আমার নামও হরিনা, এটা আপনার নাম! আমার নাম অনিক ! পাগলু:তাই নাকি তাহলে আমার নাম কি হরি, তবে আমি তো দেবতা নই ৷ আমি:দেবতা বলে কিছু নেই! পাগলু করুন কন্ঠে বল্ল :কত খুজেছি তাকে পাইনাই,তাহলে সত্যই কি নেই? আমি:হ্যা, নেই! পাগলু:তাই বলি, এত ডাকলাম তা উত্তর দেল না কেন?যে নেই সে উত্তর দেবে কেন! পাশের এক বন্ধু:এ সব, মিছে কথা বলছে কাকু, ভগবান আছে না হলে এসব সৃষ্টি করলো কে? তার পর পাগলু কাকু আমার সেই বন্ধুকে এমন জোরে তারা দিল যে, আমরা নাস্তিকরা যদি এমন তারা আস্তিকদের দিতাম তাহলে আস্তিকরা অন্তত্য বেপারটা ভেবে দেখতো যে সত্যই ঈশ্বর আছে কি না !
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
আমি আপনাকে 200% গ্যারান্টি দিচ্ছি ৷আপনি রাস্তায় দারিয়ে চিৎকার করে বলবেন ৷ঈশ্বর নেই, আর যদি থেকেও থাকে তবে তা ধর্মগ্রহন্থে বর্নিত ঈশ্বরের মত না ৷তবে দেখবেন কেউ আপনাকে দা কুরাল দিয়ে মারার জন্য আসবে না ৷কিন্তু আপনি যদি বলেন মহুম্মদ মিথ্যা বাদি ,নিজের বয়ান কে ঈশ্বরের বয়ান বলে প্রচারনা করছে ৷একটু ওয়েট করেন, মুমিনরা আপনার মাথা কেটে চাপাতি আপনার লেপটপের ওপর রেখে যাবে ৷এখন বলুন এদের ভাব ভঙ্গিদেখে কি মনে হয় ?মুমিনরা ঈশ্বরকে না মগাকে বেশি ভালবাসে?কোন টা?আর একটা জিনিস৷এদের এই ধরনের কাজদেখে মনে হয় এরা গভির ভাবে চিন্তাশীল নয় ৷কারন আপনি যখন বল্লেন ঈশ্বর নেই ৷তখনই সেই কথার মাধ্যমে কিন্তু আপনি প্রকাশ করেছেন মগার ছলনা ৷কিন্তু তারা কিন্ত সেটা টের পায় না যেমন টের পায় না কুরানে বিজ্ঞানিক ব্যখ্যা ৷যখন অমুসলিম বিজ্ঞানিরা কোন জিনিস তৈরী করে তার পর পরই তারা তাদের কুরানের কোন সুরায় খুজে পায় সেই আবিষ্কারের তথ্য ৷
Subscribe to:
Posts (Atom)